শোবিজে বাড়ছে এআই ব্যবহার হু’মকি নয় সম্ভাবনা বলছেন নির্মাতারা

বিশ্বজুড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি নিয়ে চলছে হুলুস্থুল। বাংলাদেশেও শোবিজ অঙ্গনে বিজ্ঞাপন, নাটক ও চলচ্চিত্র নির্মাণে বাড়ছে এর ব্যবহার। নতুন এই প্রযুক্তি হুমকি না সম্ভাবনা—এই নিয়ে ভিন্নমত নয়, বেশিরভাগ নির্মাতাই এটাকে ভবিষ্যতের হাতিয়ার বলেই দেখছেন।
‘ঊনপঞ্চাশ বাতাস’-এর নির্মাতা মাসুদ হাসান উজ্জ্বল এরই মধ্যে এআই দিয়ে শর্টফিল্ম ও মিউজিক ভিডিও বানিয়েছেন। তিনি বলেন, “এআই কোনো ম্যাজিক নয়, এটা টুল মাত্র। মেধাবীরা কখনো বেকার হবে না।”
‘ঢাকা অ্যাটাক’-এর দীপঙ্কর দীপনের মতে, “ভবিষ্যতের নির্মাণ হবে মানুষ ও এআই-এর সমন্বয়ে। স্ক্রিপ্ট লেখা থেকে মার্কেটিং—সবই সহজ হবে।”
রাকা নোশিন নাওয়ার বলেন, “এআইয়ে কাজের গতি বেড়েছে। তবে শিখে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে।”
‘কারাগার’-এর সৈয়দ আহমেদ শাওকীও মনে করেন, “এআই মানুষের নির্দেশনা ছাড়া কিছু নয়। এটাকে কাজে লাগাতেই হবে।”
হলিউডে এআই নিয়ে বড় আন্দোলন হলেও, বাংলাদেশি নির্মাতারা ঝুঁকির চেয়ে সম্ভাবনাই বেশি দেখছেন।