| ২ আগস্ট ২০২৫
শিরোনাম:

বাংলাদেশের শীর্ষ ১০ বীমা কোম্পানি ও তাদের সেরা সেবা

বাংলাদেশের শীর্ষ ১০ বীমা কোম্পানি ও তাদের সেরা সেবা

আধুনিক প্রযুক্তি ও গ্রাহকবান্ধব ব্যবস্থাপনায় জীবন ও সাধারণ বীমা খাতে বাড়ছে মানুষের আস্থা।দেশের অর্থনৈতিক বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে বীমা খাতও ক্রমেই গুরুত্বপূর্ণ খাতে পরিণত হয়েছে। এক সময় সাধারণ মানুষের মধ্যে বীমা নিয়ে অবিশ্বাস থাকলেও বর্তমানে বেশ কিছু কোম্পানি উদ্ভাবনী সেবা, ডিজিটাল সুবিধা এবং নির্ভরযোগ্যতা দিয়ে জনগণের আস্থা অর্জন করেছে।
বাংলাদেশে বর্তমানে ৮১টি লাইসেন্সপ্রাপ্ত বীমা কোম্পানি রয়েছে, যার মধ্যে ৩৫টি জীবন বীমা এবং ৪৬টি সাধারণ বীমা প্রতিষ্ঠান। এদের মধ্য থেকে গ্রাহকসেবা, প্রযুক্তির ব্যবহার, পলিসি বৈচিত্র্য ও বিশ্বাসযোগ্যতার দিক দিয়ে দেশের ১০টি প্রতিষ্ঠান শীর্ষে অবস্থান করছে।

 

শীর্ষ জীবন বীমা কোম্পানি:

MetLife Bangladesh
বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মানের জীবন বীমা প্রদানে শীর্ষে রয়েছে MetLife Bangladesh। আধুনিক অ্যাপভিত্তিক পরিষেবা ‘One by MetLife’-এর মাধ্যমে গ্রাহকরা প্রিমিয়াম পরিশোধ, ক্লেইম দাখিল, স্বাস্থ্য পরামর্শসহ নানা সুবিধা পাচ্ছেন ঘরে বসেই।
সম্প্রতি তারা গ্রুপ বীমার আওতায় ক্যাশলেস OPD চিকিৎসা সেবা চালু করেছে, যা দেশের বীমা খাতে এক যুগান্তকারী উদ্যোগ।

National Life Insurance Company Ltd.
১৯৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত National Life দেশের অন্যতম বড় জীবন বীমা কোম্পানি। বিভিন্ন মেয়াদি সঞ্চয়, অবসর ও শিক্ষাবীমার মাধ্যমে তারা সাধারণ মানুষের মাঝে আস্থা তৈরি করেছে।
এই কোম্পানি শহর ছাড়িয়ে গ্রামের সাধারণ মানুষের মধ্যেও বিস্তৃত হয়ে উঠেছে, যা তাদের বিশেষত্বের অন্যতম দিক।

Delta Life Insurance Company Ltd.
গ্রামীণ বীমার পথিকৃৎ হিসেবে পরিচিত Delta Life “গণবীমা” চালু করে স্বল্প আয়ের মানুষের বীমা সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে।
তাদের সহজ শর্তের পলিসি ও প্রচার এজেন্টদের মাধ্যমে সেবাপ্রাপ্তি সহজ হওয়ায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে প্রতিষ্ঠানটি বিশেষ জনপ্রিয়।

Popular Life Insurance Ltd.
অল্প প্রিমিয়ামের বিনিময়ে নির্ভরযোগ্য কভারেজ দেওয়ায় Popular Life স্বল্প ও মধ্যম আয়ের মানুষের পছন্দের তালিকায় উঠে এসেছে।
তারা সরল ও গ্রাহকবান্ধব পলিসি চালু করে বীমা সেবাকে আরও সহজ করেছে।

Jiban Bima Corporation (JBC)
সরকারি মালিকানাধীন একমাত্র জীবন বীমা প্রতিষ্ঠান Jiban Bima Corporation। সারাদেশে ৩৪০টির বেশি শাখার মাধ্যমে সরকারি ও আধা-সরকারি কর্মচারীদের বীমা সুরক্ষায় কাজ করছে।
এ প্রতিষ্ঠানের প্রতি মানুষের স্বাভাবিক আস্থা রয়েছে সরকারি নিয়ন্ত্রণ ও নিরবচ্ছিন্ন সেবার কারণে।

 

শীর্ষ সাধারণ বীমা কোম্পানি:

Sadharan Bima Corporation (SBC)
সরকারি মালিকানাধীন একমাত্র সাধারণ বীমা প্রতিষ্ঠান Sadharan Bima Corporation দেশের শিল্প, নির্মাণ, পরিবহন ও সরকারি প্রকল্পের সম্পদ সুরক্ষায় কাজ করছে।
অগ্নিকাণ্ড, মেরিন ও দুর্ঘটনা বীমায় প্রতিষ্ঠানটির দক্ষতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা বরাবরই প্রশংসিত।

Green Delta Insurance Company Ltd.
আন্তর্জাতিক মানের বীমা সেবা প্রদানকারী Green Delta দেশের অন্যতম বৃহৎ সাধারণ বীমা কোম্পানি।
তারা গাড়ি, স্বাস্থ্য, ভ্রমণ ও ব্যবসায়িক সম্পদ বীমায় অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে দ্রুততম ক্লেইম নিষ্পত্তি এবং উন্নত গ্রাহকসেবা নিশ্চিত করে থাকে।

Reliance Insurance Ltd.
বিশ্বস্ততা ও গ্রাহকসেবায় Reliance Insurance দেশের কর্পোরেট বীমা খাতে বিশেষ অবস্থান তৈরি করেছে।
তারা মেরিন, মোটর, স্বাস্থ্য এবং বাণিজ্যিক সম্পদ বীমায় নিরবচ্ছিন্ন সেবা দিয়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।

Pioneer Insurance Company Ltd.
প্রতিযোগিতামূলক প্রিমিয়ামে নির্ভরযোগ্য বীমা সেবা দেওয়ায় Pioneer Insurance গ্রাহকদের কাছে আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছে।
বিপুল সংখ্যক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান তাদের পলিসি গ্রহণ করে থাকে।

Pragati Insurance Ltd.
দ্রুত ক্লেইম নিষ্পত্তি ও সহজ নীতিমালায় Pragati Insurance ব্যক্তি ও ব্যবসায়িক উভয় গ্রাহকগোষ্ঠীর কাছেই জনপ্রিয়।
তাদের লক্ষ্যই হলো: ঝুঁকি নয়, নিরাপত্তা হোক জীবনযাত্রার অংশ।

 

সার্বিক মূল্যায়ন:

বাংলাদেশের বীমা খাত এখন আর শুধুই শহরকেন্দ্রিক নয়। শীর্ষ বীমা কোম্পানিগুলোর কারণে আজ বীমা সেবা গ্রামে-গঞ্জেও পৌঁছে গেছে। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, দক্ষ জনবল ও আধুনিক ব্যবস্থাপনার ফলে গ্রাহকের আস্থা ফিরেছে এই খাতে।
যদিও এখনো জনসংখ্যার তুলনায় বীমা গ্রাহকের সংখ্যা অনেক কম, তবে সঠিক নীতিমালা ও জনসচেতনতায় এই চিত্র দ্রুত বদলাবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।

৩ আগস্ট আসছে বড় চমক, নতুন বার্তা দিল এনসিপি

বাংলাদেশের শীর্ষ ১০ বীমা কোম্পানি ও তাদের সেরা সেবা

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন এক ইতিহাস রচনার ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির ভাষ্য অনুযায়ী, আগামী ৩ আগস্ট হতে যাচ্ছে দেশের জন্য একটি ঐতিহাসিক দিন।

 

সারা দেশের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে নতুন বার্তা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। শুক্রবার রাতে দলের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্ট করা এক ঘোষণায় বলা হয়, জুলাই মাসব্যাপী সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে এনসিপির ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’।

 

ঘোষণায় উল্লেখ করা হয়, গত এক মাসে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল—গ্রাম থেকে শহর, পাড়া থেকে মহল্লা—সর্বত্র মানুষের সঙ্গে কথা বলেছেন এনসিপির নেতারা। কৃষক, শ্রমিক, দিনমজুর, গৃহিণীসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের ভাবনা ও চাওয়া তারা সরাসরি শুনেছেন।

 

দলটির ভাষ্যমতে, “যেখানে ২০২৪ সালের ৩ আগস্ট এক দফার ঘোষণা হয়েছিল, সেই শহীদ মিনারে আবারও আসছেন নাহিদ ইসলাম। সেখানে তুলে ধরা হবে বিগত এক মাস ধরে সংগৃহীত মানুষের মতামত, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের রূপরেখা এবং এনসিপির প্রতিশ্রুতি।”

 

এছাড়া জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদ বাস্তবায়নের দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলেও জানানো হয়।

 

পোস্টে আরও বলা হয়, আগামী ৩ আগস্ট দেশের জন্য হবে একটি ঐতিহাসিক দিন। এজন্য সারা দেশের নেতাকর্মীদের ঢাকায় সমবেত হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। প্রতিটি জেলা ও উপজেলা সমন্বয় কমিটিকে এই কর্মসূচি সফল করার নির্দেশনা দিয়েছেন এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন।

 

ঘোষণার শেষ বাক্যে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হয়েছে:

“আগামী ৩ আগস্ট বাংলাদেশের জন্য আসছে নতুন কিছু। দেখা হবে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রান্তে।”

কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজে গ্রীন ভয়েসের সাপ্তাহিক পাঠচক্র “প্রয়াস” অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশের শীর্ষ ১০ বীমা কোম্পানি ও তাদের সেরা সেবা

কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজে অনুষ্ঠিত হলো পরিবেশবাদী সংগঠন গ্রীন ভয়েসের সাপ্তাহিক পাঠচক্রের আসর “প্রয়াস”। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই ২০২৫) আয়োজিত এই পাঠচক্রে আলোচনার মূল বিষয় ছিল জুলাই গণঅভ্যুত্থান।

এই আয়োজনের উদ্দেশ্য ছিল সংগঠনের সদস্যদের মাঝে জুলাই অভ্যুত্থান সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা দেওয়া এবং ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ স্মৃতি তুলে ধরা। আলোচনায় অংশ নিয়ে বক্তারা জানান, বিগত স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে সংঘটিত আন্দোলন ছিল দেশের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।

আলোচনায় মুক্তচিন্তা ও ইতিহাসের স্পর্শ

পাঠচক্রের আলোচনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংগঠনের দুই সদস্য আইরিন আক্তার এবং বন্যা আক্তার। তারা জুলাই গণঅভ্যুত্থান, তৎকালীন গণহত্যা ও নির্মম হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন। বক্তারা আরও বলেন, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের জন্য মানুষের আত্মত্যাগের কথা আমাদের নতুন প্রজন্মকে জানাতে হবে, যাতে তারা ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে পারে।

আলোচনা পর্বে অনেক সদস্য নিজেদের মতামত শেয়ার করেন, যা অনুষ্ঠানকে প্রাণবন্ত করে তোলে।

কুইজ প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ

পাঠচক্র শেষে অনুষ্ঠিত হয় একটি কুইজ প্রতিযোগিতা। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে যারা সর্বাধিক সঠিক উত্তর দেন, তাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন গ্রীন ভয়েসের নেতৃবৃন্দ।

উপস্থিতি ও উৎসাহ

এই আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন গ্রীন ভয়েস কুড়িগ্রাম জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক নুরনবী সরকার, কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ শাখার সভাপতি তহ্নি বণিক, সাধারণ সম্পাদক সাদমান হাফিজ স্বপ্নসহ অন্যান্য সক্রিয় সদস্যরা।

কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজে গ্রীন ভয়েসের সাপ্তাহিক পাঠচক্র প্রয়াসে শিক্ষার্থীদের আলোচনার মুহূর্ত।
গ্রীন ভয়েস কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ শাখার সাপ্তাহিক পাঠচক্র “প্রয়াস”-এ জুলাই গণঅভ্যুত্থান নিয়ে আলোচনা করছেন সদস্যরা।

আয়োজন শেষে সবার মধ্যে গ্রীন ভয়েসের সামাজিক ও পরিবেশ-সচেতন কার্যক্রমে অংশগ্রহণের নতুন উদ্দীপনা দেখা গেছে। উপস্থিত সদস্যরা জানান, এই ধরনের আয়োজন তাদের জ্ঞান বাড়ানোর পাশাপাশি সামাজিক দায়িত্ববোধও বৃদ্ধি করছে।

গ্রীন ভয়েসের পক্ষ থেকে জানানো হয়, আগামীতে আরও বিভিন্ন সমসাময়িক ও ইতিহাসভিত্তিক বিষয়ে পাঠচক্র আয়োজন করা হবে।

পবিপ্রবিতে পশুপালন ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি, দাবির পক্ষে একাত্মতা জানালেন ভিসি

বাংলাদেশের শীর্ষ ১০ বীমা কোম্পানি ও তাদের সেরা সেবা

প্রাণিসম্পদ খাতের টেকসই উন্নয়ন ও সমান কর্মসংস্থানের সুযোগ নিশ্চিতের দাবিতে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) পশুপালন (অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি) ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থীরা ভাইস চ্যান্সেলরের নিকট স্মারকলিপি প্রদান করেছেন।

 

বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) দ্বিতীয় দিনের মতো চলমান কর্মসূচির অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. কাজী রফিকুল ইসলামের হাতে তাদের দাবি-দাওয়ার বিবরণ তুলে ধরেন।

 

শিক্ষার্থীরা জানান, দেশে বর্তমানে সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণী চিকিৎসা (ভেটেরিনারি সায়েন্স) ও প্রাণী উৎপাদন (অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি) একীভূত করে সমন্বিত বা কম্বাইন্ড ডিগ্রি চালু রয়েছে। এর ফলে সংশ্লিষ্ট গ্র্যাজুয়েটরা সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে প্রাণিসম্পদ খাতের প্রায় সব পদে আবেদন করার সুযোগ পাচ্ছেন। কিন্তু পবিপ্রবিতে এখনও পৃথক ডিগ্রি থাকায় পশুপালন বিভাগের শিক্ষার্থীরা বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন।

 

তাদের দাবি, একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন, যুগোপযোগী ও দক্ষতাভিত্তিক কম্বাইন্ড ডিগ্রি চালুর মাধ্যমে এ সমস্যার সমাধান সম্ভব। এতে শুধু প্রাণিসম্পদ খাতের গুণগত উন্নয়নই নয়, দেশের অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।

 

ভিসির একাত্মতাঃ

স্মারকলিপি গ্রহণের পর ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. কাজী রফিকুল ইসলাম বলেন,

“তোমাদের এই দাবিটি সময়োপযোগী, যৌক্তিক ও বাস্তবভিত্তিক। প্রাণিসম্পদ খাতের টেকসই উন্নয়ন এবং দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে হলে ভেটেরিনারি সায়েন্স ও অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি ডিসিপ্লিনকে সমন্বয় করে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন কম্বাইন্ড ডিগ্রি চালু করা অত্যন্ত প্রয়োজন। আমি এই দাবির প্রতি সম্পূর্ণ একাত্মতা প্রকাশ করছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহায়তা অব্যাহত থাকবে। তোমাদের স্মারকলিপিটি দ্রুত সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরে প্রেরণ করা হবে।”

 

তিনি শিক্ষার্থীদের ক্লাসে ফিরে মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানান।

 

শিক্ষার্থীদের বক্তব্যঃ

শিক্ষার্থী তাহসিন হোসাইন বলেন,

“একজন খামারির যেমন দক্ষ প্রাণীচিকিৎসকের প্রয়োজন, তেমনি প্রয়োজন উন্নত ব্যবস্থাপনার। এই দুই দিক একসঙ্গে শিখে দক্ষ গ্র্যাজুয়েট হিসেবে গড়ে ওঠার জন্য কম্বাইন্ড ডিগ্রি চালু করা সময়ের দাবি।”

 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. এস.এম হেমায়েত জাহান, ট্রেজারার প্রফেসর আবদুল লতিফ, রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মো: ইকতিয়ার উদ্দিন, বেসিক সায়েন্স বিভাগের প্রফেসর ড. মামুন অর রশীদ এবং জনসংযোগ ও প্রকাশনা বিভাগের সিনিয়র ডেপুটি ডিরেক্টর মাহফুজুর রহমান সবুজ।

×