| ১ জুলাই ২০২৫
শিরোনাম:

সিংড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার নির্যাতনের প্রতিবাদে মানববন্ধন

সিংড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার নির্যাতনের প্রতিবাদে মানববন্ধন

সিংড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার নির্যাতনের প্রতিবাদে মানববন্ধন

টোরের সিংড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও চৌগ্রাম ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ জাহেদুল ইসলাম ভোলার বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে চৌগ্রাম ইউনিয়নের জনসাধারণ।

মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বেলা ১১টায় উপজেলার কান্তনগর পয়েন্টে ইউনিয়নের নারী-পুরুষ ও ভুক্তভোগীরা মানববন্ধনে অংশ নেয়।

ছিনতাই, জমিদখল, খুন, জখম, নির্যাতন, মামলা দিয়ে হয়রানির প্রতিবাদ ও হামলার বিচার দাবীতে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে বক্তব্য দেন মনিরুজ্জামান মনির, মোজাম্মেল হক, ভুক্তভোগী টিপু সুলতান, তাহের রহমান, শাহেবার ইসলাম, রুস্তম আলী, আলতাব হোসেন, শাহজাহান আলী প্রমুখ।

এসময় বক্তারা বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ১০নং চৌগ্রাম ইউনিয়নে ভোলা বাহিনী সাধারণ জনগনের উপর পৈশাচিক নির্যাতন চালায়। তিনি চেয়ারম্যান থাকাকালীন ক্ষমতার অপব্যাবহার করে পুকুর দখল, জমি দখল, গুম, খুন ছিনতায়ের মত জঘন্য কাজ করে। ভোলা ৫ আগষ্টের পর আওয়ামী লীগের পতন হলেও ভোলা বাহিনীর পতন হয়নি। তারা আবার সক্রিয় হয়ে সাধারণ জনগনকে ভয় ভীতি দেখাচ্ছে। তাই আমরা অন্তবর্তীকালীন সরকারের কাছে এই ভোলা বাহিনীকে দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবী জানাচ্ছি।

সাইফের ওপর হা’মলার ভয়াবহতা এখনও তাড়া করে: কারিনা কাপুর

সিংড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার নির্যাতনের প্রতিবাদে মানববন্ধন

কারিনা কাপুর : ছবি-সংগৃহীত

চলতি বছরের শুরুর দিকে বলিউড অভিনেতা সাইফ আলি খানের ওপর হামলার ঘটনায় পুরো বি-টাউন স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল। এক দুষ্কৃতকারী গভীর রাতে সাইফের বান্দ্রার বাসায় ঢুকে পড়ে। চুরির চেষ্টা ভেস্তে গেলে গৃহকর্তা সাইফকে কুপিয়ে আহত করে পালিয়ে যায় সে। সেই ভয়াবহ রাতের স্মৃতি এখনও ভুলতে পারেননি সাইফের স্ত্রী অভিনেত্রী কারিনা কাপুর খান।

সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে সাংবাদিক বারখা দত্তকে কারিনা বলেন, ‘সেই ঘটনার পর এখনও পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে পারিনি। বিশেষ করে প্রথম দুই-তিন মাস রাতে ঘুমাতেই পারতাম না। মনে হতো, আবার কিছু একটা ঘটে যাবে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে স্মৃতি কিছুটা ফিকে হয় ঠিকই, কিন্তু ভেতরে কোথাও সেই ভয় থেকেই যায়। যেন কাছ থেকে কারও মৃত্যু দেখেছি এমন অনুভূতি হয়।’

তবে ভয় পেয়েও সন্তানদের সামনে সেই আতঙ্ক প্রকাশ করতে চাননি কারিনা। তার ভাষায়, ‘ভয়ের মধ্যে থাকা যায় না। আর সেটা বাচ্চাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া একদমই ঠিক নয়। আমি একদিকে মা, অন্যদিকে স্ত্রী। সাইফের ওপর আক্রমণের পর পুরো পরিবারটাকে আগলে রাখতে হয়েছে। সাইফ সুস্থ আছে, এজন্য আমি কৃতজ্ঞ।’

কারিনা আরও বলেন, ‘এ ঘটনা আমার ছেলেদের মনেও প্রভাব ফেলেছে। এতদিন ওরা খুব সুরক্ষিত জীবন কাটিয়েছে, এখন জানে জীবন সবসময় নিরাপদ নয়। আমার ছোট ছেলে জেহ এখনো বলে, বাবা আয়রন ম্যান। ওর কিছুই হবে না। সত্যিই, আমাদের কাছে সাইফ আয়রন ম্যান।’

দীর্ঘ অনুপস্থিতি: পুলিশের তিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বরখাস্ত

সিংড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার নির্যাতনের প্রতিবাদে মানববন্ধন

গত বছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ভেঙে পড়ে দেশের পুলিশ প্রশাসনের শৃঙ্খলা। বিভিন্ন থানা ও ইউনিটে দায়িত্বে থাকা অনেক পুলিশ কর্মকর্তা কর্মস্থলে যোগ দেওয়ার কিছুদিন পরই উধাও হয়ে যান। কেউ ছুটি নিয়ে গিয়েও ফেরেননি, কেউ আবার কোনো ছুটির আবেদন ছাড়াই অনুপস্থিত রয়েছেন মাসের পর মাস।

এমন পরিস্থিতিতে চট্টগ্রাম রেঞ্জের সাবেক ডিআইজি নূরে আলম মিনা, ঢাকা মহানগর পুলিশের সাবেক উপকমিশনার মানস কুমার পোদ্দার ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পদোন্নতিপ্রাপ্ত) রহমতুল্লাহ চৌধুরীকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে সরকার।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত পৃথক পৃথক প্রজ্ঞাপনে এই বরখাস্তের আদেশ জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, চট্টগ্রাম রেঞ্জের সাবেক ডিআইজি নূরে আলম মিনা বর্তমানে সারদা পুলিশ লাইনে সংযুক্ত ছিলেন। চলতি বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে তিনি কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় সরকারি চাকরি বিধির ১২ ধারায় তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের সাবেক উপকমিশনার মানস কুমার পোদ্দার, যিনি বর্তমানে রেঞ্জ পুলিশ বরিশালে সংযুক্ত, তিনি গত বছরের ১৮ অক্টোবর থেকে কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন। একই কারণে তাকেও সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

অন্যদিকে শিল্প পুলিশে সংযুক্ত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রহমতুল্লাহ চৌধুরী, যিনি পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত, তাকেও একই বিধিতে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

সরকারি দায়িত্ব পালনে দীর্ঘ অনুপস্থিতি শৃঙ্খলাভঙ্গের শামিল হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।

‘মেগাস্টার’ শব্দ নিয়ে আপত্তি জাহিদ হাসানের শাকিবকে শুধু অভিনেতা হিসেবেই দেখতে চান

সিংড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার নির্যাতনের প্রতিবাদে মানববন্ধন

জাহিদ হাসান : ছবি-সংগৃহীত

ঢালিউডের রাজপথের শীর্ষ নায়ক শাকিব খান টানা ২৬ বছর ধরে উপহার দিয়ে যাচ্ছেন সুপারহিট সিনেমা। দেশ-বিদেশের অগণিত ভক্ত তাকে কখনো ‘কিং খান’, কখনো ‘সুপারস্টার’, আবার কখনো ‘নবাব’ উপাধি দিয়েছেন। সম্প্রতি শাকিবের নামের আগে ‘মেগাস্টার’ শব্দও যুক্ত হয়েছে, যা নিয়ে এবার মুখ খুললেন জনপ্রিয় অভিনেতা জাহিদ হাসান।

গত ঈদে শাকিব খানের তাণ্ডব এবং জাহিদ হাসানের উৎসব একসঙ্গে মুক্তি পায়। প্রথমে শাকিবের সিনেমা এগিয়ে থাকলেও ধীরে ধীরে প্রেক্ষাগৃহে দর্শক টানছে জাহিদ হাসানের উৎসব। মুক্তির চতুর্থ সপ্তাহে এসে উৎসব–এর প্রদর্শনীও বেড়েছে।

শাকিবের ‘মেগাস্টার’ খেতাব নিয়ে জাহিদ হাসান বলেন, ‘শাকিব খান তো একজন অভিনেতা। আমাদের দেশে তাকে আলাদা করে বলা হয় “মেগাস্টার শাকিব খান”, আর অন্য সবাইকে বলা হয় চিত্রনায়ক। কেন তাকে এই বিশেষ ট্যাগ দেওয়া হয়, বুঝি না। এটা শুনলে ভালো লাগে না।’

এ প্রসঙ্গে জাহিদ হাসান আরও বলেন, ‘শেক্‌সপিয়ারের একটা কথা আছে, কোনো কিছু হওয়া বড় কথা না, হয়ে থাকাটাই বড় কথা। ঈদে বড় হল সংখ্যা পাওয়াই মুখ্য নয়, সেগুলো ধরে রাখাই আসল। শাকিবের সিনেমা অনেক হলে মুক্তি পেলেও শেষ পর্যন্ত তা থাকছে না, এটা কিন্তু শিল্পীর জন্য অপমানজনক। বিনয়ী থাকাই ভালো।’

তবে শাকিব বা অন্য কোনো শিল্পীর প্রতি তার কোনো বিরূপ মনোভাব নেই জানিয়ে জাহিদ হাসান বলেন, ঈদে মুক্তি পাওয়া প্রতিটি সিনেমাই ইন্ডাস্ট্রির, কোনো একক নায়কের নয়। সব ছবিই ভালো ব্যবসা করুক, এটাই সবার প্রত্যাশা হওয়া উচিত।

×