| ১০ আগস্ট ২০২৫
শিরোনাম:

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে যুগের চাহিদা পূরণে অগ্রণী ভূমিকায় ইমরান আহমেদ

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে যুগের চাহিদা পূরণে অগ্রণী ভূমিকায় ইমরান আহমেদ

অগ্রণী ভূমিকায় ইমরান আহমেদ

বর্তমান বিশ্বের ব্যবসা-বাণিজ্যের ধরণ দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে। অফলাইন ব্যবসা ধীরে ধীরে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে রূপ নিচ্ছে, এবং সেই পরিবর্তনের মূল চালিকাশক্তি হয়ে উঠেছে ডিজিটাল মার্কেটিং (Digital Marketing)। বাংলাদেশের মতো উদীয়মান অর্থনীতির দেশেও এর প্রভাব ব্যাপক। আর এই ডিজিটাল বিপ্লবে যাঁরা সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম একজন হচ্ছেন ইমরান আহমেদ—একজন স্বনামধন্য ডিজিটাল মার্কেটিং বিশেষজ্ঞ, উদ্যোক্তা এবং প্রশিক্ষক।

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে যুগের চাহিদা পূরণে অগ্রণী ভূমিকায় ইমরান আহমেদ

প্রারম্ভিক জীবন ও ক্যারিয়ারের অগ্রযাত্রা

ইমরান আহমেদের যাত্রা শুরু হয়েছিল একেবারে সাধারণ এক প্রেক্ষাপট থেকে। তাঁর ছিল না কোনো বড় প্রতিষ্ঠানিক সাপোর্ট কিংবা বিশাল পুঁজি। শুধুমাত্র অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও প্রযুক্তি-নির্ভর ভবিষ্যতের প্রতি গভীর আগ্রহই ছিল তাঁর মূল সম্বল। ইউটিউব টিউটোরিয়াল, অনলাইন কোর্স, আন্তর্জাতিক ব্লগ এবং রিসোর্স ব্যবহার করে তিনি নিজেই গড়ে তোলেন নিজের দক্ষতার ভিত্তি।

প্রথমদিকে তিনি কাজ শুরু করেন ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলোতে। সেখানেই বুঝতে পারেন, ডিজিটাল মার্কেটিং কেবল একটি পেশা নয় বরং একটি ব্যবসায়িক বিপ্লবের হাতিয়ার।

দক্ষতা ও বিশেষজ্ঞতা: একজন পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল মার্কেটার

ইমরান আহমেদ সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে নিজেকে আপডেট রেখেছেন এবং নিম্নলিখিত গুরুত্বপূর্ণ ডিজিটাল মার্কেটিং ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করেছেন:

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং (SMM): Facebook, Instagram, TikTok, LinkedIn–এ ব্র্যান্ড বিল্ডিং ও এনগেজমেন্ট তৈরিতে অসাধারণ দখল।

সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন (SEO): গুগলে ওয়েবসাইট র‍্যাংকিং বৃদ্ধির জন্য টেকনিক্যাল ও কনটেন্ট ভিত্তিক এসইও প্রয়োগে পারদর্শী।

পেইড অ্যাডভার্টাইজিং (PPC): Google Ads, Facebook Ads–এর মাধ্যমে রিটার্ন অন ইনভেস্টমেন্ট (ROI) বৃদ্ধিতে দক্ষ।

কনটেন্ট মার্কেটিং: কাস্টমার এনগেজমেন্ট ও ব্র্যান্ড কমিউনিকেশনের জন্য কনটেন্ট-ভিত্তিক কার্যকরী কৌশল প্রয়োগে সিদ্ধহস্ত।

বিজনেস ভেরিফিকেশন সাপোর্ট: Google My Business, Facebook Page Verification এবং অন্যান্য অথেনটিকেশন প্রক্রিয়ায় শত শত প্রতিষ্ঠানকে সেবা প্রদান।

LEAD, BOOST ও BUSINESS VERIFICATION– তিন স্তম্ভে অনন্য অবদান

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে সফলতার জন্য ইমরান আহমেদ  বিশ্বাস করেন তিনটি বিষয়ই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ:

১. Lead Generation

টার্গেটেড অডিয়েন্সের জন্য বিশেষায়িত কনটেন্ট, বিজ্ঞাপন কৌশল এবং কাস্টমাইজড ফানেলের মাধ্যমে তিনি তৈরি করেন কোয়ালিটি লিড। তাঁর পরিচালিত লিড জেনারেশন ক্যাম্পেইনের ফলে অনেক প্রতিষ্ঠান লক্ষাধিক টাকার রেভিনিউ অর্জন করেছে।

২. Boosting

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কনটেন্ট, পেজ কিংবা ভিডিও কীভাবে মিলিয়ন ভিউ পাবে—এই বিষয়ে তাঁর বিশ্লেষণ ও বাস্তব প্রয়োগ এক নতুন মানদণ্ড স্থাপন করেছে। তাঁর টেকনিক অনুসরণ করে অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছে।

৩. Business Verification Support

বর্তমানে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ব্যবসার বিশ্বাসযোগ্যতা নিশ্চিত করতে ভেরিফিকেশন অপরিহার্য। ইমরান আহমেদ শত শত প্রতিষ্ঠানকে গুগল ও ফেসবুকে অফিসিয়াল ভেরিফিকেশন সাপোর্ট দিয়ে এসেছে, যা ব্র্যান্ড অথেনটিসিটিকে সুসংহত করেছে।

অর্জন ও স্বীকৃতি: বাংলাদেশের শীর্ষ ডিজিটাল মার্কেটারদের কাতারে

সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ইমরান আহমেদ দেশের শীর্ষ ডিজিটাল মার্কেটারদের মধ্যে চতুর্থ স্থান অর্জন করেছেন। এই স্বীকৃতি শুধু তাঁর জন্য নয়, বরং বাংলাদেশের গোটা ডিজিটাল মার্কেটিং ইন্ডাস্ট্রির জন্য একটি যুগান্তকারী মাইলফলক।

এটি স্পষ্ট প্রমাণ করে, ইমরান আহমেদের নিষ্ঠা, উদ্ভাবনী দৃষ্টিভঙ্গি এবং নিরলস পরিশ্রম ডিজিটাল বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছে।

সমাজে প্রভাব ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

একজন সফল ডিজিটাল মার্কেটারের পাশাপাশি ইমরান আহমেদ কাজ করে যাচ্ছেন একজন প্রশিক্ষক ও ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবেও। তিনি নিয়মিত বিভিন্ন ইউনিভার্সিটি, অনলাইন প্ল্যাটফর্ম এবং প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখান। তাঁর লক্ষ্য, একটি দক্ষ ও আত্মনির্ভরশীল তরুণ সমাজ গড়ে তোলা।

তিনি বিশ্বাস করেন, সঠিক প্রশিক্ষণ ও চর্চার মাধ্যমে যে কেউ ঘরে বসে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আয় করতে পারে। এতে যেমন বেকারত্ব হ্রাস পাবে, তেমনি উদ্যোক্তা তৈরি হবে, যার সুফল ভোগ করবে পুরো অর্থনীতি।

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পথে তাঁর অবদান

বর্তমান সরকার “ডিজিটাল বাংলাদেশ” গড়ার যে স্বপ্ন দেখেছে, সেটিকে বাস্তবে রূপ দিতে হলে প্রয়োজন এমন দক্ষ ও উদ্ভাবনী নেতৃত্ব। ইমরান আহমেদের মতো তরুণরাই পারে এই স্বপ্নকে সফল করতে। তিনি একদিকে যেমন দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখছেন, তেমনি বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের একটি শক্তিশালী ডিজিটাল অবস্থান গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও কাজ করে যাচ্ছেন।

এক অনুপ্রেরণার নাম ইমরান আহমেদঃ

ইচ্ছা, নিষ্ঠা ও পরিশ্রম—এই তিন গুণ থাকলে যে কেউ নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে, সেটিই প্রমাণ করেছেন ইমরান আহমেদ। তাঁর সফলতা যেমন নতুনদের জন্য অনুপ্রেরণা, তেমনি বাংলাদেশের ডিজিটাল সম্ভাবনার বাস্তব রূপ।

আমরা বিশ্বাস করি, তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ডিজিটাল মার্কেটিং ইন্ডাস্ট্রি একদিন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গর্ব করার মতো অবস্থানে পৌঁছে যাবে।

রাজউকের গত ১৫ বছরের সব কার্যক্রমে নিরীক্ষার নির্দেশ

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে যুগের চাহিদা পূরণে অগ্রণী ভূমিকায় ইমরান আহমেদ

গুরুত্বপূর্ণ এক পদক্ষেপ হিসেবে ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) সব আয়-ব্যয় ও কার্যক্রমের নিরীক্ষা করার নির্দেশ দিয়েছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। এতে প্লট ও ফ্ল্যাট বরাদ্দ, হস্তান্তরসহ যাবতীয় আর্থিক লেনদেনের হিসাব অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

রবিবার (১০ আগস্ট) মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাজেট ব্যবস্থাপনা কমিটির (বিএমসি) সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জনস্বার্থে এ নিরীক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা পরিদপ্তরকে।

নিরীক্ষা কার্যক্রমের নির্দেশনা:

নিরীক্ষার জন্য একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে এবং তা অনুযায়ী কাজ সম্পন্ন করতে হবে।

রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন ও সংশ্লিষ্ট বিধি-বিধান মেনে নিরীক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।

নিরীক্ষা টিম গঠন করে সদস্যদের নাম, পদবি ও যোগাযোগ নম্বর মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে হবে।

রাজউককে প্রতিটি ধাপে অবহিত রাখতে হবে।

সর্বোচ্চ তিন মাসের মধ্যে নিরীক্ষা শেষ করতে হবে।

নিরীক্ষা শেষে বিস্তারিত প্রতিবেদন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে জমা দিতে হবে।

এই পদক্ষেপের মাধ্যমে গত ১৫ বছরে রাজউকের কার্যক্রম ও আর্থিক ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা নিশ্চিতের পাশাপাশি সম্ভাব্য অনিয়ম ও দুর্নীতি চিহ্নিত হওয়ার সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ডুয়েটের ভর্তি পরীক্ষা আজ, প্রতি আসনে লড়াই ৯ জনের

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে যুগের চাহিদা পূরণে অগ্রণী ভূমিকায় ইমরান আহমেদ

ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ডুয়েট) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথমবর্ষের (বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং) ভর্তি পরীক্ষা আজ রবিবার (১০ আগস্ট) অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সকাল ও বিকেল— দুই শিফটে নেওয়া হবে এই পরীক্ষা, যেখানে প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বেন প্রায় ৯ জন শিক্ষার্থী।

 

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, দেশের সরকারি ও বেসরকারি পলিটেকনিক থেকে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন ৬ হাজার ৪২৩ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন ১০টি বিভাগে মোট ৭৫০টি আসনের জন্য।

 

আসন বিন্যাস:

বড় বিভাগসমূহ: সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এবং টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং— প্রতিটি বিভাগে ১২০টি করে আসন, মোট ৬০০টি।

 

ছোট বিভাগসমূহ: আর্কিটেকচার, ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং, কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ম্যাটেরিয়ালস অ্যান্ড মেটালার্জিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং— প্রতিটি বিভাগে ৩০টি করে আসন, মোট ১৫০টি।

 

 

ভর্তি প্রক্রিয়ার অগ্রগতি:

আবেদন গ্রহণ শুরু হয় ২৮ মে এবং শেষ হয় ৩০ জুন। যাচাই-বাছাই শেষে যোগ্য প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হয় ২৪ জুলাই, এরপর প্রার্থীরা ওয়েবসাইট থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করেন।

 

পরীক্ষার কাঠামো ও সময়সূচি:

পরীক্ষা দুটি পত্রে (নন-টেক ও টেক) মোট ৩০০ নম্বরের হবে এবং আড়াই ঘণ্টায় (এমসিকিউ ও লিখিত) সম্পন্ন হবে।

 

পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে তিনটি ভবনে— পুরাতন একাডেমিক ভবন, সৈয়দ নজরুল ইসলাম একাডেমিক ভবন এবং টেক্সটাইল ওয়ার্কশপ ভবন।

 

প্রথম শিফট (সকাল ৯:৩০ – দুপুর ১২:০০): সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং, ম্যাটেরিয়ালস অ্যান্ড মেটালার্জিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ও আর্কিটেকচার।

 

দ্বিতীয় শিফট (দুপুর ২:০০ – বিকেল ৪:৩০): ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ও ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং।

 

 

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করে ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্নের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

ঝিনাইদহ সীমান্তে আটক সাবেক শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির ভাগ্নে রিয়াজ উদ্দীন

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে যুগের চাহিদা পূরণে অগ্রণী ভূমিকায় ইমরান আহমেদ

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক রিয়াজ উদ্দীন

ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার জেলেপোতা সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের নেতা ডা. দীপু মনির ভাগ্নে এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দীনকে আটক করেছে পুলিশ।

শনিবার (৯ আগস্ট) দুপুরে স্থানীয় জনতা রিয়াজ উদ্দীনকে তিন দালালের সঙ্গে আটক করে মহেশপুর থানায় সোপর্দ করেন। আটক দালালরা হলেন—সীমান্ত এলাকার চিহ্নিত দালাল ফয়েজ উদ্দীন ও মিনহাজ উদ্দীন।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গার জীবননগর সীমান্ত দিয়ে বিপুল পরিমাণ টাকা নিয়ে রিয়াজ উদ্দীন ভারতে পালানোর চেষ্টা করছিলেন। এ সময় অজ্ঞাত পরিচয় কয়েকজন ব্যক্তি তাকে আটক করে টাকার ব্যাগ কেড়ে নিয়ে মহেশপুরের দালালদের হাতে তুলে দেন।

শনিবার দুপুরে সীমান্ত থেকে প্রায় সাত কিলোমিটার ভেতরে জেলেপোতা গ্রামের বাসিন্দারা তিন দালালের সঙ্গে রিয়াজ উদ্দীনকে দেখে আটক করেন এবং পুলিশে খবর দেন। পরে মহেশপুর ৫৮ বিজিবি ও থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের থানায় নিয়ে আসে।

মহেশপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজ্জাদ হোসেন জানান, দীপু মনির ভাগ্নে রিয়াজ উদ্দীনসহ তিন দালালকে থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

×