| ২০ জুন ২০২৫

‘ছুটি গ্রুপ’ নামক আবাসন চক্রের ভয়াবহ প্রতারণা!

‘ছুটি গ্রুপ’ নামক আবাসন চক্রের ভয়াবহ প্রতারণা!

চটকদার বিজ্ঞাপন, লোভনীয় অফার আর কথিত ‘হালাল মুনাফা’র প্রলোভনে সাধারণ মানুষকে নিঃস্ব করে দিচ্ছে ‘ছুটি গ্রুপ’ নামের একটি আবাসন ও রিসোর্ট ব্যবসার নামে প্রতারক সিন্ডিকেট। সাফ কবলা দলিল, আজীবন মালিকানা, ফ্রি রিসোর্ট যাপন, শেয়ার হস্তান্তরের সুযোগ ইত্যাদি শ্লোগানে আকৃষ্ট করে এ চক্রটি দেশের শত শত গ্রাহকের কাছ থেকে কৌশলে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।

এক রুম, বহু মালিকঃ বাস্তবতায় ভয়াবহ প্রতারণা

ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, ‘ছুটি রিসোর্ট কক্সবাজার’ নামে একটি মেগা প্রকল্পের আওতায় শেয়ারপ্রতি ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকার বিনিময়ে মালিকানা বিক্রির প্রস্তাব দেওয়া হয়। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী একজন শেয়ারধারী একটি নির্দিষ্ট ইউনিটের মালিক হবেন এবং আজীবন নির্ধারিত সময়ে তা ব্যবহার করতে পারবেন।কিন্তু বাস্তবে দেখা গেছে, একটি রুম বা ইউনিট বহুজনের কাছে বিক্রি করা হয়েছে—যা সম্পূর্ণ বেআইনি ও প্রতারণামূলক। কোনো সুনির্দিষ্ট মালিকানা নেই, নেই আইনি স্বীকৃতি। প্রকল্পটি ২০২৭ সালের মধ্যে সম্পন্ন হওয়ার কথা বলা হলেও এখনো ৩ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ ইতিমধ্যেই প্রতিষ্ঠানটি কয়েকশ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করে বসেছে।এখানে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর যে ফাঁদটি ব্যবহার করা হচ্ছে, তা হলো—রিসোর্টের শেয়ার কেনার পর সঙ্গে সঙ্গে রেজিস্ট্রেশন দেওয়ার কোনো আইনগত সুযোগ নেই। কারণ বাংলাদেশে এই ধরনের স্থাপনা নির্মাণ ও রিসোর্ট তৈরি না হওয়া পর্যন্ত রেজিস্ট্রেশন অনুমোদনের নিয়ম নেই। এই আইনগত ফাঁককে হাতিয়ার করেই ছুটি গ্রুপ হাজার হাজার গ্রাহকের সাথে প্রতারণা করে চলেছে। আর ও অভিযোগ রয়েছে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে রিহ্যাব সদস্য না হয়েও অনৈতিক সুবিধা নিয়ে রিহ্যাব মেলায় একটি স্টল নেয় ছুটি গ্রুপ। এতে সাধারণ গ্রাহকদের কাছে তারা রিহ্যাবের অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করে। অথচ বাস্তবে তারা রিহ্যাবের সদস্যই নয়। এই চাতুর্যের মাধ্যমে গ্রাহকদের বিশ্বাসভঙ্গ করাই ছিল মূল লক্ষ্য—যা সরাসরি প্রতারণার শামিল।

ভিতরের ভয়ঙ্কর সত্য: সাবেক কর্মীদের জবানবন্দি

আবাসন নিউজ২৪–এর হাতে এসেছে ছুটি গ্রুপের কিছু বর্তমান ও সাবেক বিক্রয় প্রতিনিধিদের লিখিত বক্তব্য। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন প্রতিনিধি জানান,

সেলস মিটিংয়ে স্পষ্ট বলা হয়—বিক্রি করো, কমিশন নাও। শেয়ার গ্রাহক পাবে কি না, সেটা আমাদের দেখার বিষয় না।আমাদের জানার প্রয়োজন নেই, একটি রুম কতবার বিক্রি হচ্ছে।

এক নারী বিক্রয় প্রতিনিধি বলেন,

আমাকে বলা হয়, এত কাগজপত্র ক্লায়েন্টকে দেখানোর দরকার নেই। বরং তাদের নিয়ে ঘুরতে যেতে, কনভেন্স করতে। কারণ আমি ‘মেয়ে মানুষ’, এই সুযোগটা কাজে লাগাতে বলা হতো—হাসিমুখে কথা বললেই হবে। যেন আমার হাসি, ব্যবহার আর শরীরী উপস্থিতিই নাকি ‘প্রেজেন্টেশন’। কিন্তু আমি তাতে রাজি না হওয়ায় চাকরি হারাই। সেই মাসের বেতনও এখনো পাইনি। কয়েকবার কল করলেও কেউ রিসিভ করে না।

ছবিঃ চটকদার বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য কম্পিউটার দিয়ে তৈরি

আইনি জটিলতা ও জমির অনিশ্চয়তাঃ

ছুটি রিসোর্ট কক্সবাজারনামে যে রিসোর্ট নির্মাণের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, সেটি কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভ এলাকায় অবস্থিত একটি বিতর্কিত জমিতে। জমিটির মালিকানা নিয়ে মামলা বিচারাধীন, যার এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। জমির মালিকানাই নিশ্চিত নয়—তবুও প্রতিষ্ঠানটি সেই জমিতে ‘রিসোর্ট নির্মাণ’ নাম করে গ্রাহকদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ করে চলছে।

একইভাবে গাজীপুরের পূবাইলেছুটি অরণ্যবাস রিসোর্ট’ নামের আরেকটি প্রকল্পে তেমন কোনো জমি কেনা হয়নি ৫ শতাংশ জমি কিনেছে, অথচ শেয়ার বিক্রি চলছে। স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, তারা জমি বিক্রিতে রাজি নন। কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তির সঙ্গে মৌখিক চুক্তি দেখিয়ে কোটি কোটি টাকা আদায় করছে ছুটি গ্রুপ।

‘টাইম শেয়ারিং’-এর নামে বহুগুণ প্রতারণাঃ

টাইম শেয়ারিং’ মডেলে একটি ইউনিট একাধিক ব্যক্তিকে বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা সংগ্রহ করা হচ্ছে। বিনিয়োগকারীদের সাফ-কবলা দলিল ও আজীবন মালিকানার স্বপ্ন দেখিয়ে বছরের পর বছর লোকসানে ফেলা হচ্ছে। কৌশলে মূল টাকা আটকে রাখা হয় তথাকথিত “মেইনটেন্যান্স ফি” ও “ভবিষ্যৎ উন্নয়ন” খাতে।

একই শেয়ার ১৫-২০ জনের কাছে বিক্রি করেও প্রতিষ্ঠানটি তাদের একজন আরেকজনকে না জানিয়ে চালিয়ে যাচ্ছে প্রতারণা।

 

চক্রের মাথায় প্রাক্তন রাজউক কর্মকর্তাঃ

ছুটি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মিজানুর রহমান এক সময় রাজউকের কর্মকর্তা ছিলেন। দুর্নীতির অভিযোগে তিনি চাকরিচ্যুত হন। এরপর মোস্তফা কামাল ও মাসুদুর রহমান মাসুদকে নিয়ে ছুটি গ্রুপ গড়ে তোলেন। জানা গেছে, তাদের বিরুদ্ধে মাদক, নারী কেলেঙ্কারি, জালিয়াতিসহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে, যেগুলোর তথ্য দেশের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কাছেও রয়েছে।

২০১৩ সালে গাজীপুরে প্রথম রিসোর্ট নির্মাণের পর, পূর্বাচলে আরেকটি প্রকল্প দিয়ে বাজারে বিশ্বাস অর্জন করে। এরপর ‘ছুটি হারমোনি’, ‘ছুটি বে’, ‘ছুটি অরণ্যবাস’, ‘সালতানাত টি রিসোর্ট’সহ নানা নামের প্রকল্প চালু করে সাধারণ মানুষকে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে আসছে।

হুমকি ও ব্যঙ্গ–প্রতারণা ঢাকতে নতুন কৌশল

এ বিষয়ে হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করা হলে ছুটি গ্রুপের এমডি ইঞ্জিনিয়ার মিজানুর রহমান কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। বরং ব্যঙ্গ করে বলেন,

 এরকম দশটা মিডিয়া আমাদের হয়ে কাজ করে। আপনারা যা খুশি করেন, এতে আমাদের কিছু আসে যায় না। আমাদের নিজস্ব মিডিয়া আছে।

তার এই বক্তব্য থেকেই স্পষ্ট—তাদের কোনো জবাবদিহিতা নেই, বরং প্রচারণা ও দম্ভ দিয়েই আস্থা অর্জন করে মানুষের অর্থ আত্মসাৎ করা এদের মূল লক্ষ্য।

ভুক্তভোগীদের আকুতি: আইনানুগ ব্যবস্থা চান গ্রাহকরা

প্রতারিত গ্রাহকরা সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, যেন দ্রুত এই প্রতারক চক্রকে আইনের আওতায় আনা হয়। তাদের বক্তব্য,

এটা কোনো ভুল বিনিয়োগ নয়। এটি ছিল সুপরিকল্পিত প্রতারণা। আমরা আমাদের কষ্টার্জিত অর্থ ফেরত চাই। আমরা এর বিচার চাই।

মুন্সীগঞ্জে জাতীয় ফল মেলা শুভ উদ্বোধন ও আলোচনা সভা

‘ছুটি গ্রুপ’ নামক আবাসন চক্রের ভয়াবহ প্রতারণা!

দেশী ফল সবাই খাই-আসুন ফলের গাছ লাগাই” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে আজ ১৯ জুন‌ বৃহস্প্রতিবার  মুন্সীগঞ্জ কৃষি অধিদপ্তরের আয়োজনে ও জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে জাতীয় ফল মেলা ২০২৫ এর শুভ উদ্বোধন করেন মুন্সীগঞ্জ জেলার জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ফাতেমা তুল জান্নাত।

পরে মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদ অডিটরিয়ামে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত আলোচনা সভায় মুন্সীগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিপ্লব কুমার মোহন্তের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ফাতেমা তুল জান্নাত।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ হুমায়ন কবীর,মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহবুবুর রহমান।

এসময় জেলা প্রশাসন, কৃষি অধিদপ্তর ও বিভিন্ন সরকারি কার্যালয়ের কর্মকর্তাগণ এবং শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সুন্দরবন সংলগ্ন মালঞ্চ নদীর চরে বনায়ন তৈরিতে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

‘ছুটি গ্রুপ’ নামক আবাসন চক্রের ভয়াবহ প্রতারণা!

ক্রমাগত বন নিধনের ফলে জলবায়ু পরিবর্তনসহ পরিবেশের উপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। এই প্রেক্ষাপটে কার্বন সংরক্ষণ, বায়ুমণ্ডলে কার্বন নিঃসরণ হ্রাস, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং বাঁধ রক্ষায় উদ্যোগ গ্রহণ করা প্রয়োজন।

এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে সুন্দরবন সংলগ্ন মালঞ্চ নদীর চরে ১ একর ৪৪ শতক জমিতে বনায়ন তৈরির লক্ষ্যে লিডার্স এবং ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ -এর যৌথ উদ্যোগে একটি “সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার(১৯ জুন) অনুষ্ঠিত হয়েছে।

উপকূলীয় উন্নয়ন সংস্থা লিডার্সের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছাঃ রনী খাতুন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ নাজমুল হুদা, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা এস. এম. দেলোয়ার হোসেন, পানি উন্নয়ন বোর্ড শ্যামনগরের সহকারী প্রকৌশলী সঞ্জীব কুমার গাইন, বনবিভাগ সাতক্ষীরারেঞ্জের ফরেস্টার সজল মজুমদার প্রমুখ।

লিডার্সের নির্বাহী পরিচালক মোহন কুমার মন্ডলের সভাপতিত্বে এবং কর্মসূচি পরিচালক এ. বি. এম. জাকারিয়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন লিডার্সের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ শওকৎ হোসেন, টিম লিডার রেখা খাতুন, অসিত মণ্ডল, লায়লা খাতুন, প্রকল্পের হিসাবরক্ষক মিলন মণ্ডল, টেকনিক্যাল অফিসারসহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।

প্রধান অতিথি বক্তব্যে বলেন,নদীর চরে বনায়ন তৈরি বাধ রক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভবিষ্যতে উৎপাদিত গাছগুলো বাঁধকে প্রাকৃতিকভাবে সুরক্ষা দেবে এবং উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের জীবন-জীবিকা ও অর্থনৈতিক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তিনি নদীর চর ও বাঁধ এলাকায় টেকসই বনায়ন গড়ে তোলার ওপর জোরারোপ করেন।

লিডার্সের এ উদ্যোগ পরিবেশ ও প্রতিবেশ, বাঁধ সংরক্ষণ, জীব বৈচিত্র সুরক্ষা এবং নদীর চরে টেকসই বনায়ন গঠনে একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবে বলে অন্যানারা আশা প্রকাশ করেন।

শ্যামনগরে সুন্দরবন আদিবাসী মুন্ডা সংস্থার বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত

‘ছুটি গ্রুপ’ নামক আবাসন চক্রের ভয়াবহ প্রতারণা!

সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলায় বৃহস্পতিবার(১৯ জুন) সকালে সুন্দরবন আদিবাসী মুন্ডা সংস্থার আয়োজনে এবং এএলআরডির সহযোগীতায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‌্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

র‌্যালী ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছাঃ রণী খাতুন। বিশেষ অতিথী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা কৃষি অফিসার মোঃ নাজমুল হুদা, শ্যামনগর উপজেলা প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী সদস্য রনজিৎ বর্মন , সিডিওর নির্বাহী পরিচালক গাজী আল-ইমরান।

দিবসের প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আদিবাসী সংগঠনের পক্ষে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে কিছু দাবী সমূহ তুলে ধরা হয়। দাবী সমূহ হল- ভূমিহীন আদিবাসী ও জেলেদের সম্প্রদয়ের মাঝে অগ্রাধীকার ভিত্তিতে খাস জমি বন্দোবস্ত দেওয়া, সাইক্লোন সেল্টারগুলোকে নারী ও প্রতিবন্ধী বান্ধব করে গড়ে তোলা, আদিবাসী ও জেলে পরিবার গুলোতে সুপেয় পানি নিশ্চিত করা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটিতে আদিবাসী ও দলিত প্রতিনিধি নিশ্চিত করা, প্লাষ্টিক দূষণ রোধে পারিবারিক ও সামাজিক আন্দোলন জোরদার করা, সুন্দরবন উপকূলের দাতিনাখালী সাইক্লোন শেল্টার স্থাপন করা সহ অন্যান্য দাবী।

সুন্দরবন আদিবাসী মুন্ডা সংস্থার নির্বাহী পরিচালক কৃষ্ণ পদ মুন্ডার সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক মোমিনুর রহমান, রামপ্রসাদ মুন্ডা, পুষ্প রানী, বিভিন্ন এলাকার মুন্ডা সম্প্রদায়ের নারী পুরুষ প্রমুখ।

×