| ৬ আগস্ট ২০২৫
শিরোনাম:

শাকিব খানের সঙ্গে তৃতীয় বিয়ের গুঞ্জনে ফের আলোচনায় মিষ্টি জান্নাত

শাকিব খানের সঙ্গে তৃতীয় বিয়ের গুঞ্জনে ফের আলোচনায় মিষ্টি জান্নাত

শাকিব খানের সঙ্গে তৃতীয় বিয়ের গুঞ্জনে ফের আলোচনায় মিষ্টি জান্নাত

ঢাকাই সিনেমার সুপারস্টার শাকিব খান বরাবরই যেমন আলোচনায় থাকেন পর্দায়, তেমনি ব্যক্তি জীবন নিয়েও থাকেন খবরের শিরোনামে। নায়িকা অপু বিশ্বাস এবং শবনম বুবলীর সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙনের পর এবার তার তৃতীয় বিয়ের গুঞ্জন ফের নতুন করে আলোচনায় এসেছে।

গত বছরই খবর ছড়িয়েছিল, শাকিব খানের জন্য পারিবারিকভাবে একজন ডাক্তার পাত্রী খোঁজা হয়েছে। তখন অভিনেত্রী মিষ্টি জান্নাত নিজেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, সেই পাত্রী তিনি হতে পারেন। যদিও পরবর্তীতে মিষ্টি গণমাধ্যমে বিষয়টিকে ‘মজা’ বলে উড়িয়ে দিয়েছিলেন।

তবে এবার ফের আলোচনায় মিষ্টি ও শাকিব—কারণ মিষ্টি জান্নাত সম্প্রতি ফেসবুকে শাকিব খানের সঙ্গে তিনটি ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের ছবি পোস্ট করেন। ছবিগুলোতে দেখা যায়, তারা একটি ফ্লাইটে একসঙ্গে আছেন। যদিও সহকর্মী হিসেবে কোথাও যাওয়া স্বাভাবিক, তবে আসল আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ছবির ক্যাপশন।

মিষ্টি ছবির ক্যাপশনে দিয়েছেন তিনটি লাভ ইমোজি এবং দু’বার লিখেছেন “Love”। এখান থেকেই শুরু গুঞ্জন—তবে কি শাকিবের জীবনে নতুন কেউ এসেছেন? সে কি মিষ্টি জান্নাত?

সাধারণ নেটিজেনদের কেউ কেউ মন্তব্য করেছেন, “শাকিবের তিন নম্বর বউ!” অনেকে দিয়েছেন শুভকামনা, আবার কেউ কেউ পুরো ব্যাপারটাকে “পাবলিসিটি স্টান্ট” বলে অভিহিত করেছেন।

শাকিব ভক্তরা বেশ ক্ষুব্ধ মিষ্টির এমন ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্টে। অনেকে সামাজিক মাধ্যমে লিখেছেন, “শাকিব খানের জীবনে মিষ্টি জান্নাতের কোনো সুযোগ নেই”, আবার কেউ কেউ প্রশ্ন তুলেছেন, “এই পোস্ট দিয়ে তিনি কী বোঝাতে চাচ্ছেন?”

এদিকে শাকিব খান এখনও এই ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেননি। তবে বিনোদন অঙ্গনের ভক্ত ও অনুসারীদের মধ্যে চলছে তুমুল আলোচনা।

এসএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মাসে ২৫০০ টাকা বৃত্তি দেবে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক

শাকিব খানের সঙ্গে তৃতীয় বিয়ের গুঞ্জনে ফের আলোচনায় মিষ্টি জান্নাত

দেশের শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি ব্যাংক ডাচ্-বাংলা ব্যাংক পিএলসি ২০২৫ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি ঘোষণা করেছে। এই বৃত্তি পেলে শিক্ষার্থীরা উচ্চমাধ্যমিক বা এইচএসসি পর্যায় পর্যন্ত দুই বছরের জন্য আর্থিক সহায়তা পাবেন।

 

বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা প্রতি মাসে ২৫০০ টাকা করে দুই বছরে মোট ৬০ হাজার টাকা পাবেন। এর পাশাপাশি প্রতি বছর পাঠ্যবই কেনার জন্য ২৫০০ টাকা এবং পোশাকের জন্য ১০০০ টাকা অনুদান দেওয়া হবে।

 

যোগ্যতার মধ্যে রয়েছে সিটি করপোরেশন ও জেলা শহরের স্কুলের শিক্ষার্থীদের জিপিএ ৫ থাকতে হবে। গ্রামীণ বা অনগ্রসর এলাকার শিক্ষার্থীদের জিপিএ থাকতে হবে ন্যূনতম ৪ দশমিক ৮৩। সরকারি বৃত্তি ছাড়া অন্য কোনো উৎস থেকে বৃত্তি গ্রহণকারী শিক্ষার্থী এই বৃত্তির জন্য যোগ্য হবেন না। মোট বৃত্তির ৫০ শতাংশ ছাত্রীদের জন্য এবং গ্রামীণ অনগ্রসর এলাকার শিক্ষার্থীদের জন্য ৯০ শতাংশ কোটা রাখা হয়েছে।

 

আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের মধ্যে রয়েছে আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি, মা-বাবার ছবি এবং এসএসসি পরীক্ষার নম্বরপত্র ও প্রশংসাপত্রের স্ক্যান কপি।

 

শুধুমাত্র অনলাইনে আবেদন করা যাবে। ডাকযোগে বা সরাসরি কোনো আবেদন গ্রহণ করা হবে না। আবেদনের শেষ তারিখ ৬ আগস্ট ২০২৫। প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে ২৫ আগস্ট ২০২৫ তারিখে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ২৬ আগস্ট থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ এর মধ্যে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের যে কোনো শাখা বা মোবাইল ব্যাংকিং অফিসে উপস্থিত থাকতে হবে। চূড়ান্ত ফলাফল পরবর্তীতে প্রকাশ করা হবে।

 

আবেদন করতে ভিজিট করুন: https://app.dutchbanglabank.com/DBBLScholarship/

নেতাদের সিসিটিভি ফুটেজ ফাঁস: এনসিপির প্রাইভেসি লঙ্ঘনের তীব্র অভিযোগ

শাকিব খানের সঙ্গে তৃতীয় বিয়ের গুঞ্জনে ফের আলোচনায় মিষ্টি জান্নাত

জাতীয় পার্টির (এনসিপি) শীর্ষ নেতারা অভিযোগ করেছেন, তাদের কক্সবাজার সফরের সিসিটিভি ফুটেজ ফাঁস করা হয়েছে, যা একেবারে প্রাইভেসি লঙ্ঘন এবং গোপনীয়তার কঠোর অবমাননা। তারা বলছেন, এই ধরনের ফুটেজ ফাঁসের ফলে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ও সাংবিধানিক অধিকার হুমকির মুখে পড়েছে।

 

মঙ্গলবার তারা ইনানীর রয়্যাল টিউলিপ সী পার্লে হোটেলে অবস্থান করছিলেন, যেখানে তাদের অবস্থান নিরাপত্তা কর্মীদের নজরদারির মধ্যে ছিল। কিন্তু গোপনীয়ভাবে তোলা সিসিটিভি ফুটেজ বিভিন্ন মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ায় এনসিপি নেতারা উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছেন।

 

এনসিপির একজন সিনিয়র নেতা বলেন, “আমাদের গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা ভঙ্গের ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। এই ধরনের ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।”

 

এদিকে, এই ঘটনায় উখিয়া বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। তারা সন্দেহ প্রকাশ করেছেন যে, গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির দিন এমন গোপন ফুটেজ ফাঁসের পেছনে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য থাকতে পারে।

 

পুলিশ ও নিরাপত্তা সংস্থার কাছ থেকে এখনও এই ঘটনা সম্পর্কে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ধরনের তথ্য ফাঁস রাজনৈতিক পরিস্থিতি উত্তেজিত করতে পারে এবং সামগ্রিক নিরাপত্তার জন্যও ঝুঁকি তৈরি করে।

হাসিনার রাজনীতি টিকিয়ে রাখতে বামদের বর্ণচোরা ষড়যন্ত্র: অভিযোগ ঢাবি শিবির সভাপতির

শাকিব খানের সঙ্গে তৃতীয় বিয়ের গুঞ্জনে ফের আলোচনায় মিষ্টি জান্নাত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দিচ্ছেন ছাত্রশিবিরের নেতারা। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি এস এম ফরহাদ অভিযোগ করেছেন যে, শেখ হাসিনার রাজনীতি টিকিয়ে রাখতে বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলো বর্ণচোরা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাতে টিএসসিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।

 

ফরহাদ বলেন,

আজকের মব সৃষ্টির ফ্রেমিংটা ১৯৭১ বনাম ২০২৪ নয়। বরং উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বৈধতা দাঁড় করিয়ে আবারও আওয়ামী লীগকে ফিরিয়ে আনার অপচেষ্টা। শাহবাগ ও বাকশালকে নতুন করে ফিরিয়ে আনার ষড়যন্ত্র চলছে।

তিনি আরও বলেন,

আমরা শাহবাগ ও বাকশালের বিরুদ্ধে ছিলাম, এখনো আছি। সামনে আবার এ ধরনের ষড়যন্ত্র হলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তুলব ইনশাআল্লাহ।

শিবির সভাপতি অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনার শাসন টিকিয়ে রাখতে বাম সংগঠনগুলো নানা তকমা দিয়ে তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। তিনি উল্লেখ করেন,

মতিউর রহমান নিজামীসহ অন্যদের ফাঁসির আদেশ ছিল বিচারিক হত্যাকাণ্ড। এর দায় শুধু শেখ হাসিনার নয়, শাহবাগের ফ্যাসিবাদীদের দোসরদেরও।

এ সময় তিনি দাবি করেন,

যারা টিএসসিতে বিক্ষোভ করেছে, তারা সবাই বিভিন্ন বাম ছাত্র সংগঠনের পদধারী। ১০-১২টি সংগঠন থেকে মাত্র ২০-২৫ জন এই কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছে।

এর আগে ঢাবির টিএসসিতে জুলাই বিপ্লবের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ছাত্রশিবির আয়োজন করেছিল তিনদিনব্যাপী কর্মসূচি ‘আমরাই ৩৬ জুলাই: আমরা থামব না’। এ আয়োজনে জামায়াত নেতা গোলাম আজম, মতিউর রহমান নিজামী, দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীসহ কয়েকজনের ছবি রাখা হয়েছিল। বামপন্থী সংগঠনগুলোর তীব্র আপত্তির মুখে সেসব ছবি সরিয়ে নেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। পরে সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত শিবির ও বাম সংগঠনগুলোর মধ্যে পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভ হয়।

×