| ৩ জুলাই ২০২৫
শিরোনাম:

সড়ক দুর্ঘটনায় লিভারপুল ফরোয়ার্ড দিয়েগো জোতার মৃ’ত্যু

সড়ক দুর্ঘটনায় লিভারপুল ফরোয়ার্ড দিয়েগো জোতার মৃ’ত্যু

দিয়েগো জোতা : ছবি-সংগৃহীত

লিভারপুলের পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড দিয়েগো জোতা (২৮) স্পেনে এক ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) ভোরে স্পেনে মহাসড়কে গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে আগুন ধরে গেলে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান তিনি ও তার ভাই। খবরটি নিশ্চিত করেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স ও স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম মার্কা।

জোতার জন্ম পর্তুগালের পোর্তোয়। পেশাদার ফুটবল জীবন শুরু করেন পাসোস দে ফেরেইরাতে। এরপর খেলেছেন অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ ও উলভারহ্যাম্পটনের হয়ে। লিভারপুলে যোগ দিয়ে জিতেছেন এফএ কাপ, লিগ কাপ এবং সদ্য সমাপ্ত ২০২৪-২৫ মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা।

পর্তুগাল জাতীয় দলের হয়েও বড় অবদান রয়েছে জোতার। ২০১৯ ও ২০২৫ সালে উয়েফা নেশন্স লিগ শিরোপা জয় করেছেন তিনি। হঠাৎ এই মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে লিভারপুল শিবির ও ফুটবল বিশ্বে।

সুন্দরবন রক্ষায় নারীর অংশগ্রহণে বিকল্প জীবিকার উদ্যোগ

সড়ক দুর্ঘটনায় লিভারপুল ফরোয়ার্ড দিয়েগো জোতার মৃ’ত্যু

সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ রক্ষায় স্থানীয় জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি এবং বিকল্প কর্মসংস্থানের গুরুত্ব বিবেচনায় লিডার্সের আয়োজনে বৃহস্পতিবার(৩ জুলাই) সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলা হলরুমে অর্থ সহায়তা প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে সুন্দরবনের ওপর নির্ভরশীল ১০ জন নারীকে পরিবেশবান্ধব ও টেকসই বিভিন্ন ট্রেডে বিকল্প জীবিকায় সহায়তা হিসাবে মাথা পিছু ১০ হাজার করে মোট ১ লক্ষ টকার চেক প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছাঃ রনী খাতুন। তিনি বলেন, এই ধরণের উদ্যোগ শুধু নারীর ক্ষমতায়ন নয়, বরং পরিবেশ রক্ষায়ও একটি ইতিবাচক ভূমিকা রাখে। স্থানীয় নারীদের সম্পৃক্ততা সুন্দরবন রক্ষায় একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন লিডার্সের ব্লু কার্বন প্রকল্পের টিম লিডার রেখা খাতুন। তিনি বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, টেকসই উন্নয়নের জন্য সুন্দরবনের ওপর নির্ভরশীল জনগোষ্ঠীকে বিকল্প জীবিকা এবং সচেতনতা তৈরি করতে হবে। এই নারীরা এখন শুধু উপার্জনের পথেই হাঁটছেন না, তারা পরিবেশ সংরক্ষণের অংশীদারও হয়ে উঠছেন।

কর্মসূচির আওতায় নির্বাচিত নারীদের মাছ চাষ, কাঁকড়া চাষ, জৈব সার তৈরি, সবজি চাষ ও ক্ষুদ্র ব্যবসার মতো পরিবেশবান্ধব ট্রেডে প্রশিক্ষণ ও উপকরণ সহায়তা পূর্বে প্রদান করা হয়েছে। জানা যায় পরবর্তীতে তাদের বিকল্প জীবিকায় আরও অর্থ সহায়তা প্রদান করা হবে।

ছবি- শ্যামনগরে সুন্দরবন রক্ষায় নারীর অংশগ্রহণে বিকল্প জীবিকার উদ্যোগ স্বরুপ অর্থ সহায়তার চেক প্রদান করছেন ইউএনও রণী খাতুন।

দেব-রুক্মিণীকে ঘিরে গুঞ্জন উড়িয়ে দিলেন দেব বলিউডের দিকেই নজর!

সড়ক দুর্ঘটনায় লিভারপুল ফরোয়ার্ড দিয়েগো জোতার মৃ’ত্যু

টলিউডের জনপ্রিয় জুটি দেব ও রুক্মিণী মৈত্রকে নিয়ে ইন্ডাস্ট্রিতে গুঞ্জনের শেষ নেই। সম্প্রতি নিন্দুকরা দাবি তুলেছিলেন, দীর্ঘ ১২ বছরের সম্পর্ক নাকি ভাঙনের পথে! তবে এই গুঞ্জনে জল ঢেলে সুপারস্টার দেব স্পষ্ট জানালেন, সম্পর্ক নিয়ে তাঁকে কোনও কৈফিয়ত দিতে হবে না।

দেব বলেন, ‘গত ১২ বছর ধরে সম্পর্কে আছি, কখনও তা নিয়ে কারও সঙ্গে আলোচনা করিনি। এখন কেন উত্তর দিতে হবে? কে কী বলল তাতে আমার কিছু যায় আসে না!’

তবে এখানেই থেমে থাকেননি দেব। এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, এবার রুক্মিণীর সঙ্গে মুম্বাইতেই নিজের ঠিকানা খুঁজছেন তিনি। মুম্বাইয়ে বাড়ি কেনার পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছেন এই অভিনেতা।

দেবের ভাষায়, ‘মুম্বাই থেকে প্রচুর কাজের অফার আসছে। মাসে অন্তত ১০ দিন ওখানে থাকতে হয়। সিনেমার ডাবিং, কালার কারেকশন, মিউজিক রাইটস—সবই এখন মুম্বাই কেন্দ্রীক। হোটেলে থাকতে খরচ বেশি, তাই নিজের ফ্ল্যাট কিনতে চাই।’

এদিকে প্রেমিকা রুক্মিণীও নাকি অনেক দিন ধরেই মুম্বাইয়ে শিফট করতে চাইছেন। দেব বলেন, ‘রুক্মিণী জাতীয় স্তরের অভিনেত্রী, ওর মুম্বাইতে কাজ করা উচিত। একা সাহস পাচ্ছিল না, তাই এবার আমি-ও পাশে থাকছি।’

প্রসঙ্গত, টলিউডের টোটা রায়চৌধুরি, যিশু সেনগুপ্ত বা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের মতো দেবও এবার বলিউডের দিকেই পা বাড়াচ্ছেন বলে ইঙ্গিত মিলেছে। সব মিলিয়ে দেব-রুক্মিণী জুটিকে ঘিরে ভক্তদের প্রত্যাশা এবার নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে।

টেলিকম নীতি দ্রুত চূড়ান্তে আপত্তি বিএনপির

সড়ক দুর্ঘটনায় লিভারপুল ফরোয়ার্ড দিয়েগো জোতার মৃ’ত্যু

টেলিকম নীতি দ্রুত চূড়ান্তে আপত্তি বিএনপির

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) প্রণীত ‘ড্রাফট টেলিকম নেটওয়ার্ক ও লাইসেন্সিং রিফর্ম পলিসি ২০২৫’ নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে বিএনপি। দলটির দাবি, গুরুত্বপূর্ণ এই নীতি নিয়ে তড়িঘড়ি সিদ্ধান্ত দেশি ছোট উদ্যোক্তা ও টেলিকম খাতে সমতাভিত্তিক উন্নয়নে বাধা দিতে পারে।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) রাজধানীর গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে দলের অবস্থান জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, ‘লাইসেন্সিং পদ্ধতি সহজ করা, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি উৎসাহিত করা এবং গ্রামীণ জনগণের ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি বাড়ানোর উদ্যোগ অবশ্যই ইতিবাচক। কিন্তু খসড়া নীতিমালায় এমন কিছু সমস্যা রয়েছে যা ছোট ও মাঝারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং স্থানীয় উদ্যোক্তাদের ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।’

মির্জা ফখরুল সরকারের উদ্দেশে বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে এমন গুরুত্বপূর্ণ নীতিমালা যেন একতরফাভাবে চূড়ান্ত না করা হয়। এই নীতি বাস্তবায়নের আগে আর্থিক ও সামাজিক প্রভাব বিশ্লেষণ করতে হবে এবং SME, বিশেষজ্ঞ ও ভোক্তা সংগঠনসহ সব অংশীজনের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘একাধিক সেবা খাতে মালিকানা নিষেধাজ্ঞা তুলে দিলে বড় মোবাইল অপারেটররা একচেটিয়া নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে পারে। এতে বাজারে প্রতিযোগিতা কমে যাবে এবং ছোট প্রতিষ্ঠানগুলো পিছিয়ে পড়বে।’

সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার, মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

×