| ৬ আগস্ট ২০২৫
শিরোনাম:

অভিনয়ে আসার সঠিক সময় কোনটা? তমা মির্জার অভিজ্ঞতা বলছে পরিণত বয়সই শ্রেষ্ঠ

অভিনয়ে আসার সঠিক সময় কোনটা? তমা মির্জার অভিজ্ঞতা বলছে পরিণত বয়সই শ্রেষ্ঠ

অভিনয়ে আসার সঠিক সময় কোনটা? তমা মির্জার অভিজ্ঞতা বলছে পরিণত বয়সই শ্রেষ্ঠ

ঢালিউডের গ্ল্যামারাস অভিনেত্রী তমা মির্জা ছোটবেলাতেই অভিনয়ে পা রাখেন। ক্যারিয়ারের শুরুতেই জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাওয়ায় তাঁর পথচলা অনেকটাই ব্যতিক্রমী। তবে সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে বুঝেছেন নতুনভাবে। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এই জনপ্রিয় অভিনেত্রী জানিয়েছেন, এখন তিনি পরিণত, আর এখনই নিজেকে ভিন্নভাবে প্রকাশ করার সঠিক সময়।

অভিনয়ে আসার সঠিক সময় কোনটা? তমা মির্জার অভিজ্ঞতা বলছে পরিণত বয়সই শ্রেষ্ঠ

তমা বলেন, “যখন আমি সিনেমায় আসি, তখন সবে এসএসসি পাশ করেছি। তখনো জীবনের অনেক কিছু বুঝে ওঠা হয়নি। আজকে যখন ফিরে তাকাই, মনে হয়—যদি একটু পরে আসতাম, আরও প্রস্তুতি নিয়ে, তাহলে অনেক কিছু আরও ভালোভাবে করতে পারতাম।”

 

এই অভিজ্ঞতা থেকেই তিনি মনে করেন, অভিনয়ে আসার জন্য সঠিক বয়স হলো ইন্টারমিডিয়েটের পর, অর্থাৎ যখন একজন ব্যক্তি অন্তত কিছুটা পরিপক্ব ও মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকেন। তমার মতে, “বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্তত দুই বছর পড়ার পর কেউ অভিনয়ে নামলে, সেটাই বেশি কার্যকর হবে। এতে করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সক্ষমতা তৈরি হয়, যা এই পেশায় খুব গুরুত্বপূর্ণ।”

 

তিনি আরও বলেন, “সবকিছুরই একটা সময় থাকে। আমার শুরুর সময়টা হয়তো ঠিক সময় ছিল না, তবে ভালো কিছু কাজ করেছি। এখন বুঝি, এটা আমার সিনেমার জন্য পারফেক্ট টাইম।”

 

তমা মির্জার মতে, কেবল গ্ল্যামারের আকর্ষণে নয়, বরং মানসিক ও প্রফেশনাল প্রস্তুতি নিয়ে অভিনয়ে আসা উচিত। এতে একজন শিল্পী নিজেকে সঠিকভাবে তুলে ধরতে পারেন।

 

তাঁর ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু হয় ২০২০ সালে, যখন তিনি ওটিটি প্ল্যাটফর্মে ‘খাঁচার ভেতর অচিন পাখি’ ওয়েব ফিল্ম দিয়ে আলোচনায় আসেন। এরপর ‘৭ নম্বর ফ্লোর’, ‘ক্যাফে ডিজায়ার’, ‘ফ্রাইডে’, ‘সুড়ঙ্গ’ ও সর্বশেষ ‘দাগি’ সিনেমায় অভিনয় করে প্রশংসিত হন।

এই অভিজ্ঞতার আলোকে তরুণদের উদ্দেশে তমা মির্জার পরামর্শ—“নিজেকে প্রস্তুত করে, কিছুটা পরিপক্ব হয়ে অভিনয়ে আসো। তাহলে এই জার্নিটা আরও সুন্দর হবে।”

আরও পড়ুনঃ সেরা ১০ টি ল্যাপটপ

এসএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মাসে ২৫০০ টাকা বৃত্তি দেবে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক

অভিনয়ে আসার সঠিক সময় কোনটা? তমা মির্জার অভিজ্ঞতা বলছে পরিণত বয়সই শ্রেষ্ঠ

দেশের শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি ব্যাংক ডাচ্-বাংলা ব্যাংক পিএলসি ২০২৫ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি ঘোষণা করেছে। এই বৃত্তি পেলে শিক্ষার্থীরা উচ্চমাধ্যমিক বা এইচএসসি পর্যায় পর্যন্ত দুই বছরের জন্য আর্থিক সহায়তা পাবেন।

 

বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা প্রতি মাসে ২৫০০ টাকা করে দুই বছরে মোট ৬০ হাজার টাকা পাবেন। এর পাশাপাশি প্রতি বছর পাঠ্যবই কেনার জন্য ২৫০০ টাকা এবং পোশাকের জন্য ১০০০ টাকা অনুদান দেওয়া হবে।

 

যোগ্যতার মধ্যে রয়েছে সিটি করপোরেশন ও জেলা শহরের স্কুলের শিক্ষার্থীদের জিপিএ ৫ থাকতে হবে। গ্রামীণ বা অনগ্রসর এলাকার শিক্ষার্থীদের জিপিএ থাকতে হবে ন্যূনতম ৪ দশমিক ৮৩। সরকারি বৃত্তি ছাড়া অন্য কোনো উৎস থেকে বৃত্তি গ্রহণকারী শিক্ষার্থী এই বৃত্তির জন্য যোগ্য হবেন না। মোট বৃত্তির ৫০ শতাংশ ছাত্রীদের জন্য এবং গ্রামীণ অনগ্রসর এলাকার শিক্ষার্থীদের জন্য ৯০ শতাংশ কোটা রাখা হয়েছে।

 

আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের মধ্যে রয়েছে আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি, মা-বাবার ছবি এবং এসএসসি পরীক্ষার নম্বরপত্র ও প্রশংসাপত্রের স্ক্যান কপি।

 

শুধুমাত্র অনলাইনে আবেদন করা যাবে। ডাকযোগে বা সরাসরি কোনো আবেদন গ্রহণ করা হবে না। আবেদনের শেষ তারিখ ৬ আগস্ট ২০২৫। প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে ২৫ আগস্ট ২০২৫ তারিখে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ২৬ আগস্ট থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ এর মধ্যে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের যে কোনো শাখা বা মোবাইল ব্যাংকিং অফিসে উপস্থিত থাকতে হবে। চূড়ান্ত ফলাফল পরবর্তীতে প্রকাশ করা হবে।

 

আবেদন করতে ভিজিট করুন: https://app.dutchbanglabank.com/DBBLScholarship/

নেতাদের সিসিটিভি ফুটেজ ফাঁস: এনসিপির প্রাইভেসি লঙ্ঘনের তীব্র অভিযোগ

অভিনয়ে আসার সঠিক সময় কোনটা? তমা মির্জার অভিজ্ঞতা বলছে পরিণত বয়সই শ্রেষ্ঠ

জাতীয় পার্টির (এনসিপি) শীর্ষ নেতারা অভিযোগ করেছেন, তাদের কক্সবাজার সফরের সিসিটিভি ফুটেজ ফাঁস করা হয়েছে, যা একেবারে প্রাইভেসি লঙ্ঘন এবং গোপনীয়তার কঠোর অবমাননা। তারা বলছেন, এই ধরনের ফুটেজ ফাঁসের ফলে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ও সাংবিধানিক অধিকার হুমকির মুখে পড়েছে।

 

মঙ্গলবার তারা ইনানীর রয়্যাল টিউলিপ সী পার্লে হোটেলে অবস্থান করছিলেন, যেখানে তাদের অবস্থান নিরাপত্তা কর্মীদের নজরদারির মধ্যে ছিল। কিন্তু গোপনীয়ভাবে তোলা সিসিটিভি ফুটেজ বিভিন্ন মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ায় এনসিপি নেতারা উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছেন।

 

এনসিপির একজন সিনিয়র নেতা বলেন, “আমাদের গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা ভঙ্গের ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। এই ধরনের ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।”

 

এদিকে, এই ঘটনায় উখিয়া বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। তারা সন্দেহ প্রকাশ করেছেন যে, গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির দিন এমন গোপন ফুটেজ ফাঁসের পেছনে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য থাকতে পারে।

 

পুলিশ ও নিরাপত্তা সংস্থার কাছ থেকে এখনও এই ঘটনা সম্পর্কে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ধরনের তথ্য ফাঁস রাজনৈতিক পরিস্থিতি উত্তেজিত করতে পারে এবং সামগ্রিক নিরাপত্তার জন্যও ঝুঁকি তৈরি করে।

হাসিনার রাজনীতি টিকিয়ে রাখতে বামদের বর্ণচোরা ষড়যন্ত্র: অভিযোগ ঢাবি শিবির সভাপতির

অভিনয়ে আসার সঠিক সময় কোনটা? তমা মির্জার অভিজ্ঞতা বলছে পরিণত বয়সই শ্রেষ্ঠ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দিচ্ছেন ছাত্রশিবিরের নেতারা। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি এস এম ফরহাদ অভিযোগ করেছেন যে, শেখ হাসিনার রাজনীতি টিকিয়ে রাখতে বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলো বর্ণচোরা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাতে টিএসসিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।

 

ফরহাদ বলেন,

আজকের মব সৃষ্টির ফ্রেমিংটা ১৯৭১ বনাম ২০২৪ নয়। বরং উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বৈধতা দাঁড় করিয়ে আবারও আওয়ামী লীগকে ফিরিয়ে আনার অপচেষ্টা। শাহবাগ ও বাকশালকে নতুন করে ফিরিয়ে আনার ষড়যন্ত্র চলছে।

তিনি আরও বলেন,

আমরা শাহবাগ ও বাকশালের বিরুদ্ধে ছিলাম, এখনো আছি। সামনে আবার এ ধরনের ষড়যন্ত্র হলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তুলব ইনশাআল্লাহ।

শিবির সভাপতি অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনার শাসন টিকিয়ে রাখতে বাম সংগঠনগুলো নানা তকমা দিয়ে তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। তিনি উল্লেখ করেন,

মতিউর রহমান নিজামীসহ অন্যদের ফাঁসির আদেশ ছিল বিচারিক হত্যাকাণ্ড। এর দায় শুধু শেখ হাসিনার নয়, শাহবাগের ফ্যাসিবাদীদের দোসরদেরও।

এ সময় তিনি দাবি করেন,

যারা টিএসসিতে বিক্ষোভ করেছে, তারা সবাই বিভিন্ন বাম ছাত্র সংগঠনের পদধারী। ১০-১২টি সংগঠন থেকে মাত্র ২০-২৫ জন এই কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছে।

এর আগে ঢাবির টিএসসিতে জুলাই বিপ্লবের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ছাত্রশিবির আয়োজন করেছিল তিনদিনব্যাপী কর্মসূচি ‘আমরাই ৩৬ জুলাই: আমরা থামব না’। এ আয়োজনে জামায়াত নেতা গোলাম আজম, মতিউর রহমান নিজামী, দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীসহ কয়েকজনের ছবি রাখা হয়েছিল। বামপন্থী সংগঠনগুলোর তীব্র আপত্তির মুখে সেসব ছবি সরিয়ে নেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। পরে সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত শিবির ও বাম সংগঠনগুলোর মধ্যে পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভ হয়।

×