| ৪ আগস্ট ২০২৫
শিরোনাম:

টেকনাফে ২০রাউন্ড গুলিসহ দম্পতি আটক

টেকনাফে ২০রাউন্ড গুলিসহ দম্পতি আটক

টেকনাফে যানবাহন তল্লাশি চালিয়ে ২০রাউন্ড গুলিসহ এক দম্পতিকে আটক করেছে পুলিশ।
শনিবার(১২এপ্রিল)ভোরে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের চৌধুরী পাড়া অংশুক বৌদ্ধ বিহারের সামনে থেকে গুলিসহ তাদের আটক করা হয়।
আটককৃতরা হলেন,হোয়াইক্যং ইউনিয়নের মিনা বাজার এলাকার মৃত হোছন আলীর ছেলে সেলিম(৩৭)ও তার স্ত্রী রাজিয়া আক্তার পুতুনি(৩০)।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি)মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন।
তিনি জানান,শনিবার (১২এপ্রিল)ভোরে থানার সহকারী উপ পরিদর্শক মজিবুর রহমান সঙ্গীয় ফোর্সসহ হ্নীলা ইউপিস্থ চৌধুরী পাড়া সাকিনের অংশুক বৌদ্ধ বিহারের সামনে অস্থায়ী চেকপোস্টে রঙ্গিখালী হতে মিনাবাজারগামী একটি সিএনজিকে তল্লাশীর জন্য সিগন্যাল দিয়ে থামানো হয়।পরে সিএনজিতে থাকা যাত্রীদের আচরণ সন্দেহজনক হওয়ায় যাত্রীদের তল্লাশী ও জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে গুলি আছে স্বীকার করেন।পরে তাদের হেফাজতে থাকা২০রাউন্ড গুলিসহ দুইজনকে আটক করা হয়েছে।
জিজ্ঞাসাবাদে এক পর্যায়ে ধৃত আসামীরা উদ্ধারকৃত২০রাউন্ড গুলি পলাতক আসামী রবি আলম এর নিকট হতে সংগ্রহ করে অন্যত্রে পৌঁছে দেওয়ার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছে বলে স্বাকীর করেন।
তিনি আরও জানান,আটককৃত ও পলাতক আসামির বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা রুজু করে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ সেরা ১০ টি ল্যাপটপ

বাংলা ভাষাকে ‘বাংলাদেশি ভাষা বলায় দিল্লি পুলিশের বিরুদ্ধে মমতার তীব্র প্রতিবাদ

টেকনাফে ২০রাউন্ড গুলিসহ দম্পতি আটক

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় : ছবি-সংগৃহীত

দিল্লি পুলিশের একটি চিঠিতে বাংলা ভাষাকে ‘বাংলাদেশি ভাষা’ হিসেবে উল্লেখ করায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি এই ঘটনাকে “অপমানজনক, দেশদ্রোহী এবং অসাংবিধানিক” হিসেবে আখ্যা দিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা করেছেন।

ঘটনার সূত্রপাত দিল্লির চানক্যপুরী থানার অধীন লোদি কলোনির এক তদন্ত কর্মকর্তার লেখা চিঠি থেকে। আটজন বাংলাদেশি সন্দেহভাজনকে গ্রেফতারের পর দিল্লির বঙ্গ ভবনের অফিসার ইন চার্জের কাছে “বাংলাদেশি জাতীয় ভাষা”-র অনুবাদক চেয়ে পাঠানো হয় চিঠিটি। বঙ্গ ভবন হলো পশ্চিমবঙ্গ সরকারের দিল্লিস্থ সরকারি অতিথি ভবন।

রবিবার (৩ আগস্ট) সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস (TMC)-এর এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলে বিতর্কিত চিঠিটি প্রকাশ করা হলে বিষয়টি নিয়ে দেশব্যাপী সমালোচনার ঝড় ওঠে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সেই পোস্টে লেখেন,

“দেখুন কীভাবে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা দিল্লি পুলিশ বাংলা ভাষাকে বাংলাদেশি ভাষা বলছে!”

তিনি আরও লেখেন,

“বাংলা শুধু আমার মাতৃভাষা নয়, এটাই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও স্বামী বিবেকানন্দের ভাষা। এই ভাষাতেই রচিত হয়েছে ভারতের জাতীয় সংগীত ‘জন গণ মন’ এবং জাতীয় গান ‘বন্দে মাতরম’। কোটি কোটি ভারতীয়র মাতৃভাষা বাংলা—এই ভাষাকে এখন ‘‘বাংলাদেশি ভাষা’’ বলা হচ্ছে!”

মমতা এই ঘটনাকে “কেলেঙ্কারিপূর্ণ” আখ্যা দিয়ে বলেন,

“এটি দেশের সমস্ত বাংলাভাষী মানুষকে অপমান করার সামিল। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং দেশের প্রতিটি নাগরিককে এই ভাষা-অপমানের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানাই।”

এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান তৃণমূলের শীর্ষ নেতারাও। দলটির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, সাংসদ মহুয়া মৈত্র, কুনাল ঘোষ এবং ব্রাত্য বসুসহ অনেকেই সামাজিক মাধ্যমে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

জুলাই গণহ’ত্যা মা’ম’লা: শেখ হাসিনা ও কামালের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ ট্রাইব্যুনালে

টেকনাফে ২০রাউন্ড গুলিসহ দম্পতি আটক

শেখ হাসিনা : ছবি-সংগৃহীত

জুলাই গণহত্যা মামলায় আজ সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দ্বিতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মামলাটির মূল অভিযুক্ত শেখ হাসিনা ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে।

সকালে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয় মামলার অন্যতম আসামি থেকে রাজসাক্ষী হওয়া সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনকে।

এর আগে, গতকাল মামলার সূচনা বক্তব্য উপস্থাপন করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান এবং চীফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম। তারা শেখ হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান।

গতকালই জুলাই অভ্যুত্থানে আহত খোকন চন্দ্র বর্মনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। তিনি শেখ হাসিনাকে ‘জুলাই গণহত্যার মাস্টারমাইন্ড’ হিসেবে আখ্যা দিয়ে তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান এবং বিভীষিকাময় ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা দেন।

উল্লেখ্য, গত ১০ জুলাই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ জুলাই ও আগস্ট মাসে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ দেন।

বর্তমানে শেখ হাসিনা ও কামাল পলাতক থাকলেও মামুন কারাগারে আটক রয়েছেন।

রাজারহাটে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচীর ডিলার নিয়োগে অনিয়মে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

টেকনাফে ২০রাউন্ড গুলিসহ দম্পতি আটক

কুড়িগ্রামের রাজারহাটে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচীর আওতায় ডিলার নিয়োগে বৈষম্য ও অনিয়মের অভিযোগ এবং পুনরায় তদন্ত পূর্বক শতভাগ স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে পুনরায় লটারির দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারক লিপি প্রদান করেছে বঞ্চিত আবেদনকারীগণ।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আবেদনের প্রেক্ষিতে তদন্ত কমিটির অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া গেছে,অনিয়মের মাধ্যমে যাচাই-বাছাইয়ে বাদ পরা ব্যাক্তিদের সুকৌশলে ডিলার নিয়োগ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

নির্দিষ্ট এলাকার বাসিন্দা না হয়েও অনেকেই এই নিয়োগপ্রাপ্ত হন।নিয়োগ পাওয়ার যোগ্য অনেক ব্যক্তিকে সুকৌশলে বাদ দিয়ে নিয়ম বহি:ভূর্ত বাহিরের অনেক কে ডিলার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।ডিলার নিয়োগে এহেন বৈষম্যরোধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে পুনরায় তদন্ত সাপেক্ষে লটারির আহবান জানান বঞ্চিত আবেদনকারীগণ।

রোববার দুপুরে ১২ টায় উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরের মেইন গেটের সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।উক্ত
মানববন্ধনে অংশ নিয়ে বক্তব্য রাখেন,আব্দুল মোত্তালেব,আজিজুল ইসলাম,ফখরুল ইসলাম, রাজু ইসলাম, আহসান, সহিদুল ইসলাম,রোকেয়া বেগম,দৌলত হোসেন,আব্দুল লতিফ,সেকেন্দার আলী লিমন,হান্নান মিয়া আব্দুল লতিফ বাবলুসহ আরও অনেকে।

×