
শনিবার (৭ জুন) রাজধানীর ধোলাইখাল হাটে ঈদুল আজহা উপলক্ষে পরিচালিত পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ইশরাক বলেন, নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী বেশিরভাগ পক্ষই চায় ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। বর্তমান সরকারের হাতে থাকা সংস্কারের কাজগুলো শেষ করতে দু’তিন মাসের বেশি সময় লাগার কথা নয়। তাহলে নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার পেছনে কী কারণ রয়েছে, তা জাতির বোধগম্য নয়। এটি একটি ষড়যন্ত্রের অংশ হতে পারে।
তিনি আরও বলেন, “জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে বিএনপি এক দফা দাবিতে রাজপথে নামতে প্রস্তুত। প্রয়োজনে তীব্র আন্দোলনের মাধ্যমে জনগণের অধিকার আদায় করা হবে।
এর আগে সকালে জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল আজহার নামাজ আদায় শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ইশরাক হোসেন। তিনি বলেন, আমরা খুনি হাসিনার শাসনের বিরুদ্ধে ১৭ বছর ধরে বুক উঁচিয়ে রাজপথে আন্দোলন করেছি। পরিচয় গোপন করিনি। আমাদের অনেক ভাই এই আন্দোলনে প্রাণ দিয়েছে। আমরা সেই ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় এখনও সুসংগঠিতভাবে মাঠে আছি।
এ সময় তিনি আরও বলেন, আমি কোনো ব্যক্তিকে দায়ী করছি না। কিন্তু একটি শক্তিশালী গোষ্ঠী দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা ব্যাহত করার পাঁয়তারা করছে। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমরা তাদের রুখে দাঁড়াবো।