| ৫ জুলাই ২০২৫
শিরোনাম:

পাকিস্তান নিয়ে কারিনা কাপুরের মন্তব্য আবার আলোচনায়

পাকিস্তান নিয়ে কারিনা কাপুরের মন্তব্য আবার আলোচনায়

কারিনা কাপুর : ছবি-সংগৃহীত

ভারত-পাকিস্তানের রাজনৈতিক টানাপড়েন নতুন নয়, তবে পেহেলগামের জঙ্গি হামলার পর দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় কার্যত বন্ধ হয়ে গেছে। বলিউডে পাকিস্তানি শিল্পীদের আসা-যাওয়া এখন নিষিদ্ধ। তবে কয়েক বছর আগেও পাকিস্তানি অভিনেতা-অভিনেত্রীরা বলিউডে ছিলেন নিয়মিত মুখ, আর শাহরুখ-মাধুরী-কারিনাদের সিনেমা পাকিস্তানে দারুণ জনপ্রিয় ছিল।

এই প্রেক্ষাপটেই ফের আলোচনায় এসেছে বলিউড অভিনেত্রী কারিনা কাপুরের পুরনো মন্তব্য। এক সাক্ষাৎকারে কারিনা বলেছিলেন, ‘আমি ক্যারিয়ারের শুরুতেই পাকিস্তানি মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছি, তাই আমাকে পাকিস্তানি বলে চালিয়ে দেওয়া যায়!’ তার প্রথম সিনেমা ‘রিফিউজি’-তে এবং পরবর্তী ‘কুরবান’-এও তিনি পাকিস্তানি চরিত্রে অভিনয় করেছেন।

কারিনার সঙ্গে প্রতিবেশী দেশের সম্পর্ক শুধু সিনেমাতেই নয়, বাস্তব জীবনেও আছে সংযোগ। এক অনুষ্ঠানে কারিনা জানান, তার স্বামী সাইফ আলি খানের কিছু আত্মীয় পাকিস্তানে থাকেন এবং প্রায়ই তাকে সেখানে নিমন্ত্রণ জানান। তিনি বলেছিলেন, সুযোগ পেলে পাকিস্তান ভ্রমণ ও শিশুদের শিক্ষা নিয়ে কাজ করতে চান।

কয়েক মাস আগে দুবাইয়ে পাকিস্তানি ডিজাইনার ফারাজ মানানের অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া এবং ফটোশুটও বিতর্ক তুলেছিল। হামলার ঘটনার পর এমন সময় পাকিস্তানি ডিজাইনারের সঙ্গে কারিনার ঘনিষ্ঠতা নিয়ে সমালোচনা হয়। তবে এ নিয়ে এখনো সরাসরি মন্তব্য করেননি কারিনা।

১০০ কোটি ডলারে ইনস্টাগ্রাম কেনার কাহিনী: জাকারবার্গের দূরদর্শিতার সুবিচার

পাকিস্তান নিয়ে কারিনা কাপুরের মন্তব্য আবার আলোচনায়

মার্ক জাকারবার্গ : ছবি-সংগৃহীত

২০১২ সালে ফেসবুককে শেয়ারবাজারে আনতে চলাকালীন সময়ে বড় চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ। স্মার্টফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় ফেসবুকের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কা দেখা দেয়। তখনই জাকারবার্গের নজরে আসে ইনস্টাগ্রাম অ্যাপ, যা তখন শুধুমাত্র আইফোনে উপলব্ধ ছিল এবং আয় করতে পারেনি। কর্মী সংখ্যা ছিল মাত্র ১৩।

জাকারবার্গ ইনস্টাগ্রামের সম্ভাবনা দেখেই সরাসরি প্রতিষ্ঠাতা কেভিন সিসট্রমের সঙ্গে যোগাযোগ করে ২০১২ সালের এপ্রিল মাসে ১০০ কোটি ডলারে ইনস্টাগ্রাম অধিগ্রহণ করেন। সেই সময় প্রযুক্তি বিশ্লেষক ও বিনিয়োগকারীরা এ সিদ্ধান্তকে ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করেছিলেন। তবে অল্প দিনের মধ্যে ইনস্টাগ্রাম অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন চালু করে প্রথম দিনে ১০ লাখ ডাউনলোড হয়, যা তখনকার জন্য বিশাল সাফল্য।

জাকারবার্গ ইনস্টাগ্রামের স্বতন্ত্রতা বজায় রাখারও সিদ্ধান্ত নেন, ফলে কেভিন সিসট্রম প্রতিষ্ঠানটির নেতৃত্বে থাকেন। এই নীতিমালা ইনস্টাগ্রামের জনপ্রিয়তা ও ব্যবহারকারীর অংশগ্রহণ বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বর্তমানে ইনস্টাগ্রামের মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারী ২০০ কোটিরও বেশি, যা এটিকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পরিণত করেছে।

২০২৪ সালে মেটার মোট বিজ্ঞাপন আয়ের প্রায় ৪১.৪৯ শতাংশ এসেছে ইনস্টাগ্রাম থেকে, যা ২০২৫ সালে প্রায় ৫০ শতাংশে পৌঁছানোর সম্ভাবনা রয়েছে। সময়ের সঙ্গে প্রমাণিত হয়েছে, ইনস্টাগ্রাম অধিগ্রহণ ছিল মার্ক জাকারবার্গের সবচেয়ে সফল ও দূরদর্শী বিনিয়োগ।

আগে বিচার তারপর নির্বাচন নাহিদ ইসলাম

পাকিস্তান নিয়ে কারিনা কাপুরের মন্তব্য আবার আলোচনায়

নাহিদ ইসলাম : ছবি-সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, এই বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ যারা সাধারণ মানুষের ওপর গুলি চালিয়ে হত্যা করেছে, তাদের বিচার একদিন অবশ্যই হবে। তিনি বলেন, ‘আগে বিচার, সংস্কার, তারপর নির্বাচন।’

শনিবার (৫ জুলাই) সকালে বগুড়া শহরের পর্যটন মোটেলের সভাকক্ষে জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এসব কথা বলেন।

এনসিপির আহ্বায়ক আরও বলেন, ‘এই শহীদ পরিবারগুলোকে রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা দিতে হবে। শুধু বর্তমান সরকার নয়, যে কোনো সরকারকেই এটা নিশ্চিত করতে হবে। এজন্যই আমরা জুলাই ঘোষণাপত্রের কথা বলছি। এই ঘোষণাপত্রে শহীদ ও তাদের পরিবারের নিরাপত্তার কথা সংবিধানে যুক্ত করতে হবে। এর সঙ্গে দেশের প্রয়োজনীয় সংস্কার বিষয়গুলোও থাকবে।’

তিনি জানান, এসব দাবি নিয়ে সারা দেশে পদযাত্রা করছে এনসিপি। শহীদ পরিবারের উদ্দেশে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা হয়তো আপনাদের প্রতি দায়িত্ব ঠিকভাবে পালন করতে পারিনি। এজন্য ক্ষমা চাইছি। তবে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, আমাদের সম্পর্ক আজীবনের।’ এ সময় এনসিপির দুই মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম উপস্থিত ছিলেন।

দেশীয় ফ্রিজ ও এসি শিল্পে শুল্ক ছাড়: বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান নিয়ে শঙ্কা

পাকিস্তান নিয়ে কারিনা কাপুরের মন্তব্য আবার আলোচনায়

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) শিল্পবান্ধব নীতি ও কর সুবিধা কাজে লাগিয়ে দেশের ইলেকট্রনিক্স শিল্প, বিশেষ করে ফ্রিজ, ফ্রিজার ও এয়ার কন্ডিশনার উৎপাদন খাত, উৎপাদনমুখী পর্যায়ে এগিয়ে গেছে। দেশীয় উদ্যোক্তারা হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করে অত্যাধুনিক মেশিনারিজ ও কারখানা স্থাপন করে খুচরা যন্ত্রাংশ ও আনুষঙ্গিক উপকরণ দেশেই তৈরি করছেন।

তবে সম্প্রতি এনবিআর একটি সংশোধিত প্রজ্ঞাপন জারি করে দেশে উৎপাদিত কিছু উপকরণ ও খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার করেছে। এতে উদ্যোক্তাদের দাবি, দেশীয় শিল্পের টেকসই বিকাশের পথে বড় ধরণের প্রতিবন্ধকতা তৈরি হবে। এতে বিদ্যমান বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান ঝুঁকির মুখে পড়বে এবং উৎপাদনের আড়ালে আমদানিনির্ভর সংযোজন শিল্পের প্রবৃদ্ধি বাড়বে।

শিল্প সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, যেসব যন্ত্রাংশ ইতোমধ্যে দেশেই তৈরি হচ্ছে, সেগুলো আমদানির সুযোগ থাকলে উদ্যোক্তাদের কাছে উৎপাদনের চেয়ে আমদানি লাভজনক হয়ে উঠবে। এতে দেশীয় শিল্পের বিকাশ, নতুন বিনিয়োগ এবং কর্মসংস্থান বাধাগ্রস্ত হবে। একইসঙ্গে বৈদেশিক মুদ্রার ওপরও চাপ পড়বে।

তারা দাবি তুলেছেন, দেশে উৎপাদিত যেসব খুচরা যন্ত্রাংশ ও উপকরণ এরই মধ্যে উৎপাদন হচ্ছে, সেগুলোর আমদানিতে শুল্ক ছাড় বাতিল করে পূর্বের মতো সম্পূরক শুল্ক বহাল রাখা হোক। এতে দেশীয় উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগ সুরক্ষা পাবে এবং উৎপাদনমুখী শিল্পের টেকসই অগ্রগতি নিশ্চিত হবে বলে মত দিয়েছেন শিল্পখাত সংশ্লিষ্টরা।

×