| ২৮ জুলাই ২০২৫
শিরোনাম:

বিয়ে ও মাতৃত্বের ঘোষণায় চমক দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে আলোচনায় তামিল অভিনেতা রঙ্গরাজ

বিয়ে ও মাতৃত্বের ঘোষণায় চমক দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে আলোচনায় তামিল অভিনেতা রঙ্গরাজ

রঙ্গরাজ : ছবি-সংগৃহীত

তামিল সিনেমার অভিনেতা ও পেশাদার শেফ মধমপট্টি রঙ্গরাজ ফের শিরোনামে। এবার ব্যক্তিগত জীবনের চমকপ্রদ ঘটনায় আলোচনায় এসেছেন তিনি। জনপ্রিয় স্টাইলিস্ট জয় ক্রিজিলদা-কে বিয়ে করেছেন রঙ্গরাজ, আর বিয়ের ঘোষণা দেওয়ার ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই নতুন আরও এক সুখবর দিলেন জয়—তিনি মা হতে চলেছেন।

রোববার (২৭ জুলাই) ইনস্টাগ্রামে বিয়ের ছবি প্রকাশ করেন নবদম্পতি। ছবিতে দেখা যায়, রঙ্গরাজ জয়কে সিঁদুর পরিয়ে দিচ্ছেন। ক্যাপশনে লেখা ছিল, ‘মিস্টার অ্যান্ড মিসেস রঙ্গরাজ’ এবং ‘স্বামী-স্ত্রী’ হ্যাশট্যাগ।

পোস্ট করার কিছুক্ষণ পরেই আরেকটি ছবি দিয়ে জয় জানান, তাদের প্রথম সন্তান আসছে ২০২৫ সালে। ক্যাপশনে তিনি লেখেন, “আমি ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা”।

এই খবরে ভক্তদের মধ্যে যেমন অভিনন্দনের জোয়ার বইছে, তেমনি আলোচনা-সমালোচনাও শুরু হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। কারণ, এ সুখবরের মাঝেই সামনে এসেছে একটি ব্যক্তিগত বিতর্ক।

রঙ্গরাজের প্রথম স্ত্রী শ্রুতি রঙ্গরাজ, যিনি একজন আইনজীবী, দাবি করেছেন যে, এখনো তাদের আইনি বিচ্ছেদ হয়নি। তিনি আরও জানিয়েছেন, তাদের সংসারে রয়েছে দুই পুত্রসন্তান। তবে এ বিষয়ে এখনো রঙ্গরাজ কোনো মন্তব্য করেননি।

উল্লেখ্য, মধমপট্টি রঙ্গরাজ অভিনয়ে পা রাখেন ‘মেহেন্দি সার্কাস’ সিনেমার মাধ্যমে, যার মাধ্যমে দর্শকের প্রশংসা কুড়ান তিনি। এরপর তাকে দেখা গেছে ‘পেঙ্গুইন’ সিনেমায়ও।

জনস্বার্থে পুলিশের চার ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে

বিয়ে ও মাতৃত্বের ঘোষণায় চমক দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে আলোচনায় তামিল অভিনেতা রঙ্গরাজ

সরকার জনস্বার্থে বাংলাদেশ পুলিশের চারজন উপ-মহাপরিদর্শককে (ডিআইজি) বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে। সোমবার (২৯ জুলাই) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জারি করা প্রজ্ঞাপনগুলোতে স্বাক্ষর করেছেন জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি।

বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো কর্মকর্তারা হলেন:

  • আতিকা ইসলাম, সংযুক্ত ডিআইজি, ঢাকা রেঞ্জ

  • মো. মাহবুব আলম, সংযুক্ত ডিআইজি, রেলওয়ে পুলিশ, ঢাকা

  • মো. মনির হোসেন, সংযুক্ত ডিআইজি, শিল্পাঞ্চল পুলিশ

  • এ কে এম নাহিদুল ইসলাম, সংযুক্ত ডিআইজি, পুলিশ টেলিকম, ঢাকা

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, “জনস্বার্থে সরকারি চাকরি আইন ২০১৮-এর ৪৫ ধারা অনুযায়ী তাদের বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়েছে।” তবে তারা বিধি অনুযায়ী সকল অবসর সুবিধা পাবেন বলে নিশ্চিত করা হয়েছে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে থাকাটা ছিল ট্র্যাজিক উমামা ফাতেমা

বিয়ে ও মাতৃত্বের ঘোষণায় চমক দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে আলোচনায় তামিল অভিনেতা রঙ্গরাজ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত হওয়াকে নিজের জীবনের একটি ‘ট্র্যাজিক’ অধ্যায় বলে মন্তব্য করেছেন সংগঠনটির সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা।

রোববার (২৭ জুলাই) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে এক দীর্ঘ লাইভে তিনি এ মন্তব্য করেন। প্রায় ২ ঘণ্টা ২৪ মিনিটের ওই লাইভে উমামা আন্দোলনে যুক্ত হওয়া, অভ্যন্তরীণ অনিয়ম, নেতৃত্ব সংকট ও প্ল্যাটফর্ম ত্যাগসহ নানা অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, “আমি কখনো ভাবিনি, এই আন্দোলনের মাধ্যমে কেউ আর্থিক লাভ করার চেষ্টা করবে। অথচ বাস্তবে নিয়মিত চাঁদাবাজি, দখল এবং পরিচয় ভাঙিয়ে তদবির বাণিজ্যের মতো ঘটনা ঘটেছে। এতে করে প্ল্যাটফর্মের প্রতি আমার আস্থা নষ্ট হয়েছে।”

উমামার অভিযোগ, জুলাই মাসের অভ্যুত্থানের পর থেকেই “সমন্বয়ক” পরিচয়ে নানা রকমের অপব্যবহার শুরু হয়। এক পর্যায়ে তিনি মনে করেন, “এটি যেন ‘রক্ষীবাহিনীর’ মতো আচরণ করছে”।

উমামা ফাতেমা আরও বলেন, “এই প্ল্যাটফর্মে থাকার জন্য একজন মানুষের ন্যূনতম আত্মসম্মান থাকা কঠিন। যারা আন্দোলনের সম্মুখ সারিতে ছিল, তাদেরই অনেকে এখন সস্তা কাজে জড়িয়ে পড়েছে। এ ধরনের পরিস্থিতি আমাকে হতাশ করেছে।”

মুখপাত্র থাকাকালে প্ল্যাটফর্মের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব, সিদ্ধান্ত গ্রহণে অস্বচ্ছতা এবং পক্ষপাতিত্বের বিষয়ও তুলে ধরেন তিনি। পাশাপাশি জানান, ‘আমি প্ল্যাটফর্মকে কখনোই নিজের জন্য টাকার উৎস মনে করিনি। আমার পরিবার, শিক্ষা এবং আর্থিক অবস্থা যথেষ্ট ভালো ছিল, তাই এসব ব্যবহার করে লাভবান হওয়ার কোনো প্রয়োজন অনুভব করিনি।’

লাইভের শেষে উমামা ফাতেমা বলেন, “এই এক বছরে আমি শুধু সময়ই হারিয়েছি। একা কাজ করলে হয়তো দেশের জন্য আরও কিছু ভালো করতে পারতাম।”

রাষ্ট্রপতির কাছে সুপ্রিম কোর্টের ২০২৪ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ

বিয়ে ও মাতৃত্বের ঘোষণায় চমক দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে আলোচনায় তামিল অভিনেতা রঙ্গরাজ

সুপ্রিম কোর্টের ২০২৪ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে পেশ করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।

সোমবার (২৮ জুলাই) দুপুরে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি এই প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন। সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

প্রতিবেদন পেশের সময় প্রধান বিচারপতির সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ‘বার্ষিক প্রতিবেদন প্রস্তুত সংক্রান্ত জাজেস কমিটি’র চেয়ারম্যান এবং আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম। আরও ছিলেন কমিটির সদস্যবৃন্দ—হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলম, বিচারপতি কাজী জিনাত হক, বিচারপতি মো. বজলুর রহমান এবং বিচারপতি মো. বশির উল্লাহ।

প্রতিবছর রাষ্ট্রপতির কাছে বার্ষিক এই প্রতিবেদন পেশ করা হয়ে থাকে, যা বিচার বিভাগের স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রম তুলে ধরার গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। প্রতিবেদনে বিচার বিভাগের সার্বিক কার্যক্রম, মামলা নিষ্পত্তির অগ্রগতি, বিচারিক প্রক্রিয়ার উন্নয়ন এবং সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের কার্যক্রমসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য অন্তর্ভুক্ত থাকে।

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতকালে, কমিটির সদস্যরা প্রতিবেদন সংক্রান্ত বিভিন্ন দিক নিয়ে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন। সুপ্রিম কোর্ট সূত্রে জানা গেছে, প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব গ্রহণের পর বিচার বিভাগে গৃহীত বিভিন্ন কার্যকর পদক্ষেপের অগ্রগতিও এতে স্থান পেয়েছে।

×