| ২৫ জুন ২০২৫
শিরোনাম:

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, বিশেষ করে ফেসবুক, ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়িক প্রচারের সবচেয়ে শক্তিশালী প্ল্যাটফর্মগুলোর একটি। নতুন কোনো ব্যবসায়িক উদ্যোগ কিংবা সৃজনশীল আইডিয়ার কথা ভাবলেই আমরা প্রথমেই একটি ফেসবুক পেজ খুলে ফেলি। কিন্তু শুধু পেজ খোলা যথেষ্ট নয়—পেজটিকে জনপ্রিয় করে তোলা, অর্থাৎ লাইক ও এনগেজমেন্ট বাড়ানোই আসল চ্যালেঞ্জ।

তাই আজ আবাসন নিউজ২৪ জানাচ্ছে এমন ১০টি প্রমাণিত কৌশল, যেগুলো অনুসরণ করলে আপনি সহজেই ফেসবুক পেজ থেকে ফল পেতে শুরু করবেন।

১. পেশাদার প্রোফাইল তৈরি করুন

সফল ফেসবুক পেজের প্রথম শর্ত হলো একটি পরিচ্ছন্ন ও তথ্যবহুল প্রোফাইল। পেজের নাম এমন হতে হবে যা সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়। গুগল ও ফেসবুকে ব্যবহারকারীরা কীভাবে সার্চ করে, সে বিষয়টি মাথায় রেখে পেজের নাম এবং ইউআরএল ঠিক করুন। ব্র্যান্ড বা সার্ভিসের নাম থাকলে সেটি ব্যবহার করুন, না হলে সহজ ও সাধারণ শব্দ নির্বাচন করুন।

অবশ্যই দিন:

আকর্ষণীয় কাভার ফটো/ভিডিও

স্পষ্ট ও সংক্ষিপ্ত বায়ো

সঠিক কন্টাক্ট ইনফো (ঠিকানা, ফোন, ইমেইল)

গুরুত্বপূর্ণ পোস্টগুলো পিন করে রাখুন

২. কনটেন্টই রাজা: মানসম্মত কনটেন্ট তৈরি করুন

সৃজনশীল ও তথ্যবহুল কনটেন্ট একটি পেজের প্রাণ। প্রতিদিন না হলেও নিয়মিতভাবে রিলেভেন্ট কনটেন্ট পোস্ট করুন, যাতে আপনার টার্গেট অডিয়েন্সের আগ্রহ বজায় থাকে।

মনিটাইজ টিপ: ইনফোগ্রাফিক, রিভিউ বা টিউটোরিয়াল টাইপ কনটেন্টের সঙ্গে অ্যাফিলিয়েট লিংক যুক্ত করে ইনকাম শুরু করা যায়।

৩. অন্যের সঙ্গে যুক্ত থাকুন

ফেসবুকে শুধু নিজের পেজ নয়, বরং অন্যদের পেজেও অ্যাকটিভ থাকুন। ভালো কনটেন্টে লাইক, শেয়ার এবং গঠনমূলক মন্তব্য করলে আপনার পেজের নাম ছড়িয়ে পড়ে। এটি অর্গানিকভাবে ফলোয়ার বাড়াতে সাহায্য করে।

৪. ‘কল টু অ্যাকশন’ বাটন ব্যবহার করুন

‘সাইন আপ’, ‘শপ নাও’, ‘সেন্ড মেসেজ’ ইত্যাদি CTA বাটন পেজের উপরে যুক্ত করে দর্শকদের সরাসরি অ্যাকশন নিতে উৎসাহিত করা যায়। এটি কনভার্শন বাড়াতে কার্যকর।

৫. ফেসবুক গ্রুপ তৈরি করুন

আপনার পেজের ফলোয়ারদের নিয়ে একটি গ্রুপ তৈরি করুন। এতে করে তারা নিজেরা কনটেন্ট শেয়ার করতে পারে, মতামত দিতে পারে এবং ব্র্যান্ডের সঙ্গে সংযোগ বাড়ে।

৬. লাইভ ভিডিওতে যুক্ত হোন

ফেসবুক লাইভ ভিডিওতে সাধারণ পোস্টের তুলনায় ১০ গুণ বেশি রিচ পাওয়া যায়। নতুন পণ্য, অফার, প্রশ্নোত্তর সেশন বা এমনকি পেছনের কাহিনি (Behind the Scenes) লাইভ করলে অডিয়েন্সের সংযুক্তি বাড়ে।

৭. সঠিক সময়ে পোস্ট করুন

আপনার টার্গেট অডিয়েন্স দিনের কোন সময়ে সবচেয়ে বেশি সক্রিয় থাকে, তা ‘Insights’ থেকে দেখে সে সময় পোস্ট করুন। সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৯টা সাধারণত ভালো টাইমিং।

৮. ইনস্ট্যান্ট রিপ্লাই ও অটো রেসপন্স ব্যবহার করুন

পেজের ইনবক্সে মেসেজ এলে সঙ্গে সঙ্গে রিপ্লাই দেওয়া ভিজিটরের আস্থা বাড়ায়। এজন্য অটো-রেসপন্স বা ইনস্ট্যান্ট রিপ্লাই সেট করা জরুরি।

৯. বিশ্বাসযোগ্যতা বজায় রাখুন

ভুল বা বিভ্রান্তিকর তথ্য শেয়ার করা ফেসবুক পলিসি লঙ্ঘন করে। এর ফলে আপনার পেজের রিচ কমে যেতে পারে বা পেজ ব্লক পর্যন্ত হতে পারে। তাই সবসময় যাচাই করা, তথ্যবহুল এবং নির্ভরযোগ্য কনটেন্ট পোস্ট করুন।

১০. বিজ্ঞাপন ও মনিটাইজেশন পরিকল্পনা করুন

ফেসবুক পেজ থেকে আয় করতে চাইলে ফেসবুক অ্যাডস ম্যানেজার ব্যবহার করে লক্ষ্যভিত্তিক বিজ্ঞাপন দিন। এছাড়া ব্র্যান্ড স্পনসরশিপ, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, অনলাইন কোর্স বা ই-বুক বিক্রির মাধ্যমেও আয় করা সম্ভব।

ফেসবুক পেজের সফলতা রাতারাতি আসে না। ধৈর্য, নিয়মিততা এবং সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে আপনি পেজকে ধীরে ধীরে জনপ্রিয় করে তুলতে পারবেন। এই কৌশলগুলো প্রয়োগ করে কেবল লাইকই নয়, বরং সত্যিকার অর্থে ব্র্যান্ড ভ্যালু ও আয়—দুটোই বাড়ানো সম্ভব।

আরও ডিজিটাল মার্কেটিং টিপস জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন —See more..

ওবায়দুল কাদেরের আমলে দুর্নীতিতে ছেয়ে গিয়েছিল সড়ক ও সেতু মন্ত্রণালয়, ফাঁস হলো কমিশনের খেলা

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

আওয়ামী লীগ সরকারের টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে ওবায়দুল কাদের ছিলেন সবচেয়ে ক্ষমতাধর মন্ত্রীদের একজন। দীর্ঘ সাড়ে ১২ বছর তিনি সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন। নিজের মুখে বারবার দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর বক্তব্য দিলেও বাস্তবে তার নেতৃত্বে মন্ত্রণালয়টি পরিণত হয়েছিল একটি শক্তিশালী কমিশন সিন্ডিকেটে।

অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, ওবায়দুল কাদের ঘুষ নয়, কমিশনের মাধ্যমে দুর্নীতির পথ তৈরি করেছিলেন। সড়ক ও সেতু বিভাগের যেকোনো কাজ পেতে হলে ঠিকাদারদের ২০ শতাংশ কমিশন দিতে হতো। এ কমিশন প্রকল্প বাজেটের মধ্যেই যোগ করা হতো, যাতে তা আইনগতভাবে ধরা না পড়ে। এমনকি ছোট কাজেও কমিশন বাধ্যতামূলক ছিল।

সড়ক বিভাগে ১২ বছরে প্রায় এক লাখ কোটি টাকার বেশি লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। সওজ বা সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্যমতে, মন্ত্রণালয় থেকে বরাদ্দ পাওয়া ১ লাখ ৬৯ হাজার কোটি টাকার মধ্যে ১ লাখ ২৭ হাজার কোটি টাকা খরচ হয়েছে নির্মাণকাজে। এর ৭২ শতাংশ কাজ পেয়েছে মাত্র ১৫টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান, যারা কাদেরের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত এবং নিয়মিত কমিশন দিয়ে আসছিল।

বিশ্বব্যাংকের তথ্য বলছে, বাংলাদেশে সড়ক নির্মাণ খাতে প্রতি কিলোমিটার ব্যয় ভারত ও ইউরোপের তুলনায় অনেক বেশি। মূলত উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে প্রকল্প প্রস্তাবে ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ অতিরিক্ত ব্যয় দেখানো হতো, যার বড় অংশ যেত কমিশন হিসেবে।

সরকারি ক্রয় আইন অনুযায়ী, প্রকল্প অনুমোদন ও কার্যাদেশ দেওয়ার ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা থাকার কথা থাকলেও, বাস্তবে দেখা যায় কমিশন না দিলে ঠিকাদারদের কালো তালিকাভুক্ত করা হতো। শুধু ২০২৪ সাল পর্যন্ত ৪৪টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে কমিশনের টাকা না দেওয়ার অভিযোগে।

মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম ছিল এমনভাবে সাজানো, যাতে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপে অর্থ লেনদেন ও নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হয়। ডিপিপি প্রস্তুতের সময়েই ঠিক করে রাখা হতো কে কাজ পাবে, কোন খাতে কত টাকা যাবে এবং কত কমিশন বরাদ্দ থাকবে। প্রকল্প অনুমোদনের ক্ষেত্রে পরিকল্পনা কমিশনেও ঘুষ দিতে হতো বলে অভিযোগ রয়েছে।

ওবায়দুল কাদের, তার স্ত্রী, ভাই ও আত্মীয়দের নামে অনেক প্রতিষ্ঠান কার্যাদেশ পেয়েছে, যার মাধ্যমে তিনি ও তার পরিবার উপকৃত হয়েছে বলে একাধিক সূত্রে জানা যায়। ক্ষমতাসীন দলের বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী নেতাও এসব প্রতিষ্ঠানের পেছনে কাজ করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

কেবল অর্থ নয়, প্রকল্পের পরিকল্পনা, বাস্তবায়ন এবং অনুমোদনের প্রতিটি ধাপে দুর্নীতির বিস্তৃতি ছিল ভয়াবহ। কখনো হাওরের জমি অধিগ্রহণ করে সড়ক বানানো হয়েছে, যার ব্যবহার নেই বললেই চলে। কোথাও আবার পরিবেশগত ছাড়পত্র পেতে ঘুষ দিতে হয়েছে।

সবমিলিয়ে অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, ওবায়দুল কাদেরের মন্ত্রণালয় ছিল কমিশন নির্ভর এক দুর্নীতির কেন্দ্রবিন্দু। যেখানে যোগ্যতা নয়, কমিশনই ছিল কাজ পাওয়ার প্রধান শর্ত।

এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন, পরীক্ষার্থীদের যাতায়াতে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

২০২৫ সালের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হচ্ছে আগামী বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন সকাল ১০টা থেকে। পরীক্ষাকে সুশৃঙ্খল ও নির্বিঘ্ন করতে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) পরীক্ষার্থীদের যাতায়াত, যান চলাচল ও নিরাপত্তা নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছে।

 

ডিএমপির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এবারের এইচএসসি পরীক্ষা ঢাকার ৮৭টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। যাতে পরীক্ষার্থীরা নির্বিঘ্নে কেন্দ্রে পৌঁছাতে পারেন এবং কোনো রকম যানজট বা বিশৃঙ্খলার সম্মুখীন না হন, সেজন্য জনসাধারণের সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে।

 

যানবাহন ব্যবস্থাপনা ও চলাচলের নির্দেশনা:

ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে কেন্দ্রে আসার ক্ষেত্রে সতর্কতা:

যেসব পরীক্ষার্থী বা অভিভাবক ব্যক্তিগত গাড়িতে কেন্দ্রে আসবেন, তাদেরকে কেন্দ্রের সামনের সড়কে না নেমে, আশেপাশের কম ব্যস্ত সড়কে নেমে হেঁটে কেন্দ্রে আসার অনুরোধ জানানো হয়েছে। একই নিয়ম পরীক্ষার পর ফেরার সময়েও মানতে হবে।

 

কেন্দ্রের আশেপাশে গাড়ি পার্কিং নিষিদ্ধ:

পরীক্ষাকেন্দ্র সংলগ্ন এলাকায় যানবাহন পার্কিং সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। নির্দেশনা অমান্য করলে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছে ডিএমপি।

 

অভিভাবকদের প্রতি অনুরোধ:

অভিভাবকদেরকে কেন্দ্র সংলগ্ন সড়কে দাঁড়িয়ে না থেকে নির্দিষ্ট দূরত্বে অবস্থান করার অনুরোধ জানানো হয়েছে। কারণ এতে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটে, যা সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

 

সাধারণ যাত্রীদের জন্য নির্দেশনা:

পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগে থেকে শেষ হওয়ার এক ঘণ্টা পর পর্যন্ত পরীক্ষাকেন্দ্র এলাকার সড়কগুলো পরীক্ষা ব্যতীত অন্যান্য যাত্রীদের পরিহার করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

ডিএমপির আহ্বান:

ডিএমপি বলছে, “পরীক্ষার্থীদের স্বার্থে আমাদের সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন। যান চলাচল স্বাভাবিক রাখা ও পরীক্ষার্থীদের সময়মতো কেন্দ্রে পৌঁছাতে সহায়তা করাটা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।”

দুদকের বিরুদ্ধে ফেসবুকে বিভ্রান্তিকর পোস্ট, অভিযোগে মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

জাতীয় নাগরিক পার্টির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহর একটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পোস্ট নিয়ে তীব্র আপত্তি জানিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। কমিশনের দাবি—সেই পোস্টে দুদকের মহাপরিচালকসহ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে যে মানহানিকর অভিযোগ তোলা হয়েছে, তা পুরোপুরি ভিত্তিহীন এবং ভুল তথ্যনির্ভর।

আজ মঙ্গলবার (২৪ জুন) দুপুরে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে দুদক জানায়, তারা বিষয়টি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছে এবং স্পষ্টভাবে বলতে চায়—ফেসবুকে করা ওই পোস্টের তথ্য বাস্তবতার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।

দুদকের ব্যাখ্যা:
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সম্প্রতি একটি প্রতারক চক্র দুদক চেয়ারম্যান, মহাপরিচালক বা কর্মকর্তাদের পরিচয় ব্যবহার করে সাধারণ মানুষকে মামলা থেকে অব্যাহতির প্রতিশ্রুতি দিয়ে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। এ ধরনের প্রতারণার ঘটনায় দুদক ইতোমধ্যে আইনগত ব্যবস্থা নিয়েছে এবং চক্রের একাধিক সদস্যকে গ্রেফতারও করা হয়েছে।

“হাসনাত আব্দুল্লাহ যাচাই না করেই ফেসবুকে মনগড়া ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়েছেন”—বলা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।

ভবিষ্যতে সতর্ক থাকার আহ্বান:দুদক জানায়, অতীতেও বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমে এ ধরনের প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। তবুও অনেকে বিভ্রান্ত হয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দুদকের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন, যা কমিশনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করছে।

সাধারণ মানুষকে সতর্ক করে দুদক আরও বলেছে—কোনো ব্যক্তি যদি ফোন, মেসেজ বা ব্যক্তিগতভাবে দুদক কর্মকর্তার পরিচয়ে টাকা দাবি করে, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে টোল-ফ্রি হটলাইন ১০৬-এ যোগাযোগ করার আহ্বান জানানো হয়েছে। প্রয়োজনে নিকটস্থ দুদক কার্যালয় বা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা নিতে বলা হয়েছে।

×