| ২৬ জুলাই ২০২৫
শিরোনাম:

উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনা: পাঁচজনের পরিচয় নিশ্চিত করলো সিআইডি

উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনা: পাঁচজনের পরিচয় নিশ্চিত করলো সিআইডি

রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে ঘটে যাওয়া মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহত পাঁচজনের পরিচয় নিশ্চিত করেছে অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ফরেনসিক ডিএনএ ল্যাব।

বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন খান।

এর আগে দুর্ঘটনার পর বিকৃত হয়ে যাওয়া ছয় মরদেহের পরিচয় শনাক্ত করতে বুধবার (২৩ জুলাই) পর্যন্ত সিআইডি ১১ জন স্বজনের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করে।

সিআইডির ফরেনসিক বিভাগের বিশেষ পুলিশ সুপার শম্পা ইয়াসমিন জানান, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে থাকা ছয়টি মরদেহ থেকে ১১টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এ পর্যন্ত একাধিক পরিবারের স্বজনরা ডিএনএ নমুনা জমা দিয়েছেন।

বিমান দুর্ঘটনার ঘটনায় স্বজন হারানো পরিবারগুলো এখন শনাক্ত হওয়া মরদেহ বুঝে পাওয়ার অপেক্ষায় আছেন।

সুন্দরবনের নদী থেকে আহত কচ্ছপ উদ্ধার চিকিৎসা শেষে অবমুক্ত করল কোস্টগার্ড

উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনা: পাঁচজনের পরিচয় নিশ্চিত করলো সিআইডি

ছবি- পশ্চিম সুন্দরবনে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড কর্তৃক আহত কচ্ছপটিকে চিকিৎসা শেষে নদীতে অবমুক্ত করা হচ্ছে।

পশ্চিম সুন্দরবনের নদী থেকে একটি বিরল প্রজাতির আহত কচ্ছপ উদ্ধার করেছেন এবং পরবর্তীতে চিকিৎসা শেষে নদীতে অবমুক্ত করেছেন বাংলাদেশ কোস্টগার্ড।
শুক্রবার(২৫ জুলাই) সকালে সুন্দরবনের চুনকুড়ি নদী থেকে আহত কচ্ছপটিকে উদ্ধার করে কোস্টগার্ড ।
কোস্টগার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক জানান সকালে রুটিন টহলের সময় কচছপটিকে ভেসে থাকতে দেখে সদস্যরা উদ্ধার করেন। উদ্ধারকৃত কচ্ছপটির শরীরে আঘাতের চিহ্ন ছিল এবং এটি চলাফেরাতেও দুর্বলতা দেখাচ্ছিল।
প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে বনবিভাগের মাধ্যমে প্রাকৃতিক পরিবেশে সুন্দরবনের চুনকুড়ি নদীতে অবমুক্ত করা হয়।
এদিকে স্থানীয়রা জানান চুনকুড়ি নদী ও আশেপাশের জলজ পরিবেশে কচ্ছপসহ নানা প্রজাতির জলজ প্রাণি বসবাস করে।তবে নদীতে অবৈধভাবে মাছ ধরা ও প্লাস্টিক দূষণের কারণে এসব প্রাণি আজ হুমকির মুখে।
এদিকে পরিবেশ ও বন্যপ্রাণি রক্ষা নিয়ে কাজ করা সংগঠনগুলো কোস্টগার্ডের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন এ ধরনের কার্যক্রম শুধু একটি প্রাণি বাঁচায়না বরং পুরো বাস্ততন্ত্রের সুরক্ষায় সহায়ক ভূমিকা রাখে।

গাজীপুরে অনুমোদনবিহীন মারমেইড গ্রীন সিটি: সরকারি জমি দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, গ্রাহকদের ক্ষোভে তোলপাড়

উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনা: পাঁচজনের পরিচয় নিশ্চিত করলো সিআইডি

গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ৪২ নম্বর ওয়ার্ডে ‘পূর্বাচল মারমেইড গ্রীন সিটি’ নামে একটি প্রকল্পের আড়ালে চলছে ভয়াবহ প্রতারণা। জমির মালিকানা, সরকারি অনুমোদন ও মৌজা সংক্রান্ত ভুয়া তথ্য দেখিয়ে গ্রাহকদের কাছ থেকে কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে মারমেইড গ্রুপের বিরুদ্ধে।

 

কথিত কোম্পানির দাবিঃ

১,৫০০ বিঘার আবাসিক প্রকল্প, পাঁচটি ব্লক (এ, বি, সি, ডি ও ভিআইপি ব্লক), বিদ্যুৎ ও আধুনিক অবকাঠামোসহ একটি আদর্শ নগরী। তবে বাস্তবতা ভিন্ন। গাজীপুর উন্নয়ন কর্পোরেশন, জেলা প্রশাসন এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মতে, এই প্রকল্পের কোনো অনুমোদন নেই।

 

প্রকল্পের অবস্থান ও অনুমোদনের অবস্থাঃ

মারমেইড গ্রুপের বিজ্ঞাপনে বলা হয়েছে প্রকল্পটি গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ৪২ নম্বর ওয়ার্ডের পুবাইল এলাকায়, চঙ্গের বাইদ ও নন্দীবাড়ি মৌজায়। কিন্তু স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, এই এলাকায় উল্লেখিত মৌজা সমূহে বেশিরভাগ জমি সরকারি এবং কবরস্থানের জন্য ক্রয়কৃত জমি অন্তর্ভুক্ত করে মারমেইড গ্রুপ প্লট বিক্রির প্রচারণা চালাচ্ছে।

 

প্রশাসনের বক্তব্যঃ

গাজীপুর উন্নয়ন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল মান্নান আবাসন নিউজ২৪-কে বলেন,

“মারমেইড গ্রুপ বা মারমেইড গ্রীন সিটি নামে কোনো প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অনুমোদন ছাড়া প্রকল্প চালানো অবৈধ। আমরা শিগগিরই ব্যবস্থা নেব এবং সাধারণ মানুষকে প্রতারণা থেকে সাবধান থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।”

 

গাজীপুর জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফীন বলেন,

“হাউজিং প্রকল্পের জন্য জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে অনুমোদন বাধ্যতামূলক। মারমেইড গ্রুপ কোনো আবেদনই জমা দেয়নি। অনুমোদন ছাড়া প্রকল্প চললে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

 

গ্রাহকদের ক্ষোভ

প্রকল্পে বিনিয়োগ করা তিনজন গ্রাহক আবাসন নিউজ২৪-কে বলেন—

 

উত্তরার সাইফুল ইসলাম জানান,

আমি ৩ কাঠার প্লটের জন্য বুকিং দিই। টাকা দেওয়ার পর কাগজপত্র চাইলে তারা নানা অজুহাত দেখায়। এখন বলছে অনুমোদন প্রক্রিয়াধীন, কিন্তু তিন মাস হয়ে গেছে।

 

মিরপুরের রুবিনা আক্তার বলেন,

সাইট ভিজিট করতে গেলে দেখি শুধু সাইনবোর্ড আর সাইনবোর্ড। আমাকে বিক্রয় প্রতিনিধি জানায়, সকল জমি কোম্পানি অনেক আগেই ক্রয় করে রেখেছে।আমি বিশ্বাস করে তিন কাঠা জমির সকল মূল্য পর্যায়ক্রমে পরিশোধ করি কিন্তু ৬ মাস হয়ে গেল কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন দিচ্ছে না। আমি যার মাধ্যমে প্লট ক্রয় করেছি তিনিও এখন এই কোম্পানিতে নেই। বিক্রয় প্রতিনিধি বলেছেন দুই মাসের বেতন না দেওয়ার কারণে তিনি চাকুরি ছেড়ে চলে গিয়েছেন অন্য কোম্পানিতে।তিনি এটাও বলেছেন আমার টাকা রিফান্ড নেওয়ার জন্য।

 

পুরান ঢাকার আরেক গ্রাহক ইমরান হোসেন বলেন,

ভালো জায়গায় প্লট পাওয়ার আশায় বুকিং দিই। পরে বুঝতে পারি অনুমোদন নেই। ফোন করলে তারা ঘুরিয়ে কথা বলে। আমি এখন আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার চিন্তা করছি।

 

জমির মালিকদের অভিযোগঃ

স্থানীয় জমির মালিকরা জানান, কোম্পানি সাইট অফিসের জন্য জমি ভাড়া নিয়েছিল প্রতিমাসে টাকা দেওয়ার শর্তে। কিন্তু সেই টাকা আজও তারা পাননি। শামসুল আলম, আক্কাস আলী ও গেনদু মিয়া বলেন,

সাইনবোর্ড বসানোর জন্য আমাদের জমি ভাড়া নেয়। কিন্তু এক টাকাও দেয়নি। উল্টো আমাদের জমি দেখিয়ে অন্যের কাছে প্লট বিক্রি করছে। প্রশাসনকে অনুরোধ করছি এই প্রতারণার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে।

মারমেইড গ্রুপের মারমেইড গ্রীন সিটিতে যদি না কিনে জমির মালিকদের কাছ থেকে ফসলের সমপরিমাণ টাকা দিয়ে ভাড়া নিয়ে বাউন্ডারি দেওয়া হচ্ছে
মারমেইড গ্রীন সিটিতে জমির মালিকদের ফসলি জমি ভাড়া নিয়ে বাউন্ডারি দিচ্ছে। ফসলের দিগুন টাকা দিয়ে এই প্রতারণা করে আসছে।

কোম্পানির কর্মীদের অভিযোগঃ

মারমেইড গ্রুপের সাবেক বিক্রয় প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, গ্রাহকরা বুকিং দেওয়ার পর কাগজ চাইলে কোম্পানি তা দিতে পারে না। কর্মকর্তারা বলতেন—কিস্তিতে বিক্রি হয়েছে, কাগজ লাগবে না।

তাদের দাবি, প্রায় ২০ জন বেতন না পেয়ে একসাথে চাকরি ছাড়ি। পরে লেবার কোর্টে মামলা করে বেতন পাই। তারা আরও যোগ করেন আমাদের বেতন দিতেই যদি কোম্পানি এরকম করে তাহলে গ্রাহকদের তো প্লট দিবে না এটাই প্রমাণ হয়।

 

কোম্পানির প্রতিক্রিয়া ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের নীরবতাঃ

মারমেইড গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুল হুদার সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি প্রকল্পের অনুমোদনের ব্যাপারে প্রশ্ন করাতে ফোন কেটে দেন, পরে আর ফোন ধরেননি।

তবে উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) রাকিবুল হাসান বলেন,

“আমরা বৈধভাবে ব্যবসা করছি। কিছু রেজিস্ট্রিতে দেরি হয়েছে, শিগগিরই সমাধান হবে।”

তবে সরকারি অনুমোদন না থাকার বিষয়ে তিনি কোনো সুনির্দিষ্ট জবাব দেননি।

 

বিশেষজ্ঞদের পরামর্শঃ

রিয়েল এস্টেট বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, অনুমোদনপত্র যাচাই না করে বিনিয়োগ করা ঝুঁকিপূর্ণ। গাজীপুর উন্নয়ন কর্পোরেশন বা জেলা প্রশাসনের অনুমোদন ছাড়া কোনো প্রকল্পে টাকা দিলে প্রতারণার শিকার হওয়ার ঝুঁকি শতভাগ।

বীজ বৈচিত্র্য ও নতুন প্রজন্মের সেতুবন্ধনে গ্রামীণ বীজ মেলা অনুষ্ঠিত

উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনা: পাঁচজনের পরিচয় নিশ্চিত করলো সিআইডি

ছবি- শ্যামনগরে ত্রিপানি বিদ্যাপীঠে বীজবৈচিত্র্য মেলা।

২৪ জুলাই (বৃহস্পতিবার) সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নের ত্রিপাণী বিদ্যাপীঠ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে সবুজ সংহতি ও এসএসএসটির আয়োজনে বারসিকের সহযোগিতায় এক অভিনব ও ব্যতিক্রমী বীজ বৈচিত্র্য ও নতুন প্রজন্মের সেতুবন্ধনে গ্রামীণ বীজ মেলা অনুষ্ঠিত হয়।

ত্রিপাণী বিদ্যাপীঠের প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম মল্লিকের সভাপতিত্বে বিদ্যাপীঠের প্রায় ১৫০ জন ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক-শিক্ষিকামন্ডলী, সবুজ সংহতির সদস্য ও বারসিক কর্মকর্তাবৃন্দের অংশগ্রহনে বীজ বৈচিত্র্য মেলা উৎসব মুখর পরিবেশ তৈরী হয়।

বীজ মেলায় এলাকা উপযোগী ১৬২ ধরনের স্থানীয় ধান, ২২ ধরনের শিম, ৬ ধরনের বেগুন, ৮ ধরনের মরিচ, ৮ ধরনের ডাটা শাকসহ অন্যান্য ফসলের স্থানীয় গ্রামীণ বীজ প্রদর্শনী করা হয়।
বীজ মেলার প্রারম্ভে ৬ষ্ট থেকে দশম শ্রেনীর ছাত্রছাত্রীদের জলবায়ু পরিবর্তন, জলবায়ু ন্যায্যতা, পরিবেশ, প্রতিবেশ, ম্যানগ্রোভ বন, স্থানীয় বীজ এবং কৃষকের গুরুত্বসহ উপকূলীয় এলাকার সমস্যা সম্পর্কে তাদের ধারনাগত স্পষ্টতা কুইজ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে তুলে ধরা হয়।

মেলার আলোচনাসভায় শিক্ষার্থী দীপ্ত বলেন, আমরা আমাদের এলাকায় যে অনেক ধরনের দেশীয় বীজ আছে তা জানতে ও দেখতে পেলাম, এলাকায় যে এত ধরনের ধানের জাত আছে বা ধান হত সে সম্পর্কে আগে আমাদের ধারনা ছিল না।

অনুষ্ঠানের সভাপতি প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম মল্লিক বলেন, ছেলেমেয়েদের স্থানীয় বীজ সম্পর্কে তেমন ধারনা কম, এলাকায় লবনাক্ততা ও প্রাকৃতিক দূযোর্গের কারণে অনেক স্থানীয় বীজ হারিয়ে গিয়েছে এবং আগের দিনে আমাদের বাবা-দাদাদের আমলে যে ধরনের স্থানীয় জাতের ফসল চাষ হত এখন আর হয় না। আমরা বীজের কথা বলতে গেলে আগে দোকানের হাইব্রীড বীজের কথা আমাদের মাথায় আসে। ভুলে যাচ্ছি আমাদের নিজস্ব স্থানীয় বীজের কথা। বীজ ব্যবসায়ীদের প্রলোভনে পড়ে অধিক ফলন ও মুনাফার আসায় অনেক কৃষক প্রতারিত ও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

মেলার সমাপনীতে বক্তব্য রাখেন বারসিকের আঞ্চলিক সমন্বয়কারী রামকৃষ্ণ জোয়ারদার,সবুজ সংহতির সদস্য ভূধর চন্দ্র, শিক্ষক নির্মল মন্ডল, শিক্ষক হরিপদ বিশ্বাস, শিক্ষক বিশ্বজীত মন্ডল প্রমুখ।

বক্তারা বক্তব্যে বলেন বীজ কৃষকের নিজস্ব সম্পদ। কিন্ত সে সম্পদ এখন ব্যবসায়ীর ব্যবসার উপাদানে পরিনত হয়েছে।বীজ সংরক্ষনের ধারনা ও গুরুত্বে সচেতনতার উপর আগামীতে বীজের বাজার নিয়ন্ত্রনের কর্পোরেট সেন্ডিকেট থেকে সাধারন চাষীরা বাঁচবে এবং দেশের খাদ্য নিরাপত্তা জোরদার হবে।

তারা আরও বলেন স্থানীয় জাতের বীজকে অবজ্ঞা করে অন্য কোনো অধিক ফলনশীল বীজ উৎপাদন করা কোনো ভাবেই সম্ভব না।নতুন প্রজন্মকে এই বীজ সম্পর্কে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও পারিবারিকভাবে সঠিক ধারনা দিতে হবে। তবেই আগামীতে সুন্দর ও সুষ্টু পরিবেশের পাশাপাশি খাদ্য সার্বভৌমত্ব অর্জনে সফলতা আসবে।

শিক্ষার্থীরা আগামীতে এ ধরনের আরো উপকূলীয় অঞ্চলের বৈচিত্র্য নির্ভর এবং ছাত্রছাত্রীদের নিজের এলাকা সম্পর্কে সঠিক ধারনা ও অভিযোজন দক্ষতা বৃদ্ধিতে কার্যকরী কর্মসূচির আয়োজনের আহবান জানান।

 

×