| ২৯ জুন ২০২৫
শিরোনাম:

বিচারকদের শৃঙ্খলা বিধি অনুমোদন সংক্রান্ত আপিল বিভাগের রায় স্থগিত আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান

বিচারকদের শৃঙ্খলা বিধি অনুমোদন সংক্রান্ত আপিল বিভাগের রায় স্থগিত

বিচারকদের শৃঙ্খলা বিধি অনুমোদন সংক্রান্ত আপিল বিভাগের রায় স্থগিত

বিচারকদের শৃঙ্খলা বিধি অনুমোদন সংক্রান্ত আপিল বিভাগের রায় স্থগিত

আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।

প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালে বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ বিষয়ক ঐতিহাসিক মাসদার হোসেন মামলার রায়ের ধারাবাহিকতায় নিম্ন আদালতের বিচারকদের জন্য ‘বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস শৃঙ্খলা বিধিমালা’ প্রজ্ঞাপন আকারে প্রকাশ করা হয়। পরবর্তীতে ২০১৮ সালের ৩ জানুয়ারি পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ বেঞ্চ এই বিধিমালা অনুমোদন করে আদেশ দেন।

এ বছরের ৮ মে ওই আদেশের পুনর্বিবেচনা চেয়ে শিশির মনিরসহ আটজন আইনজীবী তৃতীয় পক্ষ হিসেবে আপিল বিভাগে আবেদন করেন। ২১ মে চেম্বার আদালত আবেদনটি পূর্ণাঙ্গ আপিল বিভাগে শুনানির জন্য পাঠান। এর ধারাবাহিকতায় গত বৃহস্পতিবার শুনানি শেষে রোববার রায় স্থগিতের আদেশ আসে।

আইসিসি মুট কোর্টে স্পিরিট অফ দ্য কম্পিটিশন পুরস্কার জিতল প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি

বিচারকদের শৃঙ্খলা বিধি অনুমোদন সংক্রান্ত আপিল বিভাগের রায় স্থগিত

আইসিসি মুট কোর্টে স্পিরিট অফ দ্য কম্পিটিশন পুরস্কার জিতল প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি

নেদারল্যান্ডের হেগ শহরে অনুষ্ঠিত আইসিসি মুট কোর্ট কম্পিটিশন (ICCMCC)-এ ‘স্পিরিট অফ দ্য কম্পিটিশন’ পুরস্কার অর্জন করেছে প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির আইন ও বিচার বিভাগ। আন্তর্জাতিক বার অ্যাসোসিয়েশন (IBA) প্রবর্তিত এই বিশেষ স্বীকৃতি প্রথমবারের মতো পেয়েছে কোনো বাংলাদেশি দল।

গত ১১ থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এ আয়োজনে বাংলাদেশ থেকে একমাত্র প্রতিনিধি হিসেবে অংশ নেয় প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি। চার সদস্যের দলটি ছিল সৈয়দ মাহিন, মাহবুবুর রহমান সোহাগ, সোনালী রাজবংশী ও দীপাণ্বিতা চাকমাকে নিয়ে। তাদের কোচিংয়ে ছিলেন প্রভাষক সাল সাবিল চৌধুরী এবং সহকারী কোচ রাফি ইবনে মাসুদ।

৪৫টি দেশের ৮৮টি দল এই প্রতিযোগিতায় আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (ICC) আদলে গঠিত কোর্ট রুমে তর্ক-বিতর্কে অংশ নেয়। এতে অংশগ্রহণকারীরা আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আইন, মানবাধিকার ও বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে হাতে-কলমে অভিজ্ঞতা লাভ করেন।

এই অর্জনকে ঘিরে শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে ‘মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে আইন ও বিচার বিভাগের প্রধান মো. দিদারুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, “এটি আমাদের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি বাংলাদেশের আইন শিক্ষার জন্যও এক বড় অর্জন। আমাদের শিক্ষার্থীরা দেখিয়ে দিয়েছে, সঠিক দিকনির্দেশনা পেলে তারাও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম।”

কোচ সাল সাবিল চৌধুরী জানান, সীমিত সুযোগ-সুবিধা সত্ত্বেও শিক্ষার্থীরা অদম্য মনোবল ও অধ্যবসায় দেখিয়েছে। স্কুল অব ল-এর ডিন মোহাম্মদ আজহারুল ইসলাম এই সাফল্যকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে উল্লেখ করেন।

প্রসঙ্গত, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির আইন ও বিচার বিভাগ ইউজিসির অনুমোদন পেয়ে সামার ২০২৪ সেমিস্টার থেকে কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে এলএল.বি. ও এলএল.এম প্রোগ্রামে ১৮৮ জন শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে।

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ লেইডেন ইউনিভার্সিটি ও আন্তর্জাতিক বার অ্যাসোসিয়েশনকে ধন্যবাদ জানিয়ে ভবিষ্যতে আরও বড় মঞ্চে দেশের প্রতিনিধিত্বের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে।

সংসার শুরুর বছরেই মা হওয়ার গুঞ্জন মুখ খুললেন সোনাক্ষী সিনহা

বিচারকদের শৃঙ্খলা বিধি অনুমোদন সংক্রান্ত আপিল বিভাগের রায় স্থগিত

সংসার শুরুর বছরেই মা হওয়ার গুঞ্জন মুখ খুললেন সোনাক্ষী সিনহা

বলিউড অভিনেত্রী সোনাক্ষী সিনহা বিয়ের এক বছর না পেরোতেই মা হওয়ার গুঞ্জনে নাম জড়িয়েছেন। এরই মধ্যে নাকি তিনি নতুন ভূমিকার প্রস্তুতিও শুরু করেছেন— এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে সরাসরি মুখ খুললেন এই অভিনেত্রী।

সোনাক্ষী স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি অন্তঃসত্ত্বা নন। মানুষের ‘নাক গলানো’ বন্ধ করতে রীতিমতো নতুন কৌশল বের করেছেন বলেও জানান তিনি।

সোনাক্ষী বলেন, ‘যখন আমার কোনো কাজ থাকে না, তখন খুব শান্তিতে থাকি। আর যখন কাজ থাকে, তখন নানা চাপ সামলাতে হয়। তবে নিজের মতো করেই সামলাই। মানুষ কে কী বলল, তাতে কিছু যায় আসে না। আমি সাদা রঙের পোশাক পরলেও অনেকে বলবে সেটি কালো। তাই নিজের মতো থাকুন, ছোট ছোট কথায় গুরুত্ব দেবেন না।’

২০২৪ সালের ২৩ জুন জাহির ইকবালকে বিয়ে করেন সোনাক্ষী সিনহা। ভিন্ন ধর্মে বিয়ে করায় তখনো চর্চা কম হয়নি নেটমাধ্যমে। হিন্দু পরিবারের মেয়ে হয়ে মুসলিম পরিবারে বিয়ে করায় সমালোচনার মুখেও পড়তে হয় তাকে।

তবে সবকিছুর মাঝেই সোনাক্ষীর স্পষ্ট বার্তা— গুজবকে গুজবই থাকতে দিন, নিজের ছন্দেই বাঁচুন।

খেলাফত মজলিসের ঘোষণা: জাতীয় নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী

বিচারকদের শৃঙ্খলা বিধি অনুমোদন সংক্রান্ত আপিল বিভাগের রায় স্থগিত

খেলাফত মজলিসের ঘোষণা: জাতীয় নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস। দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ইসলামি মূল্যবোধ ও জাতীয় স্বার্থকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে দলীয়ভাবে ভোটযুদ্ধে নামবে তারা। প্রয়োজনে ৩০০ আসনেই রিকশা প্রতীকে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতিও রয়েছে বলে জানান দলের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক।

রোববার (২৯ জুন) রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই ঘোষণা দেন।

মামুনুল হক বলেন, ‘বাংলাদেশের ভেতর থেকেই দেশের ভবিষ্যত নির্ধারিত হবে—এটি নিশ্চিত করতে হবে। কোনো বিদেশি এজেন্ডা যেন আর বাস্তবায়িত না হয়, সে জন্য খেলাফত মজলিস সক্রিয় থাকবে।’

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, নির্বাচনে প্রয়োজনে বৃহত্তর জোট বা সমঝোতাও করতে পারে দলটি। আংশিক পিআর সিস্টেমের পক্ষে অবস্থান জানিয়ে দলটির নেতারা বলেন, উচ্চকক্ষে পূর্ণ পিআর সিস্টেম ও নিম্নকক্ষে আংশিক পিআর ব্যবস্থা চালুর দাবি তাদের।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।

×