| ২ আগস্ট ২০২৫
শিরোনাম:

আপনিও কি মানুষ চিনতে ভুল করেন? জেনে নিন সহজ ৭ উপায়

আপনিও কি মানুষ চিনতে ভুল করেন? জেনে নিন সহজ ৭ উপায়

জীবনের বিভিন্ন ধাপে প্রতিনিয়ত আমরা বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে সম্পর্কের বন্ধনে জড়াই। কিছু কিছু সম্পর্ক আপনার সারা জীবনের সম্পদ হয়ে থাকে। আবার কিছু সম্পর্ক দিনশেষে ঠকায়, রেখে যায় অবিশ্বাস আর মানসিক ট্রমা। অনেককেই আফসোস করে বলতে শোনা যায়, ‘ইশশ, লোকটা যে এমন, যদি আগে বুঝতাম!’ যদি আগেই একটা মানুষের চরিত্র সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়, সেটি হয়তো আপনাকে ভবিষ্যতে কোনো অঘটন থেকে বাঁচিয়ে দিতে পারে। মানুষকে কি কখনো শতভাগ চেনা যায়? উত্তর হলো, না। একটা মানুষকে কখনোই পুরোপুরি বুঝে উঠতে পারবেন না। এমনকি নিজের ক্ষেত্রেও সেটি সম্ভব নয়। তবে কিছু বিষয় থেকে একটা মানুষের সম্পর্কে আপনি সহজেই ধারণা পেতে পারেন।

১. একসঙ্গে ভ্রমণ

একটা মানুষের সঙ্গে ভ্রমণ করলে আপনি সেই মানুষটার সম্পর্কে সম্যক ধারণা পেতে পারেন। তাঁর অভ্যাস, জীবনযাপন, পছন্দ–অপছন্দ, অর্থনৈতিক অবস্থা, রুচি, কঞ্জুস নাকি হাতখোলা—ইত্যাদি সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা মিলবে।

২. টাকা ধার

একটা মানুষের সঙ্গে সম্পর্কের মাঝে যখনই ‘অর্থ’ বিষয়টি চলে আসে, তখন ওই মানুষটি প্রকৃতপক্ষে কেমন, তা বোঝা অনেকটাই সহজ হয়ে যায়। মনে করুন, আপনার একজন ধনী বন্ধু আছে। তবে আর্থিক সংগতি থাকা সত্ত্বেও সে আপনার বা দেশের মানুষের দুর্দিনে পাশে দাঁড়াল না। তাহলে সে কেমন বন্ধু? কেমন মানুষ? একটা মানুষের সঙ্গে ব্যবসা শুরু করলেও সময়ের সঙ্গে তাঁর প্রকৃত চরিত্র বের হয়ে আসে।

৩. রেগে গেলে ওই মানুষটি কী করেন

একটা মানুষ যখন স্বাভাবিক অবস্থায় থাকে, তখন তাঁর আচরণ স্বাভাবিকই থাকে। রেগে গেলে ওই মানুষটি কেমন আচরণ করে, তা দিয়ে বোঝা যায়, মেজাজের ওপর তাঁর নিয়ন্ত্রণ কেমন। কেননা বেশির ভাগ মারামারি, হানাহানি, বিচ্ছেদ—এগুলো হয় রাগের মুহূর্তে নিজেকে সংযত রাখতে না পারার কারণে।

৪. ওই মানুষটির সঙ্গে এক ছাদের নিচে থাকা

একটা মানুষের সঙ্গে ১০ বছর প্রেম করে আপনি তাঁর সম্পর্কে যতটা না জানতে পারবেন, ১০ দিন এক ছাদের নিচে থেকে তাঁকে আরও ভালোভাবে জানতে পারবেন।

৫. যখন আপনি বিপদে পড়েন

বিপদে বন্ধুর পরিচয়। মনে রাখবেন, যে মানুষটি আপনার দুঃসময়ে কোনো প্রয়োজনে কাজে আসে না, তাঁকে আপনার জীবনে কোনো প্রয়োজন নেই।

৬. মানুষটি তাঁর অধস্তনদের সঙ্গে কেমন আচরণ করেন

অর্থ, ক্ষমতা, সামাজিক মর্যাদা, পোশাক, কোন এলাকার মানুষ, কোন ধর্মের মানুষ, কোন বংশ, কী চাকরি করে, গায়ের রং, উচ্চতা, দেশ, কত টাকা বেতন পায়—এগুলো কখনোই  মানুষকে বিচারের মাপকাঠি হতে পারে না। একটা মানুষ তাঁর অধস্তন যেমন বাড়ির সহকারী, কাজের সহকারী, অফিসের নিচের পদের কর্মী, কর্মচারী, গাড়ির চালক, মালি, পিয়ন—তাঁদের সঙ্গে কেমন আচরণ করেন, তা ওই মানুষের চরিত্রের একটা মানদণ্ড।

৭. এ ছাড়া যে মানুষগুলো ‘রেড ফ্ল্যাগ’

  • যে কখনো পরাজয় স্বীকার করে না। অহংকারী, স্বার্থপর, লোভী ও অসৎ মানুষদের থেকে দূরে থাকুন।
  • যে কখনো যুক্তিতে হারতে চায় না।
  • যে আপনার কথা মন দিয়ে শোনে না, গুরুত্ব দেয় না।
  • যে সব সময় নিজের ক্ষমতা ‘শো অফ’ করার চেষ্টা করে। ক্ষমতার অপব্যবহার করে।
  • ‘তালগাছটা আমার’ মনোভাবের মানুষ। শেষ কথাটা সব সময় তাঁরই হবে, এমন মানুষ।
  • অন্যকে সম্মান দেখানো দুর্বলতা মনে করে এমন মানুষ।
  • অন্যকে ছোট করে কথা বলে।
  • মানুষের দুর্বল জায়গায় আঘাত করে কথা বলে।
  • অন্যের ভুল ধরার জন্য বসে থাকে। অন্যকে ভুল প্রমাণ করে, ছোট করে আনন্দ পায়।
  • এসব মানুষের সঙ্গে কোনো ধরনের সম্পর্কে থাকার চেয়ে বরং নিজের ‘সার্কেল’ ছোট রাখুন। কেননা আপনার মানসিক শান্তি, অভ্যাস, খাদ্যাভ্যাস, জীবনযাপন, এমনকি আপনার চিন্তাভাবনাও অনেকটাই নির্ভর করে আপনি কাদের সঙ্গে মেশেন, আপনার সেই ‘চয়েস’–এর ওপর।

সূত্র: মাইন্ডসেট রিডিং—এর ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডল

৩ আগস্ট আসছে বড় চমক, নতুন বার্তা দিল এনসিপি

আপনিও কি মানুষ চিনতে ভুল করেন? জেনে নিন সহজ ৭ উপায়

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন এক ইতিহাস রচনার ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির ভাষ্য অনুযায়ী, আগামী ৩ আগস্ট হতে যাচ্ছে দেশের জন্য একটি ঐতিহাসিক দিন।

 

সারা দেশের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে নতুন বার্তা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। শুক্রবার রাতে দলের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্ট করা এক ঘোষণায় বলা হয়, জুলাই মাসব্যাপী সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে এনসিপির ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’।

 

ঘোষণায় উল্লেখ করা হয়, গত এক মাসে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল—গ্রাম থেকে শহর, পাড়া থেকে মহল্লা—সর্বত্র মানুষের সঙ্গে কথা বলেছেন এনসিপির নেতারা। কৃষক, শ্রমিক, দিনমজুর, গৃহিণীসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের ভাবনা ও চাওয়া তারা সরাসরি শুনেছেন।

 

দলটির ভাষ্যমতে, “যেখানে ২০২৪ সালের ৩ আগস্ট এক দফার ঘোষণা হয়েছিল, সেই শহীদ মিনারে আবারও আসছেন নাহিদ ইসলাম। সেখানে তুলে ধরা হবে বিগত এক মাস ধরে সংগৃহীত মানুষের মতামত, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের রূপরেখা এবং এনসিপির প্রতিশ্রুতি।”

 

এছাড়া জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদ বাস্তবায়নের দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলেও জানানো হয়।

 

পোস্টে আরও বলা হয়, আগামী ৩ আগস্ট দেশের জন্য হবে একটি ঐতিহাসিক দিন। এজন্য সারা দেশের নেতাকর্মীদের ঢাকায় সমবেত হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। প্রতিটি জেলা ও উপজেলা সমন্বয় কমিটিকে এই কর্মসূচি সফল করার নির্দেশনা দিয়েছেন এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন।

 

ঘোষণার শেষ বাক্যে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হয়েছে:

“আগামী ৩ আগস্ট বাংলাদেশের জন্য আসছে নতুন কিছু। দেখা হবে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রান্তে।”

কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজে গ্রীন ভয়েসের সাপ্তাহিক পাঠচক্র “প্রয়াস” অনুষ্ঠিত

আপনিও কি মানুষ চিনতে ভুল করেন? জেনে নিন সহজ ৭ উপায়

কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজে অনুষ্ঠিত হলো পরিবেশবাদী সংগঠন গ্রীন ভয়েসের সাপ্তাহিক পাঠচক্রের আসর “প্রয়াস”। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই ২০২৫) আয়োজিত এই পাঠচক্রে আলোচনার মূল বিষয় ছিল জুলাই গণঅভ্যুত্থান।

এই আয়োজনের উদ্দেশ্য ছিল সংগঠনের সদস্যদের মাঝে জুলাই অভ্যুত্থান সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা দেওয়া এবং ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ স্মৃতি তুলে ধরা। আলোচনায় অংশ নিয়ে বক্তারা জানান, বিগত স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে সংঘটিত আন্দোলন ছিল দেশের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।

আলোচনায় মুক্তচিন্তা ও ইতিহাসের স্পর্শ

পাঠচক্রের আলোচনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংগঠনের দুই সদস্য আইরিন আক্তার এবং বন্যা আক্তার। তারা জুলাই গণঅভ্যুত্থান, তৎকালীন গণহত্যা ও নির্মম হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন। বক্তারা আরও বলেন, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের জন্য মানুষের আত্মত্যাগের কথা আমাদের নতুন প্রজন্মকে জানাতে হবে, যাতে তারা ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে পারে।

আলোচনা পর্বে অনেক সদস্য নিজেদের মতামত শেয়ার করেন, যা অনুষ্ঠানকে প্রাণবন্ত করে তোলে।

কুইজ প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ

পাঠচক্র শেষে অনুষ্ঠিত হয় একটি কুইজ প্রতিযোগিতা। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে যারা সর্বাধিক সঠিক উত্তর দেন, তাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন গ্রীন ভয়েসের নেতৃবৃন্দ।

উপস্থিতি ও উৎসাহ

এই আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন গ্রীন ভয়েস কুড়িগ্রাম জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক নুরনবী সরকার, কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ শাখার সভাপতি তহ্নি বণিক, সাধারণ সম্পাদক সাদমান হাফিজ স্বপ্নসহ অন্যান্য সক্রিয় সদস্যরা।

কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজে গ্রীন ভয়েসের সাপ্তাহিক পাঠচক্র প্রয়াসে শিক্ষার্থীদের আলোচনার মুহূর্ত।
গ্রীন ভয়েস কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ শাখার সাপ্তাহিক পাঠচক্র “প্রয়াস”-এ জুলাই গণঅভ্যুত্থান নিয়ে আলোচনা করছেন সদস্যরা।

আয়োজন শেষে সবার মধ্যে গ্রীন ভয়েসের সামাজিক ও পরিবেশ-সচেতন কার্যক্রমে অংশগ্রহণের নতুন উদ্দীপনা দেখা গেছে। উপস্থিত সদস্যরা জানান, এই ধরনের আয়োজন তাদের জ্ঞান বাড়ানোর পাশাপাশি সামাজিক দায়িত্ববোধও বৃদ্ধি করছে।

গ্রীন ভয়েসের পক্ষ থেকে জানানো হয়, আগামীতে আরও বিভিন্ন সমসাময়িক ও ইতিহাসভিত্তিক বিষয়ে পাঠচক্র আয়োজন করা হবে।

পবিপ্রবিতে পশুপালন ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি, দাবির পক্ষে একাত্মতা জানালেন ভিসি

আপনিও কি মানুষ চিনতে ভুল করেন? জেনে নিন সহজ ৭ উপায়

প্রাণিসম্পদ খাতের টেকসই উন্নয়ন ও সমান কর্মসংস্থানের সুযোগ নিশ্চিতের দাবিতে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) পশুপালন (অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি) ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থীরা ভাইস চ্যান্সেলরের নিকট স্মারকলিপি প্রদান করেছেন।

 

বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) দ্বিতীয় দিনের মতো চলমান কর্মসূচির অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. কাজী রফিকুল ইসলামের হাতে তাদের দাবি-দাওয়ার বিবরণ তুলে ধরেন।

 

শিক্ষার্থীরা জানান, দেশে বর্তমানে সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণী চিকিৎসা (ভেটেরিনারি সায়েন্স) ও প্রাণী উৎপাদন (অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি) একীভূত করে সমন্বিত বা কম্বাইন্ড ডিগ্রি চালু রয়েছে। এর ফলে সংশ্লিষ্ট গ্র্যাজুয়েটরা সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে প্রাণিসম্পদ খাতের প্রায় সব পদে আবেদন করার সুযোগ পাচ্ছেন। কিন্তু পবিপ্রবিতে এখনও পৃথক ডিগ্রি থাকায় পশুপালন বিভাগের শিক্ষার্থীরা বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন।

 

তাদের দাবি, একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন, যুগোপযোগী ও দক্ষতাভিত্তিক কম্বাইন্ড ডিগ্রি চালুর মাধ্যমে এ সমস্যার সমাধান সম্ভব। এতে শুধু প্রাণিসম্পদ খাতের গুণগত উন্নয়নই নয়, দেশের অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।

 

ভিসির একাত্মতাঃ

স্মারকলিপি গ্রহণের পর ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. কাজী রফিকুল ইসলাম বলেন,

“তোমাদের এই দাবিটি সময়োপযোগী, যৌক্তিক ও বাস্তবভিত্তিক। প্রাণিসম্পদ খাতের টেকসই উন্নয়ন এবং দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে হলে ভেটেরিনারি সায়েন্স ও অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি ডিসিপ্লিনকে সমন্বয় করে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন কম্বাইন্ড ডিগ্রি চালু করা অত্যন্ত প্রয়োজন। আমি এই দাবির প্রতি সম্পূর্ণ একাত্মতা প্রকাশ করছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহায়তা অব্যাহত থাকবে। তোমাদের স্মারকলিপিটি দ্রুত সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরে প্রেরণ করা হবে।”

 

তিনি শিক্ষার্থীদের ক্লাসে ফিরে মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানান।

 

শিক্ষার্থীদের বক্তব্যঃ

শিক্ষার্থী তাহসিন হোসাইন বলেন,

“একজন খামারির যেমন দক্ষ প্রাণীচিকিৎসকের প্রয়োজন, তেমনি প্রয়োজন উন্নত ব্যবস্থাপনার। এই দুই দিক একসঙ্গে শিখে দক্ষ গ্র্যাজুয়েট হিসেবে গড়ে ওঠার জন্য কম্বাইন্ড ডিগ্রি চালু করা সময়ের দাবি।”

 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. এস.এম হেমায়েত জাহান, ট্রেজারার প্রফেসর আবদুল লতিফ, রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মো: ইকতিয়ার উদ্দিন, বেসিক সায়েন্স বিভাগের প্রফেসর ড. মামুন অর রশীদ এবং জনসংযোগ ও প্রকাশনা বিভাগের সিনিয়র ডেপুটি ডিরেক্টর মাহফুজুর রহমান সবুজ।

×