| ২৭ জুলাই ২০২৫
শিরোনাম:

ড. আলী রিয়াজ: আগামী তিন দিনের মধ্যে ঐকমত্য প্রক্রিয়া চূড়ান্তে পৌঁছাবে

ড. আলী রিয়াজ: আগামী তিন দিনের মধ্যে ঐকমত্য প্রক্রিয়া চূড়ান্তে পৌঁছাবে

৩ দিনের মধ্যে ঐকমত্যের কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবো: ড. আলী রীয়াজ

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. আলী রিয়াজ আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন যে, আগামী তিন দিনের মধ্যেই গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি ঘটবে এবং ঐকমত্য প্রক্রিয়া চূড়ান্তে পৌঁছাতে সক্ষম হবে।

রোববার (২৭ জুলাই) সকাল ১১টায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে কমিশনের দ্বিতীয় দফার ১৯তম দিনের বৈঠকের শুরুতে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. রিয়াজ বলেন, “আজ থেকে আগামী তিন দিনের মধ্যে আমি আশা করছি, আমরা অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পন্ন করতে পারবো এবং প্রক্রিয়াটি শেষ পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারবো। রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা আমাদের এগিয়ে নিতে সহায়তা করছে। আমি বিশ্বাস করি, এই সম্মিলিত চেষ্টার ফলেই সফলতা আসবে। এই আস্থা আমাদের ধরে রাখতে হবে।”

তিনি আরও জানান, আলোচনায় এখনো কোনো খসড়া উত্থাপন করা হচ্ছে না। যদি মৌলিক কোনো আপত্তি উঠে আসে, তবেই তা সভায় তোলা হবে। নতুবা রাজনৈতিক দলগুলোর আলাদা মতামত বিবেচনায় নিয়ে তৎপরবর্তীভাবে চূড়ান্ত সনদ তৈরি করা হবে। সেই সনদে থাকবে পটভূমি, প্রক্রিয়া ও দলগুলোর প্রতিশ্রুতির বিবরণ।

এদিনের আলোচ্য বিষয়ে ‘নাগরিকদের মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ’ একটি উল্লেখযোগ্য অথচ এতদিন আলোচিত না হওয়া বিষয় হিসেবে সামনে আসে। ড. রিয়াজ জানান, সংবিধান সংস্কার কমিশন প্রস্তাব করেছিল সংবিধানের দ্বিতীয় ও তৃতীয় ভাগে উল্লিখিত অধিকারের ধারাগুলোকে একত্র করে ‘বিল অফ রাইটস’ আকারে উপস্থাপন করার। যদিও বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল এ বিষয়ে এখনো একমত হতে পারেনি। তারা মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণের পক্ষে হলেও, সেই সম্প্রসারণের ধরন ও কাঠামো নিয়ে আলোচনা প্রয়োজন।

পুলিশ কমিশন সংযোজন প্রসঙ্গে ড. রিয়াজ বলেন, “প্রথম পর্যায়ে যে ১৬৬টি সুপারিশ পাঠানো হয়েছিল, সেখানে পুলিশ কমিশনের উল্লেখ ছিল না। কিন্তু বিভিন্ন পক্ষ থেকে এ নিয়ে প্রশ্ন এসেছে—গত ১৬ বছরে পুলিশের ভূমিকাই এই আলোচনাকে জরুরি করে তুলেছে। তাই এটি এবার আলোচ্য বিষয়ে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।”

বৈঠকে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি, মৌলিক অধিকার এবং পুলিশ কমিশন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর শীর্ষ নেতারা অংশ নেন।

মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনার ট্রমা কাটাতে কাউন্সেলিং সেন্টারে ভিড় শিক্ষার্থী-শিক্ষকদের

ড. আলী রিয়াজ: আগামী তিন দিনের মধ্যে ঐকমত্য প্রক্রিয়া চূড়ান্তে পৌঁছাবে

মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনার ট্রমা কাটাতে কাউন্সেলিং সেন্টারে ভিড় শিক্ষার্থী-শিক্ষকদের

ঢাকার উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা এখনো বিমানের দুর্ঘটনার ভয়াবহ স্মৃতি ভুলতে পারেনি। সহপাঠীদের সামনে দগ্ধ হতে দেখে শিশুমনগুলো মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছে। অনেকেই রাতে ঘুমাতে পারছে না, বিকট শব্দে আতঙ্কিত হয়ে পড়ছে, খাওয়ার রুচি কমে গেছে—এই মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পেতে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা এখন ভরসা রাখছে স্কুলের কাউন্সেলিং সেন্টারে।

রোববার (২৭ জুলাই) সকালে ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা যায়, মূল ফটকের পাশেই তিনটি কক্ষে চালু করা হয়েছে এই কাউন্সেলিং সেন্টার। সকাল থেকে অভিভাবকের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ভিড় চোখে পড়ার মতো। ভেতরে চিকিৎসা নিচ্ছেন অনেকে, যাদের মধ্যে শিক্ষকও আছেন।

কাউন্সেলিং সেন্টারে তিনজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ দায়িত্ব পালন করছেন—এর একজন প্রতিষ্ঠানটির নিজস্ব চিকিৎসক এবং বাকি দুইজন জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট থেকে আসা বিশেষজ্ঞ। সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত তারা সেবা দিচ্ছেন।

সেন্টারের দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসক ডা. শাহপারনেওয়াজ ইশা জানান, গতকাল প্রায় ২৫-৩০ জন শিক্ষার্থী এসেছিল, আর আজ প্রায় ৫০ জন চিকিৎসা নিয়েছে। বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই ট্রমার বিভিন্ন উপসর্গে ভুগছে—যেমন বিকট শব্দে ভয় পাওয়া, দম বন্ধ হয়ে আসা, অনিদ্রা, উচ্চ রক্তচাপ, কান্না বা হঠাৎ আতঙ্কে ভেঙে পড়া।

এক শিক্ষার্থীর মা জানান, দুর্ঘটনার সময় তার ছেলে ক্লাসরুম থেকে বেরিয়ে মাঠে ছিল। বিমানের ধ্বংসস্তূপ তার মাথার ওপর দিয়ে গিয়েছিল। কয়েকদিন কানে শুনতে পায়নি, এখন কিছুটা স্বাভাবিক হলেও ঘুমাতে পারছে না এবং খাওয়া-দাওয়া কমে গেছে। কাউন্সেলিং সেন্টারে সেবা নিয়ে কিছুটা ভালো অনুভব করছে।

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল মোহাম্মদ মাসুদ আলম বলেন, “আমাদের আগে থেকেই কাউন্সেলিং সেন্টার ছিল। দুর্ঘটনার পর সেটার পরিসর বাড়ানো হয়েছে। চিকিৎসক বাড়ানো হবে এবং নিয়মিত শিক্ষার্থী-শিক্ষকদের মানসিক সহায়তা দেওয়া হবে।”

এ উদ্যোগে কিছুটা হলেও স্বস্তি পাচ্ছে আতঙ্কগ্রস্ত শিশুরা। তবে মানসিক সুস্থতায় দীর্ঘমেয়াদি সহায়তা অব্যাহত রাখার তাগিদও উঠে এসেছে অভিভাবক ও চিকিৎসকদের কাছ থেকে।

ঢাবির অধিভুক্তি বাতিলের দাবিতে শহীদ মিনারে ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

ড. আলী রিয়াজ: আগামী তিন দিনের মধ্যে ঐকমত্য প্রক্রিয়া চূড়ান্তে পৌঁছাবে

ঢাবির অধিভুক্তি বাতিলের দাবিতে শহীদ মিনারে ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তির আওতা থেকে সরিয়ে স্বতন্ত্র বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (বিআইটি) গঠনের দাবিতে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান নিয়েছে শিক্ষার্থীরা।

রোববার (২৭ জুলাই) ‘ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ সংস্কার আন্দোলন’ ব্যানারে এই কর্মসূচি শুরু হয়। আন্দোলনকারীরা বলেন, বর্তমান কারিগরি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত দ্বৈত কাঠামো শিক্ষার্থীদের জন্য বিপর্যয়কর হয়ে উঠেছে।

ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থী সালমান সাব্বির জানান, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর, বরিশাল ও সিলেট সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। গত ২০ মে থেকে ক্যাম্পাসে অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ রেখে এবং ২৪ জুন প্রশাসনিক ভবনে তালা মেরে তারা আন্দোলন চালিয়ে আসছে। তার আগেই, ১৮ মে কম্বাইন সিস্টেমের চাপে এক শিক্ষার্থী ধ্রুবজিত মারা যায়, যা আন্দোলনে নতুন মাত্রা যোগ করে।

তিনি আরও বলেন, আন্দোলনকারীরা এরইমধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, রেজিস্ট্রার, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ একাধিক সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার কাছে স্মারকলিপি জমা দিয়েছেন। কিন্তু কোনো সাড়া মেলেনি। বরং ঢাবি প্রশাসন শিক্ষাবান্ধব আচরণ না করে প্রাইভেট অধিভুক্ত কলেজগুলোর সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার প্রতি অগ্রাধিকার দিয়েছে।

শিক্ষার্থীরা স্পষ্ট জানিয়ে দেন—তারা আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তি কাঠামোর আওতায় থাকতে চান না। তারা বিআইটির মতো একটি স্বতন্ত্র, স্বাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কাঠামোর দাবি জানান।

আন্দোলনকারীরা অভিযোগ করেন, প্রশ্নপত্রে অনিয়ম, সিলেবাসের বাইরে থেকে প্রশ্ন, ফল প্রকাশে দীর্ঘ বিলম্ব এবং শিক্ষক সংকট তাদের শিক্ষাজীবন দুর্বিষহ করে তুলেছে। উদাহরণস্বরূপ, বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের একটি বিভাগে বর্তমানে একজন শিক্ষকও নেই। এছাড়া ল্যাব সুবিধা ও অবকাঠামোগত সমস্যাও প্রকট।

তারা আরও বলেন, ল্যাব টেকনিশিয়ানরা অনেক সময় জানেন না যন্ত্রপাতির সঠিক নাম বা ব্যবহার। এর ফলে ল্যাব কার্যক্রম মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের মধ্যে সমন্বয়হীনতা এই সমস্যাগুলোর পেছনে মূল কারণ।

দাবি আদায়ে অনড় অবস্থানে থেকে আন্দোলনকারীরা হুঁশিয়ারি দেন—যদি শিক্ষা উপদেষ্টা ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দাবি মেনে না নেন, তাহলে তারা আরও কঠোর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবেন।

৪০০ বছরের প্রাচীন ঘাঘড়া খানবাড়ি জামে মসজিদ

ড. আলী রিয়াজ: আগামী তিন দিনের মধ্যে ঐকমত্য প্রক্রিয়া চূড়ান্তে পৌঁছাবে

৪০০ বছরের প্রাচীন ঘাঘড়া খানবাড়ি জামে মসজিদ

শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলার হাতিবান্ধা ইউনিয়নের ঘাঘড়া লস্কর এলাকায় অবস্থিত ঘাঘড়া খানবাড়ি জামে মসজিদ হচ্ছে মুঘল আমলের এক ঐতিহাসিক নিদর্শন। বাংলা ১২২৮ সাল তথা ইংরেজি ১৬০৮ সালে নির্মিত এ মসজিদটি স্থানীয় ইতিহাস ও স্থাপত্যশৈলীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।

জনশ্রুতি অনুযায়ী, পালানো খা ও জব্বার খা নামে দুই ভাই এক সময় এক অজানা রাজ্যের সেনাপতি ছিলেন। যুদ্ধে পরাজিত হয়ে তাঁরা শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে আশ্রয় নেন এবং মসজিদটি নির্মাণ করেন।

মসজিদটির ইট চারকোনা টালির মতো, যেগুলোর ব্যবহার প্রায় ৬০০-৭০০ বছর আগেও দেখা গেছে। নির্মাণে ঝিনুকের চূর্ণ, সুরকি, পাটের আঁশ ইত্যাদি উপকরণ ব্যবহৃত হয়েছে। এক গম্বুজবিশিষ্ট এই মসজিদটি ৩০x৩০ ফুট বর্গাকৃতির এবং এর দেয়াল ৪ ফুট পুরু। ভেতরে রয়েছে ২টি খিলান, একটি মেহরাব, এবং দেয়ালে নানান রঙের ফুল ও ফুলদানির কারুকাজ। মূল গম্বুজের চারপাশে ছড়ানো ১২টি ছোট-বড় মিনার মসজিদটির সৌন্দর্য আরও বাড়িয়ে তোলে। মসজিদ প্রাঙ্গণে আছে ৫৮ শতাংশ জমি, যার মধ্যে ১৭ শতাংশে মূল ভবন ও বারান্দা, বাকি ৪১ শতাংশে কবরস্থান।

মসজিদের ভেতরে ৩ কাতারে প্রায় ৩০-৩২ জন মুসল্লি একসাথে নামাজ আদায় করতে পারেন। বারান্দায় আরও ১০০ জন মুসল্লি নামাজ পড়তে পারেন। সবমিলিয়ে প্রায় ১৫০ মুসল্লি একত্রে নামাজ আদায় করতে পারেন।

মসজিদের প্রধান দরজায় ছিল খোদাইকৃত একটি কষ্টিপাথর, যাতে আরবি ভাষায় মসজিদের নির্মাণকাল উৎকীর্ণ ছিল। ২০২৩ সালের ১৮ ডিসেম্বর রাতের আঁধারে এই মূল্যবান পাথরটি চুরি হয়ে যায়। স্থানীয়দের দাবি অনুযায়ী, এই পাথরের মূল্য কোটি টাকার বেশি। কিন্তু দীর্ঘদিনেও এটি উদ্ধার না হওয়ায় মুসল্লিদের মাঝে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

মসজিদ কমিটির সাবেক কোষাধ্যক্ষ মো. নজরুল ইসলাম জানান, চুরির পরপরই প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ ও পুলিশ প্রশাসনকে জানানো হয়। তবে এ পর্যন্ত কার্যকর কোনো অগ্রগতি হয়নি। মুফতি রফিকুল ইসলাম, মসজিদের খতিব, সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা দাবি করে বলেন, দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে দর্শনার্থীরা এখানে আসেন, কিন্তু পর্যাপ্ত সহযোগিতা পাওয়া যাচ্ছে না। স্থানীয় মেম্বার আকবর আলী বলেন, মসজিদটি আমাদের আঞ্চলিক গৌরব হলেও অবহেলার কারণে তা জৌলুস হারাচ্ছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আশরাফুল আলম রাসেল জানিয়েছেন, মসজিদের ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

চারশো বছরের পুরোনো এই ঘাঘড়া খানবাড়ি জামে মসজিদ কেবল একটি ধর্মীয় উপাসনালয় নয়, এটি একটি ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীক। এর সংরক্ষণ, পুনরুদ্ধার এবং যথাযথ প্রচার রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক দায়িত্ব। অবিলম্বে কষ্টিপাথরের পুনরুদ্ধার ও মসজিদের পূর্ণাঙ্গ রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে এই গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শনকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সংরক্ষণ করা অত্যন্ত জরুরি।

×