| ৯ আগস্ট ২০২৫
শিরোনাম:

ফ্ল্যাট বিক্রিতে ধস, ছাঁটাইয়ের মুখে নির্মাণ শ্রমিক: চরম সংকটে দেশের আবাসন খাত

ফ্ল্যাট বিক্রিতে ধস, ছাঁটাইয়ের মুখে নির্মাণ শ্রমিক: চরম সংকটে দেশের আবাসন খাত

রাজধানী ঢাকা এবং অন্যান্য বড় শহরের আবাসন ও নির্মাণ খাত এখন এক নজিরবিহীন সংকটকাল অতিক্রম করছে। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বিনিয়োগ ও ক্রয়চাহিদায় বড় ধস নামায় একের পর এক প্রকল্প থমকে গেছে, বন্ধ হচ্ছে বুকিং, আর নতুন প্রকল্প নিতে পারছেন না অধিকাংশ ডেভেলপার। ফ্ল্যাট বিক্রি অস্বাভাবিকভাবে কমে যাওয়ায় অনেকে বাধ্য হচ্ছেন নির্মাণ ব্যয়ের নিচে ইউনিট বিক্রি করতে। ফলে দেখা দিয়েছে ছাঁটাইয়ের আশঙ্কা, আর সরাসরি ও পরোক্ষভাবে যুক্ত প্রায় ২ কোটি মানুষের জীবিকায় পড়েছে চাপ।

 

বিক্রির হার কমেছে ৩০-৫০ শতাংশ

রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (রিহ্যাব) পরিচালক আইয়ুব আলী আবাসন নিউজ২৪-কে জানান, ‘‘গত কয়েক মাসে ফ্ল্যাট বিক্রি প্রায় ৩০ শতাংশ কমে এসেছে। বড় কোম্পানিগুলো কোনওরকমে টিকে থাকলেও মাঝারি ও ছোট প্রতিষ্ঠানগুলো কর্মী বেতন, অফিস ভাড়া ও ব্যাংক কিস্তি দিতে হিমশিম খাচ্ছে। অনেকে নির্মাণ ব্যয়ের নিচে গিয়ে ফ্ল্যাট বিক্রি করছেন শুধু ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে।’’

ক্রিডেন্স হাউজিং-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিল্লুল করিম বলেন ,‘‘বিক্রিতে পতনের হার আমাদের প্রতিষ্ঠানে ৫০ শতাংশের কাছাকাছি। এর পাশাপাশি “ড্যাপ” বাস্তবায়ন আমাদের আরেকটি বড় চ্যালেঞ্জ। জমির অনুমোদন, ভবন নকশা—সবকিছুই দুরূহ হয়ে পড়েছে।’’

বিলাসবহুল ইউনিটে চাহিদার বড় পতন

বিটিআই-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এফ আর খান বলেন, ‘‘উচ্চমূল্যের ইউনিটগুলোতে চাহিদা মারাত্মকভাবে কমেছে। মাঝারি দামের ফ্ল্যাট কিছুটা চললেও সেটাও নিরাপত্তাহীনতার কারণে ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।’’

ড্যাপ বাস্তবায়নের প্রভাব: উচ্চতা-ঘনত্ব সীমাবদ্ধতায় নতুন প্রকল্প থেমে গেছে

২০২২-২০৩৫ মেয়াদের ঢাকা মহানগর উন্নয়ন পরিকল্পনা (ড্যাপ) বাস্তবায়নের পর থেকেই আবাসন প্রকল্প গ্রহণে সীমাহীন প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়েছে। পূর্বে ১০তলা পর্যন্ত অনুমোদন মিলত যে এলাকায়, সেখানে এখন অনুমোদন মিলছে মাত্র ৫ থেকে ৬ তলার। এতে জমির মালিকেরা আর ডেভেলপারের সঙ্গে চুক্তিতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন না।

রিহ্যাব সভাপতি মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘‘ড্যাপ বাস্তবায়নে উচ্চতা সীমা এতটাই রেসট্রিকটিভ হয়েছে যে জমির ব্যবহারযোগ্যতা কমে গেছে। আমরা ২০০৮ সালের মতো ফ্লোর সংখ্যা বৃদ্ধির প্রস্তাব দিয়েছি, যাতে বাজারে গতি আসে।’’

নির্মাণ ব্যয় বাড়ছে, বিক্রি কমে যাচ্ছে

গত এক বছরে নির্মাণ সামগ্রীর দাম ২০-২৫ শতাংশ বেড়েছে। রড, সিমেন্ট, ইট, লিফট, থাই অ্যালুমিনিয়াম, টাইলসসহ আবাসন-নির্ভর ২০০টিরও বেশি শিল্প আজ ধসের মুখে। রডের চাহিদা ৫০ শতাংশ কমে গেছে। অনেক প্রতিষ্ঠান উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছে।

রিহ্যাবের মতে, এই খাতে সরাসরি যুক্ত ৪০ লাখ এবং পরোক্ষভাবে জড়িত প্রায় ২ কোটি মানুষ। সংকট দীর্ঘস্থায়ী হলে পুরো অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তে পারে।

 

কালোটাকা বিনিয়োগে কর বাড়লেও সুযোগ থাকছে

২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ রাখলেও করহার অনেক বেশি নির্ধারণ করা হয়েছে। যেমন:

গুলশান/বনানী এলাকায় ২০০ বর্গমিটার ফ্ল্যাটে প্রতি বর্গফুটে কর হবে ২,০০০ টাকা (বাড়তি ২৫৯%)

ছোট ফ্ল্যাটে কর ৩৮৪% পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে

এনবিআর বলছে, এটি সুযোগ নয়, বরং ‘‘কর পরিশোধের বিনিময়ে আইনি নিরাপত্তা’’

বিশ্লেষকরা বলছেন, সরকার মূলত রাজস্ব আয় বৃদ্ধির চেষ্টা করছে এবং একইসঙ্গে আবাসন খাতে বিনিয়োগে উৎসাহ দিচ্ছে।

 

ফ্ল্যাট বিক্রির নিম্নগামী প্রবণতা: ২০২৩-২৫

২০২৩: মাথাপিছু আয় বাড়লেও বাজার স্থবির

২০২৪: সামান্য উন্নতি, কিন্তু গতি ফেরেনি

২০২৫: রাজনৈতিক অস্থিরতা, শ্রম অসন্তোষ, বৈদেশিক চাপ—সব মিলিয়ে ভয়াবহ মন্দা

 

নিবন্ধন কর কমানোর স্বস্তি

২০২৫-২৬ বাজেটে জমি ও ফ্ল্যাট নিবন্ধনে উৎসে কর হ্রাস করা হয়েছে:

ঢাকা-চট্টগ্রাম: ৮% → ৬%

অন্যান্য সিটি: ৬% → ৪%

পৌরসভা-ইউনিয়ন: ৪% → ৩%

ফ্ল্যাট কেনাবেচায় খরচ কমে যাওয়ায় কিছুটা স্বস্তি মিলবে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের।

আবাসন খাতের এই সংকট আর একা একটি খাতের সংকট নয়, বরং জাতীয় অর্থনীতির এক গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভে চরম ঝুঁকি। সময়মতো বাস্তবভিত্তিক ও সমন্বিত পদক্ষেপ না নিলে এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন, আয় এবং কর্মসংস্থান হুমকির মুখে পড়বে।

অবিলম্বে জরুরি নীতিগত হস্তক্ষেপ, ড্যাপ সংশোধন ও বাস্তবমুখী করনীতি ছাড়া এই খাতের বিপর্যয় ঠেকানো সম্ভব নয়।

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা দিল ইসলামী ছাত্র শিবির

ফ্ল্যাট বিক্রিতে ধস, ছাঁটাইয়ের মুখে নির্মাণ শ্রমিক: চরম সংকটে দেশের আবাসন খাত
তোমরা হবে স্বপ্নে রাঙা সূর্যোদয়, লক্ষ আশার শপথ বুকে দীপ্তি ছড়ায় বিশ্বময়” এই প্রতিপাদ্যে কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের ক‍্যারিয়ার গাইডলাইন এবং সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
শুক্রবার সকালে উপজেলা পরিষদ হলরুমে এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ছাত্রশিবির ভূরুঙ্গামারী উপজেলা শাখা।
অনুষ্ঠানে কৃতিত্ব অর্জনকারী শিক্ষার্থীদের হাতে ক্রেস্ট, ইসলামি সাহিত্য, সার্টিফিকেট, কলম, পরিবেশ বন্ধু গাছ এবং ছাত্রশিবিরের পরিচিতি উপহার হিসেবে তুলে দেয়া হয়।
উপজেলা সভাপতি আরিফুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি আল মামুন এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার দ্বীপ জন মিত্র। প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাত্র শিবিরের কুড়িগ্রাম জেলা সেক্রেটারি মোবাশ্বের রাশেদ্বীন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভূরুঙ্গামারী থানার অফিসার ইনচার্জ আল হেলাল মাহমুদ ও কুড়িগ্রাম -১ আসনের জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী অধ্যাপক আনোয়ারুল ইসলাম।
অন‍্যান‍্যদের মধ্যে মিজানুর রহমান, ফেরদৌস হোসেন, আবু হেনা মাসুম, রোকনুজ্জামান ও রাজু আহমেদ প্রমখ বক্তব্য রাখেন।
শিক্ষার্থীদের মধ্যে থেকে অনুভূতি প্রকাশ করে বক্তব্য দেন ভূরুঙ্গামারী সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ ৫ পাওয়া জান্নাতুন ফেরদৌসী ও জয়মনিরহাট মহিউদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের তানভীর হাসান তামিম।
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন দিক নির্দেশনা মূলক কথা এবং কৃতিত্বের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার পরামর্শ দেন তারা।
বক্তারা বলেন, মেধা ও নৈতিকতার সমন্বয়ে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে। স্বপ্ন দেখতে হবে বড়, আর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে চালিয়ে যেতে হবে সর্বোচ্চ চেষ্টা। জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চা, সময়ের সঠিক ব্যবহার এবং ধর্মীয় মূল্যবোধ লালনের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী সমাজ ও রাষ্ট্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। দক্ষতা অর্জনের কোন বিকল্প নেই।

যুক্তরাষ্ট্রে জিম্বাবুয়ের রুটিন ভিসা সাময়িক স্থগিত, উদ্বেগে নাগরিকরা

ফ্ল্যাট বিক্রিতে ধস, ছাঁটাইয়ের মুখে নির্মাণ শ্রমিক: চরম সংকটে দেশের আবাসন খাত

যুক্তরাষ্ট্র হঠাৎ করেই জিম্বাবুয়ের নাগরিকদের জন্য সব ধরনের নিয়মিত (রুটিন) ভিসা আবেদন সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে।

শুক্রবার (৮ আগস্ট) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এক বিবৃতির বরাতে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

 

বিবৃতিতে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র জিম্বাবুয়ে সরকারের সঙ্গে কিছু ইস্যুতে উদ্বেগ দূর করার চেষ্টা চালাচ্ছে। সেই আলোচনার অংশ হিসেবে জিম্বাবুয়েতে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস শুক্রবার থেকে রুটিন ভিসা কার্যক্রম স্থগিত রাখবে।

 

দূতাবাস জানিয়েছে, এটি সাময়িক পদক্ষেপ, যার মূল উদ্দেশ্য হলো ভিসার অপব্যবহার ও সময়ের বেশি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান (Overstay) রোধ করা।

তবে, কূটনৈতিক ও সরকারি কাজে ব্যবহৃত ভিসাগুলো এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বে না।

 

অভিবাসন নীতিতে কড়াকড়ি

আলজাজিরা আরও জানিয়েছে, এটি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সময় থেকে চলা অভিবাসন নীতিরই একটি অংশ, যেখানে আফ্রিকার একাধিক দেশের উপর কঠোর বিধি-নিষেধ আরোপ করা হয়েছে।

 

চলতি বছরের জুন মাসে যুক্তরাষ্ট্র ১২টি দেশের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে, যার মধ্যে ৭টি দেশ আফ্রিকায় অবস্থিত। এছাড়াও আরও ৭টি দেশের ওপর বিধিনিষেধ বাড়ানো হয়, যাদের মধ্যে জিম্বাবুয়ে, মালাউই ও জাম্বিয়া রয়েছে।

 

যুক্তরাষ্ট্রের নির্দেশনা কী?

যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, তারা ৩৬টি দেশের কাছে দাবি জানিয়েছে, যাতে তারা—

নিজেদের নাগরিক যাচাই প্রক্রিয়া উন্নত করে

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত ব্যক্তিদের ফিরিয়ে আনে

ভিসা ব্যবস্থায় অনিয়ম ও অপব্যবহার রোধে কার্যকর উদ্যোগ নেয়

 

১২ আগস্ট থেকে শুরু ৭২ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘট, সড়ক পরিবহন আইন সংশোধনসহ ৮ দফা দাবি মালিক-শ্রমিক পরিষদের

ফ্ল্যাট বিক্রিতে ধস, ছাঁটাইয়ের মুখে নির্মাণ শ্রমিক: চরম সংকটে দেশের আবাসন খাত

সড়ক পরিবহন আইন সংশোধনসহ ৮ দফা দাবিতে আসছে ৭২ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘট। আগামী ১২ আগস্ট সকাল ৬টা থেকে ১৫ আগস্ট সকাল ৬টা পর্যন্ত এই ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক-শ্রমিক সমন্বয় পরিষদ।

 

শুক্রবার (৮ আগস্ট) যশোরে বাংলাদেশ পরিবহন সংস্থা শ্রমিক ইউনিয়নের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক জরুরি সভা শেষে এই ঘোষণা দেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কেন্দ্রীয় মহাসচিব সাইফুল আলম।

 

সভায় বরিশাল, খুলনা বিভাগ ও বৃহত্তর ফরিদপুর অঞ্চলের পরিবহন মালিক-শ্রমিক নেতারা উপস্থিত ছিলেন। তারা অভিযোগ করেন, সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ একটি কালো আইন, যা মালিক-শ্রমিকদের ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করছে।

 

প্রধান ৮টি দাবি:

১. আইনের ৯৮ ও ১০৫ ধারাসহ মালিক-শ্রমিকদের প্রস্তাবিত অন্যান্য ধারা সংশোধন।

২. বাণিজ্যিক মোটরযানের ইকোনমিক লাইফ ৩০ বছর পর্যন্ত বৃদ্ধি।

৩. যানবাহনের ওপর দ্বিগুণ অগ্রিম ট্যাক্স বাতিল করে আগের হার পুনঃস্থাপন।

৪. রিকন্ডিশন বাণিজ্যিক যানবাহনের আমদানির সময়সীমা ৫ বছর থেকে বাড়িয়ে ১২ বছর।

৫. দুর্ঘটনায় জব্দ হওয়া যানবাহন ৭২ ঘণ্টার মধ্যে মালিকের জিম্মায় ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা।

৬. মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহনের জন্য স্ক্র্যাপ নীতিমালা প্রণয়ন।

৭. মহাসড়কে তিন চাকার ও অঅনুমোদিত হালকা যানবাহনের জন্য পৃথক লেন চালু।

৮. ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান ও নবায়ন প্রক্রিয়া দ্রুততার সঙ্গে শেষ করা।

 

এছাড়া পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের ১২ দফা দাবিও বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয় সভায়।

 

সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের খুলনা বিভাগীয় সভাপতি আনিসুর রহমান লিটন। বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি আব্দুর রহিম বক্স দুদু, বরিশাল বিভাগের সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ আলীসহ অনেকে।

 

পরিবহন ধর্মঘট ঘিরে যাত্রী সাধারণ, মালবাহী পরিবহন, ও চালক-মালিকরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। সংশ্লিষ্টরা দ্রুত সমঝোতার আহ্বান জানিয়েছেন।

×