| ৯ আগস্ট ২০২৫
শিরোনাম:
ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ৫:৫২ পিএম
31 বার পড়া হয়েছে

পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে রোহিঙ্গারা, অতিঝুঁকিতে ৩২২ পরিবার

পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে রোহিঙ্গারা, অতিঝুঁকিতে ৩২২ পরিবার

পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে রোহিঙ্গারা, অতিঝুঁকিতে ৩২২ পরিবার

কক্সবাজারের আলোচিত উপজেলা উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে পাহাড় ধসজনিত ঝুঁকিতে আছেন ৫ শতাধিক রোহিঙ্গা পরিবার। এদের মধ্যে অতিঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় ৩২২ পরিবার। অতিঝুঁকিতে থাকা পরিবারগুলোকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশন (আরআরআরসি)। তারই অংশ হিসেবে ১৫০ পরিবারকে সরিয়ে নিতে কাজ শুরু করেছে বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) ‘সওয়াব’। ইতোমধ্যে ওই রোহিঙ্গা পরিবারের জন্য শেড নির্মাণ কাজ শেষ করে এনেছে তারা।

তবে পাহাড় ধসজনিত অতি ঝুঁকিতে থাকা পরিবারগুলোকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে আনার প্রক্রিয়া নিয়ে সাধারণ মানুষের মাঝে বিভ্রান্তি তৈরি করেছে একটি চক্র। ওই চক্রটি প্রচার করছে, নতুন করে অনুপ্রবেশ করা রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসনের জন্য ওই সব শেড তৈরি করা হচ্ছে।

উখিয়ার ১৪ নম্বর ক্যাম্পের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ক্যাম্প ইনচার্জ) মো. ফারুক আল মাসুদ আমার দেশকে জানান, এই ক্যাম্পের ৫টি ব্লকে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের মধ্যে ৩২২ পরিবারকে অতি ঝুঁকিপূর্ণ ও ২০০ পরিবারকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছে। এই সব ব্লকে গত বছর পাহাড় ধসে ৭ জনের মৃত্যু হয়। এদের মধ্যে একজনের মরদেহই খুঁজে পাওয়া যায়নি।

তিনি জানান, বর্ষা মৌসুম আসার আগেই তাদের সরিয়ে নিরাপদ স্থানে নিয়ে আসার চেষ্টা চলছে। সাওয়াব নামের একটি এনজিওকে শেড নির্মাণের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তারা নির্ধারিত স্থানে শেড নির্মাণের কাজ শেষ করে এনেছে।

সরেজমিন দেখা গেছে, উখিয়া উপজেলার থাইংখালী এলাকার ১৪ নম্বর ক্যাম্পের ই-ব্লকের খেলার মাঠ এলাকায় ১৪টি শেড নির্মাণের কাজ চলছে। শেডের নির্মাণ কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে। এসব শেডের প্রতিটি ঘরে ৫ জনের একেকটি পরিবার বসবাস করবে। এসব শেডে অতিঝুঁকিপূর্ণ পরিবারগুলোর মধ্যে ১৫০ পরিবারকে পুনর্বাসন করা হবে।

সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয় অধিবাসী ও রোহিঙ্গারা জানিয়েছেন, যেখানে শেড নির্মাণ চলছে সেই এলাকাটি খেলার মাঠ নামেই পরিচিত। এখানে নিয়মিত খেলাধুলা হতো। এখানে কোনো গাছ কিংবা অন্যকোনো স্থাপনা ছিল না। খেলার মাঠের সেই সমতল ভূমিতে শেড নির্মাণ করা হচ্ছে। পাশের খালি জমিতে মাটি ভরাট করে খেলার মাঠ তৈরি করা হচ্ছে।

পাশের রোহিঙ্গা বসতির শেড মাঝির বাবা আলী মিয়া জানান, এটি ছিল খেলার মাঠ। এখানে কোনো ধরনের গাছ ছিল না। সেই খালি মাঠে নতুন শেড নির্মাণ করা হচ্ছে। পাশের এলাকার সামাজিক বনায়নের উপকারভোগী গুরা মিয়াও একই কথা জানিয়েছেন। খেলার মাঠে শেড তৈরি করা হচ্ছে। পাশের চাষের জমিতে মাঠ তৈরির কাজ চলছে।

শেড নির্মাণে নিয়োজিত বেসরকারি সংস্থা ‘সওয়াব’ এর প্রকল্প সমন্বয়ক মো. আতা উল্লাহ জানান, শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশন ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে বসবাসকারী রোহিঙ্গাদের সরিয়ে আনতে বেসরকারি সংস্থাগুলোর কাছে সহযোগিতা চেয়েছিল। শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের সেই আহ্বানে সাড়া দিয়ে ‘সওয়াব’ বিদেশি সাহায্যকারীদের সহযোগিতায় শেড নির্মাণ কাজে এগিয়ে এসেছে।

তিনি আমার দেশকে বলেন, আমরা শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার ও ক্যাম্প ইনচার্জের অনুমতি পেয়ে তাদের দেখানো জমিতে শেড নির্মাণের কাজ করছি। ‘আমানাহ ভিলেজ’ নাম দিয়ে ওই শেড তৈরি করা হচ্ছে।

মো. আতা উল্লাহ জানান, নির্মাণাধীন ১৪টি শেডে অতিঝুঁকিপূর্ণ ১৫০টি পরিবারকে সরিয়ে আনা হবে। বেসরকারি সংস্থা ‘সওয়াব’ ওখানে কাজ করতে এসে দুইজন স্থানীয় দখলদারকে পেয়েছিল। তাদেরও ক্ষতিপূরণ দেয়ার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

তাদের দাবি, তারপরও স্থানীয় একটি চক্র নতুনভাবে অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন করা হচ্ছে বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে। এই অপপ্রচারে একজন জনপ্রতিনিধিও রয়েছেন।

সূত্র মতে, রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১৪ এর ব্লক-ই’তে রোহিঙ্গাদের জন্য ১৫০টি শেল্টার নির্মাণ প্রকল্প চলমান রয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এনজিও বিষয়ক ব্যুরো থেকে গত ২৮ জানুয়ারি এই অনুমোদন হয়েছে। ইতোপূর্বে ২০২৪ সালের ২৮ নভেম্বর শেল্টার সেক্টর কর্তৃক শেল্টার প্রকল্পটি জেআরপি (জয়েন্ট রেসপন্স প্ল্যান) থেকেও অনুমোদন গ্রহণ করা হয়। পরে তা চলতি বছরের ০৪ মার্চ ক্যাম্প ইনচার্জের (সিআইসি) অনুমোদন নিয়ে প্রকল্পটির কাজ শুরু হয়।

বেসরকারি সংস্থা ‘সওয়াব’ এর জেনারেল ম্যানেজার লোকমান হোসাইন তালুকদারও বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তবে উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল গফুর চৌধুরী দাবি করছেন, সামাজিক বনায়নের গাছ কেটে এসব শেড নির্মাণ করা হচ্ছে। এতে পরিবেশের ক্ষতির পাশাপাশি স্থানীয় অধিবাসীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।

উখিয়ার ১৪ নম্বর ক্যাম্পের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ক্যাম্প ইনচার্জ) মো. ফারুক আল মাসুদ জানান, পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে থাকা রোহিঙ্গাদের বর্ষা শুরু হওয়ার আগেই নতুন শেডে পুনর্বাসন করা হবে। তিনি নিশ্চিত করেন, কোনো নতুন রোহিঙ্গাকে নতুন শেডে পুনর্বাসন করা হবে না।

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা দিল ইসলামী ছাত্র শিবির

পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে রোহিঙ্গারা, অতিঝুঁকিতে ৩২২ পরিবার
তোমরা হবে স্বপ্নে রাঙা সূর্যোদয়, লক্ষ আশার শপথ বুকে দীপ্তি ছড়ায় বিশ্বময়” এই প্রতিপাদ্যে কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের ক‍্যারিয়ার গাইডলাইন এবং সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
শুক্রবার সকালে উপজেলা পরিষদ হলরুমে এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ছাত্রশিবির ভূরুঙ্গামারী উপজেলা শাখা।
অনুষ্ঠানে কৃতিত্ব অর্জনকারী শিক্ষার্থীদের হাতে ক্রেস্ট, ইসলামি সাহিত্য, সার্টিফিকেট, কলম, পরিবেশ বন্ধু গাছ এবং ছাত্রশিবিরের পরিচিতি উপহার হিসেবে তুলে দেয়া হয়।
উপজেলা সভাপতি আরিফুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি আল মামুন এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার দ্বীপ জন মিত্র। প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাত্র শিবিরের কুড়িগ্রাম জেলা সেক্রেটারি মোবাশ্বের রাশেদ্বীন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভূরুঙ্গামারী থানার অফিসার ইনচার্জ আল হেলাল মাহমুদ ও কুড়িগ্রাম -১ আসনের জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী অধ্যাপক আনোয়ারুল ইসলাম।
অন‍্যান‍্যদের মধ্যে মিজানুর রহমান, ফেরদৌস হোসেন, আবু হেনা মাসুম, রোকনুজ্জামান ও রাজু আহমেদ প্রমখ বক্তব্য রাখেন।
শিক্ষার্থীদের মধ্যে থেকে অনুভূতি প্রকাশ করে বক্তব্য দেন ভূরুঙ্গামারী সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ ৫ পাওয়া জান্নাতুন ফেরদৌসী ও জয়মনিরহাট মহিউদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের তানভীর হাসান তামিম।
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন দিক নির্দেশনা মূলক কথা এবং কৃতিত্বের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার পরামর্শ দেন তারা।
বক্তারা বলেন, মেধা ও নৈতিকতার সমন্বয়ে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে। স্বপ্ন দেখতে হবে বড়, আর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে চালিয়ে যেতে হবে সর্বোচ্চ চেষ্টা। জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চা, সময়ের সঠিক ব্যবহার এবং ধর্মীয় মূল্যবোধ লালনের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী সমাজ ও রাষ্ট্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। দক্ষতা অর্জনের কোন বিকল্প নেই।

যুক্তরাষ্ট্রে জিম্বাবুয়ের রুটিন ভিসা সাময়িক স্থগিত, উদ্বেগে নাগরিকরা

পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে রোহিঙ্গারা, অতিঝুঁকিতে ৩২২ পরিবার

যুক্তরাষ্ট্র হঠাৎ করেই জিম্বাবুয়ের নাগরিকদের জন্য সব ধরনের নিয়মিত (রুটিন) ভিসা আবেদন সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে।

শুক্রবার (৮ আগস্ট) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এক বিবৃতির বরাতে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

 

বিবৃতিতে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র জিম্বাবুয়ে সরকারের সঙ্গে কিছু ইস্যুতে উদ্বেগ দূর করার চেষ্টা চালাচ্ছে। সেই আলোচনার অংশ হিসেবে জিম্বাবুয়েতে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস শুক্রবার থেকে রুটিন ভিসা কার্যক্রম স্থগিত রাখবে।

 

দূতাবাস জানিয়েছে, এটি সাময়িক পদক্ষেপ, যার মূল উদ্দেশ্য হলো ভিসার অপব্যবহার ও সময়ের বেশি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান (Overstay) রোধ করা।

তবে, কূটনৈতিক ও সরকারি কাজে ব্যবহৃত ভিসাগুলো এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বে না।

 

অভিবাসন নীতিতে কড়াকড়ি

আলজাজিরা আরও জানিয়েছে, এটি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সময় থেকে চলা অভিবাসন নীতিরই একটি অংশ, যেখানে আফ্রিকার একাধিক দেশের উপর কঠোর বিধি-নিষেধ আরোপ করা হয়েছে।

 

চলতি বছরের জুন মাসে যুক্তরাষ্ট্র ১২টি দেশের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে, যার মধ্যে ৭টি দেশ আফ্রিকায় অবস্থিত। এছাড়াও আরও ৭টি দেশের ওপর বিধিনিষেধ বাড়ানো হয়, যাদের মধ্যে জিম্বাবুয়ে, মালাউই ও জাম্বিয়া রয়েছে।

 

যুক্তরাষ্ট্রের নির্দেশনা কী?

যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, তারা ৩৬টি দেশের কাছে দাবি জানিয়েছে, যাতে তারা—

নিজেদের নাগরিক যাচাই প্রক্রিয়া উন্নত করে

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত ব্যক্তিদের ফিরিয়ে আনে

ভিসা ব্যবস্থায় অনিয়ম ও অপব্যবহার রোধে কার্যকর উদ্যোগ নেয়

 

১২ আগস্ট থেকে শুরু ৭২ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘট, সড়ক পরিবহন আইন সংশোধনসহ ৮ দফা দাবি মালিক-শ্রমিক পরিষদের

পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে রোহিঙ্গারা, অতিঝুঁকিতে ৩২২ পরিবার

সড়ক পরিবহন আইন সংশোধনসহ ৮ দফা দাবিতে আসছে ৭২ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘট। আগামী ১২ আগস্ট সকাল ৬টা থেকে ১৫ আগস্ট সকাল ৬টা পর্যন্ত এই ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক-শ্রমিক সমন্বয় পরিষদ।

 

শুক্রবার (৮ আগস্ট) যশোরে বাংলাদেশ পরিবহন সংস্থা শ্রমিক ইউনিয়নের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক জরুরি সভা শেষে এই ঘোষণা দেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কেন্দ্রীয় মহাসচিব সাইফুল আলম।

 

সভায় বরিশাল, খুলনা বিভাগ ও বৃহত্তর ফরিদপুর অঞ্চলের পরিবহন মালিক-শ্রমিক নেতারা উপস্থিত ছিলেন। তারা অভিযোগ করেন, সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ একটি কালো আইন, যা মালিক-শ্রমিকদের ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করছে।

 

প্রধান ৮টি দাবি:

১. আইনের ৯৮ ও ১০৫ ধারাসহ মালিক-শ্রমিকদের প্রস্তাবিত অন্যান্য ধারা সংশোধন।

২. বাণিজ্যিক মোটরযানের ইকোনমিক লাইফ ৩০ বছর পর্যন্ত বৃদ্ধি।

৩. যানবাহনের ওপর দ্বিগুণ অগ্রিম ট্যাক্স বাতিল করে আগের হার পুনঃস্থাপন।

৪. রিকন্ডিশন বাণিজ্যিক যানবাহনের আমদানির সময়সীমা ৫ বছর থেকে বাড়িয়ে ১২ বছর।

৫. দুর্ঘটনায় জব্দ হওয়া যানবাহন ৭২ ঘণ্টার মধ্যে মালিকের জিম্মায় ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা।

৬. মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহনের জন্য স্ক্র্যাপ নীতিমালা প্রণয়ন।

৭. মহাসড়কে তিন চাকার ও অঅনুমোদিত হালকা যানবাহনের জন্য পৃথক লেন চালু।

৮. ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান ও নবায়ন প্রক্রিয়া দ্রুততার সঙ্গে শেষ করা।

 

এছাড়া পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের ১২ দফা দাবিও বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয় সভায়।

 

সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের খুলনা বিভাগীয় সভাপতি আনিসুর রহমান লিটন। বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি আব্দুর রহিম বক্স দুদু, বরিশাল বিভাগের সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ আলীসহ অনেকে।

 

পরিবহন ধর্মঘট ঘিরে যাত্রী সাধারণ, মালবাহী পরিবহন, ও চালক-মালিকরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। সংশ্লিষ্টরা দ্রুত সমঝোতার আহ্বান জানিয়েছেন।

×