| ৩১ জুলাই ২০২৫
শিরোনাম:

২০২৬ সালের নির্বাচনের তারিখ নিয়ে অনিশ্চয়তা প্রধান উপদেষ্টার সুনির্দিষ্ট ঘোষণার দাবি বিএনপি-জামায়াতসহ রাজনৈতিক দলগুলোর

২০২৬ সালের নির্বাচনের তারিখ নিয়ে অনিশ্চয়তা প্রধান উপদেষ্টার সুনির্দিষ্ট ঘোষণার দাবি বিএনপি-জামায়াতসহ রাজনৈতিক দলগুলোর

২০২৬ সালের জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে। লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকের পর এক যৌথ বিবৃতিতে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের ইঙ্গিত পাওয়া গেলেও, এখনো নির্বাচন কমিশন কিংবা প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট কোনো ঘোষণা আসেনি।

সম্প্রতি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকেও নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার বিষয়টি আলোচনায় আসে। যদিও প্রধান উপদেষ্টা সবাইকে আশ্বস্ত করেছেন, তবুও দলগুলোর মধ্যে সংশয় কাটেনি।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, “আমরা আশাবাদী, রোজার শুরু হওয়ার এক সপ্তাহ আগে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং এজন্য নির্বাচন কমিশনকে যথাযথ প্রক্রিয়ায় নির্দেশনা দেওয়া হবে।” তিনি আরও জানান, ৫ আগস্ট পর্যন্ত অপেক্ষা করবে বিএনপি।

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, “নির্বাচন কমিশনকে এখনই রাজনৈতিক দিকনির্দেশনা দেওয়া জরুরি। তবেই সরকারের উদ্দেশ্য নিয়ে যে প্রশ্ন উঠছে, তা দূর হবে।”

অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী সরকারের নির্বাচনী প্রস্তুতির সমালোচনা করলেও সুনির্দিষ্ট ঘোষণার দাবি করেনি। জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, “সরকার বলছে সেরা নির্বাচন দেবে। কিন্তু দেশে এখনও নির্বাচন উপযোগী পরিবেশ নেই।”

এছাড়াও, রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আদলে গঠন ও বিতর্কিত উপদেষ্টাদের অপসারণের দাবি জানায়।

সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, “বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদে এমন কিছু ব্যক্তি আছেন, যারা নিরপেক্ষতা হারানোর কারণ হতে পারেন। তাদের অপসারণ জরুরি।”

জামায়াতের আযাদ বলেন, “যাদের মন্ত্রণালয়ে সাফল্য আছে তারা থাকুক, বাকিদের পরিবর্তন করা হোক।”

সাইফুল হক বলেন, “১০-১২ সদস্যের অন্তর্বর্তী সরকারকে সত্যিকার অর্থে তত্ত্বাবধায়ক চরিত্রে কাজ করতে হবে—কোনো দলীয় সহানুভূতি বা পক্ষপাত বাদ দিয়ে।”

🔍 রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট:
রাজনৈতিক দলগুলোর মতে, জুলাই সনদ ও গণহত্যার বিচারে অগ্রগতি হয়েছে। তাই নির্বাচন আয়োজনের কোনো আইনি বা কাঠামোগত বাধা নেই। এখন শুধু দরকার প্রধান উপদেষ্টার স্পষ্ট ও নির্ভরযোগ্য ঘোষণা। অন্যথায়, আস্থার সংকট সৃষ্টি হতে পারে এবং নতুন করে নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি জোরালো হতে পারে।

চিনাবাদামেই সবচেয়ে বেশি প্রোটিন স্বাস্থ্য সচেতনতায় এই বাদামই হতে পারে আদর্শ

২০২৬ সালের নির্বাচনের তারিখ নিয়ে অনিশ্চয়তা প্রধান উপদেষ্টার সুনির্দিষ্ট ঘোষণার দাবি বিএনপি-জামায়াতসহ রাজনৈতিক দলগুলোর

বাদাম শুধু স্বাদে নয়, স্বাস্থ্য উপকারিতার দিক দিয়েও বেশ সমৃদ্ধ। এতে থাকে স্বাস্থ্যকর চর্বি, আঁশ, প্রোটিন, ভিটামিন ও খনিজ উপাদান। যদিও বাদাম প্রোটিনের প্রধান উৎস নয়, তারপরও এতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ প্রোটিন পাওয়া যায়।

তবে প্রশ্ন হলো— সব বাদামের মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রোটিন থাকে কোনটিতে? অনেকেরই ধারণা কাঠবাদাম, আখরোট বা পেস্তা প্রোটিনে এগিয়ে, কিন্তু বাস্তবে চিনাবাদাম এই দিক থেকে সবার ওপরে।

 চিনাবাদাম: প্রোটিনসমৃদ্ধ সুপারফুড
চিনাবাদাম আসলে ডালজাতীয় খাদ্য হলেও পুষ্টিগুণের দিক থেকে বাদামের তালিকায় এর অবস্থান শীর্ষে। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিন অনুযায়ী, প্রতি এক-চতুর্থাংশ কাপ চিনাবাদামে থাকে প্রায় ১১ গ্রাম প্রোটিন, ৪ গ্রাম আঁশ এবং ২১ গ্রাম স্বাস্থ্যকর চর্বি।

এতে আরও রয়েছে নায়াসিন, ভিটামিন ই, ও ফোলেট— যা হজম, হৃদরোগ প্রতিরোধ এবং গর্ভবতী নারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

চিনাবাদামের স্বাস্থ্য উপকারিতা:
উচ্চ প্রোটিন ও আঁশ

হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখে

হজমে সহায়ক

সহজপাচ্য এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক

 প্রতিদিন প্রোটিন চাহিদা: প্রতিদিন একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রয়োজন ৫০ থেকে ১৭৫ গ্রাম প্রোটিন, যা ক্যালরির ১০%-৩৫% পর্যন্ত হওয়া উচিত। চিনাবাদাম, কাঠবাদাম, ছোলা, ডাল, সয়াবিন—সবই প্রোটিনের চমৎকার উৎস।

স্বাস্থ্য পরামর্শ: যারা ওজন কমাতে চান বা ডায়েট করছেন, তাদের জন্য চিনাবাদাম একটি দারুণ হেলদি স্ন্যাকস হতে পারে। তবে পরিমাণে নিয়ন্ত্রণ জরুরি, কারণ এতে চর্বিও রয়েছে যা অতিরিক্ত খেলে ওজন বেড়ে যেতে পারে।

শাহবাগে নতুন মব তৈরির আশঙ্কা: রাশেদ খাঁনের হুঁশিয়ারি

২০২৬ সালের নির্বাচনের তারিখ নিয়ে অনিশ্চয়তা প্রধান উপদেষ্টার সুনির্দিষ্ট ঘোষণার দাবি বিএনপি-জামায়াতসহ রাজনৈতিক দলগুলোর

রাশেদ খাঁন : ছবি-সংগৃহীত

রাজধানীর শাহবাগে আবারও নতুন একটি ‘মব’ তৈরির আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি জানান, ‘যতটুকু তথ্য পেয়েছি, শাহবাগ কেন্দ্রিক আরেকটি মব গঠনের চেষ্টা চলছে।’

রাশেদ খাঁন লিখেছেন, “জুলাই যোদ্ধা” নামের একটি পরিচয়ে শাহবাগে জড়ো হওয়ার ডাক দেওয়া হয়েছে।
তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা যখন চলমান, তখন হঠাৎ করে শাহবাগ অবরোধ কেন?’ তিনি মনে করেন, এ ধরনের কর্মসূচি রাজনৈতিক পরিস্থিতি ঘোলাটে করার মাধ্যমে একটি নতুন ১/১১ পরিস্থিতি তৈরির অপচেষ্টা।

রাশেদ আরো বলেন, ‘জুলাই যোদ্ধা কি কেবল এই ২০০ বা ১০০ জন? সারাদেশে রয়েছে কোটি কোটি মানুষ যারা জুলাই অভ্যুত্থানে ভূমিকা রেখেছেন। তাই মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের স্টাইলে বিভ্রান্তিকর রাজনীতি বন্ধ করতে হবে।’

তিনি আরও হুঁশিয়ার করে বলেন, ‘অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করে রাজনৈতিক ফায়দা নেওয়ার চেষ্টা করলে তার খেসারত সবচেয়ে বেশি দিতে হবে আন্দোলনকারীদেরই। এ সুযোগে আওয়ামী লীগই রাজনৈতিক সুবিধা নেবে। ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য বজায় রাখতে হবে এবং ভারতীয় ষড়যন্ত্র থেকে দেশকে রক্ষা করতে হবে।’

অন্যদিকে, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের দাবিতে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা থেকে শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন জুলাই অভ্যুত্থনে আহত ছাত্র-জনতা। এ সময় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের দাবি এবং “জুলাই সনদ চাই” স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে শাহবাগ চত্বর। অবরোধের ফলে গুরুত্বপূর্ণ এই মোড়ে যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে পড়ে, সৃষ্টি হয় তীব্র যানজট।

নতুন আঙ্গিকে ফিরছে স্টার নাইট প্রথমপর্বে অতিথি আজমেরী হক বাঁধন

২০২৬ সালের নির্বাচনের তারিখ নিয়ে অনিশ্চয়তা প্রধান উপদেষ্টার সুনির্দিষ্ট ঘোষণার দাবি বিএনপি-জামায়াতসহ রাজনৈতিক দলগুলোর

আজমেরী হক বাঁধন : ছবি-সংগৃহীত

দীর্ঘ সাত বছর ঈদের বিশেষ আয়োজনে দর্শকপ্রিয়তা পাওয়া মাছরাঙা টেলিভিশনের অনুষ্ঠান ‘স্টার নাইট’ এবার নিয়মিতভাবে প্রচারিত হতে যাচ্ছে। ১ আগস্ট থেকে শুরু হচ্ছে এই নতুন ধারাবাহিক আয়োজন, যা দেখা যাবে প্রতি শুক্রবার রাত ৯টায়।

এই অনুষ্ঠানটি তারকাদের জীবনের অজানা গল্প, আবেগঘন মুহূর্ত ও ক্যারিয়ারভিত্তিক অভিজ্ঞতার প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠেছে। নতুন মৌসুমের প্রথম পর্বে অতিথি হিসেবে থাকছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। এই পর্বে বাঁধন তার অভিনয়জীবনের পাশাপাশি ব্যক্তিজীবনের নানা অজানা ও অপ্রকাশিত গল্প তুলে ধরবেন।

এছাড়াও তার সহকর্মী, বন্ধু ও পরিবারের সদস্যরা তার সম্পর্কে নানা অভিজ্ঞতা ও স্মৃতি শেয়ার করবেন।
অনুষ্ঠানে বাঁধনের প্রিয় গান, নাটক ও চলচ্চিত্রের বিশেষ ক্লিপিংসও দেখানো হবে, যা দর্শকদের জন্য বাড়তি আকর্ষণ হয়ে থাকবে।

অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করছেন মৌসুমী মৌ এবং প্রযোজনায় আছেন অজয় পোদ্দার।

×