| ১ জুলাই ২০২৫
শিরোনাম:

হামিদুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এস. আর. এম. জাহাঙ্গীর আলমের অবিলম্বে মুক্তির দাবি, গ্রেফতারে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

হামিদুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এস. আর. এম. জাহাঙ্গীর আলমের অবিলম্বে মুক্তির দাবি, গ্রেফতারে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

 

দৌলতপুর উপজেলার ধামশ্বর ইউনিয়নে হামিদুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং ধামশ্বর ইউনিয়নের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী এস. আর. এম. জাহাঙ্গীর আলমের আকস্মিক গ্রেফতারের ঘটনায় ধামশ্বর ইউনিয়নে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। তার গ্রেফতারকে কেন্দ্র করে এলাকাবাসী, রাজনৈতিক নেতাকর্মী এবং স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।

হামিদুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এস. আর. এম. জাহাঙ্গীর আলমের অবিলম্বে মুক্তির দাবি, গ্রেফতারে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করেছেন, জাহাঙ্গীর আলম একজন নিবেদিতপ্রাণ রাজনীতিক এবং সমাজসেবক। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বিএনপি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত এবং সাধারণ মানুষের পাশে থেকে কাজ করে আসছেন। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়েই তাকে পরিকল্পিতভাবে ফাঁসানো হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠেছে।

বক্তারা বলেন, “রাজনীতিতে গ্রুপিং থাকতেই পারে, কিন্তু তাই বলে কাউকে রাজনৈতিক ট্যাগ দিয়ে গ্রেফতার করা অনুচিত। জাহাঙ্গীর ভাই যখন বিএনপির মিছিল করতে গিয়ে পুলিশের হামলার শিকার হয়ে জেল খেটেছেন, তখন আজকের অনেক নেতা রাজনীতিতেও ছিলেন না। তার জনপ্রিয়তা দেখে অনেকেই শত্রুতা করছে, যা ভালো পরিণতি বয়ে আনবে না।”

জানা যায়, জাহাঙ্গীর আলম তার বাবার নামে হামিদুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে বহু বাধার সম্মুখীন হয়েছেন। তিনি আওয়ামী লীগের কোনো মিছিল-মিটিংয়ে অংশগ্রহণ করেননি এবং পরবর্তীতে স্থানীয় কমিটি থেকে পদত্যাগও করেন।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, রাজনৈতিক শত্রুতার জেরে তার মাছের পুকুরে বিষ প্রয়োগ করে প্রায় দশ লক্ষ টাকার ক্ষতি সাধন করা হয়। অথচ আজও আওয়ামী লীগের বহু বিতর্কিত নেতা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।

গতকাল ধামশ্বর ইউনিয়নে এস. আর. এম. জাহাঙ্গীর আলমের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। বক্তারা বলেন, “ধামশ্বর ইউনিয়নে বিএনপি যদি শক্তিশালী করতে হয়, তাহলে জাহাঙ্গীর ভাইয়ের প্রয়োজন আছে। তার মুক্তি না দিলে আগামী দিনে আরও বৃহৎ আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে।”

মানবাধিকার সংগঠন এবং স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীরাও দ্রুত তদন্তপূর্বক নির্দোষ ব্যক্তির মুক্তি নিশ্চিতের আহ্বান জানিয়েছেন।

কোটা সংস্কার থেকে স্বৈরাচার পতন এক বছরের মাথায় প্রশ্ন কতটা বদলালো বাংলাদেশ?

হামিদুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এস. আর. এম. জাহাঙ্গীর আলমের অবিলম্বে মুক্তির দাবি, গ্রেফতারে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশ থেকে শুরু হওয়া ন্যায্যতার লড়াই আজ এক বছর পেরোল। ২০২৪ সালের ১ জুলাই তপ্ত রোদে শিক্ষার্থীরা ফের দাঁড়ায় কোটা সংস্কারের দাবিতে। রাজপথে বিক্ষোভ, বাংলা ব্লকেড, লংমার্চ আর লাখো মানুষের এক দফার আন্দোলনে শেখ হাসিনার স্বৈরাচার পতন হয়—বলে দাবি আন্দোলনকারীদের।

এক বছরে কতটা বদলেছে বাংলাদেশ?

জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট সরকার উৎখাত করেছি, এখন নতুন রাষ্ট্র গড়ার কাজ বাকি।’ স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘যে স্বপ্নের জন্য মানুষ জীবন দিয়েছে, সেখানে আপস করলে মানুষ মেনে নেবে না।’

তরুণরা এখনও বিশ্বাস করে—বৈষম্যহীন, স্বজনপ্রীতিমুক্ত নতুন বাংলাদেশ গড়াই তাদের অঙ্গীকার। সেই স্বপ্নে আছে দেশের সাধারণ মানুষের সমর্থনও।

সাইফের ওপর হা’মলার ভয়াবহতা এখনও তাড়া করে: কারিনা কাপুর

হামিদুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এস. আর. এম. জাহাঙ্গীর আলমের অবিলম্বে মুক্তির দাবি, গ্রেফতারে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

কারিনা কাপুর : ছবি-সংগৃহীত

চলতি বছরের শুরুর দিকে বলিউড অভিনেতা সাইফ আলি খানের ওপর হামলার ঘটনায় পুরো বি-টাউন স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল। এক দুষ্কৃতকারী গভীর রাতে সাইফের বান্দ্রার বাসায় ঢুকে পড়ে। চুরির চেষ্টা ভেস্তে গেলে গৃহকর্তা সাইফকে কুপিয়ে আহত করে পালিয়ে যায় সে। সেই ভয়াবহ রাতের স্মৃতি এখনও ভুলতে পারেননি সাইফের স্ত্রী অভিনেত্রী কারিনা কাপুর খান।

সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে সাংবাদিক বারখা দত্তকে কারিনা বলেন, ‘সেই ঘটনার পর এখনও পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে পারিনি। বিশেষ করে প্রথম দুই-তিন মাস রাতে ঘুমাতেই পারতাম না। মনে হতো, আবার কিছু একটা ঘটে যাবে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে স্মৃতি কিছুটা ফিকে হয় ঠিকই, কিন্তু ভেতরে কোথাও সেই ভয় থেকেই যায়। যেন কাছ থেকে কারও মৃত্যু দেখেছি এমন অনুভূতি হয়।’

তবে ভয় পেয়েও সন্তানদের সামনে সেই আতঙ্ক প্রকাশ করতে চাননি কারিনা। তার ভাষায়, ‘ভয়ের মধ্যে থাকা যায় না। আর সেটা বাচ্চাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া একদমই ঠিক নয়। আমি একদিকে মা, অন্যদিকে স্ত্রী। সাইফের ওপর আক্রমণের পর পুরো পরিবারটাকে আগলে রাখতে হয়েছে। সাইফ সুস্থ আছে, এজন্য আমি কৃতজ্ঞ।’

কারিনা আরও বলেন, ‘এ ঘটনা আমার ছেলেদের মনেও প্রভাব ফেলেছে। এতদিন ওরা খুব সুরক্ষিত জীবন কাটিয়েছে, এখন জানে জীবন সবসময় নিরাপদ নয়। আমার ছোট ছেলে জেহ এখনো বলে, বাবা আয়রন ম্যান। ওর কিছুই হবে না। সত্যিই, আমাদের কাছে সাইফ আয়রন ম্যান।’

দীর্ঘ অনুপস্থিতি: পুলিশের তিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বরখাস্ত

হামিদুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এস. আর. এম. জাহাঙ্গীর আলমের অবিলম্বে মুক্তির দাবি, গ্রেফতারে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

গত বছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ভেঙে পড়ে দেশের পুলিশ প্রশাসনের শৃঙ্খলা। বিভিন্ন থানা ও ইউনিটে দায়িত্বে থাকা অনেক পুলিশ কর্মকর্তা কর্মস্থলে যোগ দেওয়ার কিছুদিন পরই উধাও হয়ে যান। কেউ ছুটি নিয়ে গিয়েও ফেরেননি, কেউ আবার কোনো ছুটির আবেদন ছাড়াই অনুপস্থিত রয়েছেন মাসের পর মাস।

এমন পরিস্থিতিতে চট্টগ্রাম রেঞ্জের সাবেক ডিআইজি নূরে আলম মিনা, ঢাকা মহানগর পুলিশের সাবেক উপকমিশনার মানস কুমার পোদ্দার ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পদোন্নতিপ্রাপ্ত) রহমতুল্লাহ চৌধুরীকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে সরকার।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত পৃথক পৃথক প্রজ্ঞাপনে এই বরখাস্তের আদেশ জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, চট্টগ্রাম রেঞ্জের সাবেক ডিআইজি নূরে আলম মিনা বর্তমানে সারদা পুলিশ লাইনে সংযুক্ত ছিলেন। চলতি বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে তিনি কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় সরকারি চাকরি বিধির ১২ ধারায় তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের সাবেক উপকমিশনার মানস কুমার পোদ্দার, যিনি বর্তমানে রেঞ্জ পুলিশ বরিশালে সংযুক্ত, তিনি গত বছরের ১৮ অক্টোবর থেকে কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন। একই কারণে তাকেও সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

অন্যদিকে শিল্প পুলিশে সংযুক্ত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রহমতুল্লাহ চৌধুরী, যিনি পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত, তাকেও একই বিধিতে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

সরকারি দায়িত্ব পালনে দীর্ঘ অনুপস্থিতি শৃঙ্খলাভঙ্গের শামিল হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।

×