| ৯ আগস্ট ২০২৫
শিরোনাম:

অর্থ বিভাগের ‘কর্মসম্পাদন’ প্রতিবেদন: ঋণ পরিশোধ ও ব্যয় হ্রাস প্রধান চ্যালেঞ্জ

অর্থ বিভাগের ‘কর্মসম্পাদন’ প্রতিবেদন: ঋণ পরিশোধ ও ব্যয় হ্রাস প্রধান চ্যালেঞ্জ

ঋণ ও সুদ পরিশোধ ব্যয়ে বড় অঙ্ক কমিয়ে আনা এবং সরকারি অর্থ ব্যয়ের ক্ষেত্রে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনাই বড় চ্যালেঞ্জ হিসাবে দেখছে অর্থ বিভাগ। এছাড়া অর্থনীতির গতি স্বাভাবিক রাখাও চ্যালেঞ্জ হিসাবে শনাক্ত করা হয়। ইতোমধ্যে নেওয়া পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়নের মাধ্যমে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে চায় অর্থ বিভাগ।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের ‘কর্মসম্পাদন’ প্রতিবেদনে এসব চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরা হয়েছে। সোমবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সঙ্গে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ‘কর্মসম্পাদন’ চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রের।

ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং ভূরাজনৈতিক কারণে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে মন্দাভাব সৃষ্টি করেছে। এর প্রভাব পড়েছে দেশের অর্থনীতিতে। ফলে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি উন্নতিসাধনের ওপর জোর দিতে হবে।

ওই প্রতিবেদনে চলতি অর্থবছরের সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ৬টি কার্যক্রমকে বেশি প্রাধান্য দেওয়ার কথা বলা হয়। এর মধ্যে সর্বজনীন পেনশনব্যবস্থায় নাগরিকদের অংশগ্রহণ বাড়ানো, সরকারের ঋণগ্রহণ সহনীয় রাখতে বাজেট ঘাটতি ৪ দশমিক ৬ শতাংশের মধ্যে রাখা এবং রাজস্ব, মুদ্রা ও মুদ্রা বিনিময় হার নীতির সামঞ্জস্য বিধানের লক্ষ্যে মধ্য মেয়াদে সামষ্টিক অর্থনৈতিক কাঠামো হালনাগাদ করা। এছাড়া প্রতিবছর বাজেটে আয় ও ব্যয়ের লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবভিত্তিক করা। যাতে প্রকৃত আয় ও ব্যয়ের অঙ্ক বাজেটে ঘোষিত অঙ্কের মধ্যে ব্যবধান কম থাকে।

সূত্রমতে, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সঙ্গে ‘কর্মসম্পাদন’ চুক্তি স্বাক্ষরের পর এটি বাস্তবায়নের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। কর্মসম্পাদন চুক্তিতে সাধারণত পুরো এক বছরের জন্য একটি মন্ত্রণালয় কোন কোন লক্ষ্য অর্জনে কী ধরনের কাজ করবে, এর ধারণা দেওয়া হয়। পাশাপাশি এসব কাজ করতে সমস্যা ও চ্যালেঞ্জগুলো চিহ্নিত করা হয়।

জানতে চাইলে সাবেক সিনিয়র সচিব (অর্থ ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়) মাহবুব আহমেদ যুগান্তরকে জানান, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিতে যে করণীয়গুলো দেখানো হয়, সেগুলো অর্জন হয় কি না, এর একটি মূল্যায়ন হওয়া উচিত। যেসব চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরা হয়েছে, অর্থনীতিতে সেসব চ্যালেঞ্জ রয়েছে।

তবে এর বাইরে আরও একটি চ্যালেঞ্জ হচ্ছে মুদ্রানীতি ও আর্থিক নীতির মধ্যে একটি সমন্বয় করে কার্যক্রম চালানো। তিনি আরও বলেন, ফিসক্যাল পলিসিতে দুটি দিক আছে, ব্যয় ও আয়ের খাত। ব্যয়ের বিষয়টি অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে। এখন মুদ্রানীতি ও আর্থিক নীতির মধ্যে সমন্বয়ের কথা বলা হচ্ছে। সেটির যথাযথ ব্যবস্থাপনা করতে হবে।

চলতি অর্থবছরের (২০২৪-২৫) কর্মসম্পাদন প্রতিবেদনে অর্থনীতির ‘সমস্যা ও চ্যালেঞ্জ এবং ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনার’ কথা তুলে ধরা হয়েছে। সেখানে বলা হয়, সামষ্টিক অর্থনৈতিক চালকগুলোর প্রক্ষেপণ প্রক্রিয়ার উন্নতিসাধন, নগদসহ সার্বিক ঋণ ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়ানো, আর্থ-ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন, সরকারি ব্যয়ে যৌক্তিককরণ এবং কর্মকর্তাদের সক্ষমতা বাড়ানোই বড় চ্যালেঞ্জ।

ঋণ ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ হিসাবে উল্লেখ করার কারণ হিসাবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানান, চলতি এবং আগামী দুটি অর্থবছরে সরকারের বিদেশি ঋণের পরিমাণ আরও বাড়ার আশঙ্কা আছে। ফলে অর্থনীতিতে বাড়বে ঋণ পরিশোধের চাপও।

জানা যায়, চলতি অর্থবছরে সরকারের ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ২ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে বৈদেশিক ঋণ ৯০ হাজার ৭০০ কোটি এবং দেশীয় ১ লাখ ৬৫ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। এই ঋণের বিপরীতে সুদ পরিশোধে ব্যয় হবে ১ লাখ ১৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এছাড়া কিছু মেগা প্রকল্পের মূল অর্থ পরিশোধ শুরু হবে ২০২৬-২৭ অর্থবছরে এবং সেই বছরে ৬২ হাজার কোটি টাকা কিস্তিু হিসাবে ব্যয় হবে। ঋণ পরিশোধের চাপ নিয়ে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের একটি হিসাবে বলা হয়েছে, ২০৩৪ সাল পর্যন্ত এ চাপ অব্যাহত থাকবে।

এদিকে ব্যয়ের যৌক্তিকতা নিরূপণ করতে গিয়ে সরকারি ব্যয়ে ফের লাগাম টানা হয়েছে। এর আওতা ইতোমধ্যে ‘থোক বরাদ্দ তহবিল’-এর অর্থব্যয়, সরকারি চাকরিজীবীদের বিদেশ ভ্রমণ, মন্ত্রণালয় ও সংস্থার জন্য যানবাহন ক্রয় বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বন্ধ থাকবে নতুন স্থাপনা নির্মাণও। অর্থসাশ্রয়ের লক্ষ্যে বিদ্যুৎ, পেট্রোল, অয়েল লুব্রিকেন্ট ও গ্যাস-জ্বালানির মোট বরাদ্দের ২০ শতাংশ ব্যয়ও স্থগিতের আওতায় আনা হয়েছে।

সব মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান, মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন অধিদপ্তর, পরিদপ্তর, দপ্তর, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, পাবলিক সেক্টর করপোরেশন এবং রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালন ও উন্নয়ন বাজেটের সংশ্লিষ্ট খাতে টাকা খরচে মিতব্যয়ী হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ওই প্রতিবেদনে ‘ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায়’ বলা হয়, টেকসই ঋণ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে সামষ্টিক অর্থনৈতিক শৃঙ্খলা বজায় রাখা হবে। অর্থনীতিতে মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে। এছাড়া দক্ষ আর্থিক নীতি প্রণয়ন ও ব্যবস্থাপনা করা হবে। সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর পেনশন মজুরিসংক্রান্ত কার্যক্রম আটোমেশনের আওতায় আনা হবে।

এদিকে ডলার সংকটের কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতি এমনিতেই চাপের মধ্যে রয়েছে। পাশাপাশি রপ্তানি ও রেমিট্যান্সও কাঙ্ক্ষিত আকারে বাড়ানো যাচ্ছে না। এমন পরিস্থিতিতে ডলারের সরবরাহ না বাড়ানো গেলে বিদেশি ঋণ ঘিরে সংকট জোরালো হতে পারে-এমন আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের।

দুমকিতে পুলিশের অভিযানে ৬৫০ পিস ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

অর্থ বিভাগের ‘কর্মসম্পাদন’ প্রতিবেদন: ঋণ পরিশোধ ও ব্যয় হ্রাস প্রধান চ্যালেঞ্জ

পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে ৬৫০ পিস ইয়াবাসহ এক যুবককে আটক করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার লেবুখালী পায়রা সেতু টোল প্লাজার চেকপোস্টে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন এসআই নুরুজ্জামান ও এএসআই দুলাল, সঙ্গীয় ফোর্সসহ।

গ্রেফতারকৃত যুবকের নাম মো. জিয়াউর রহমান জিয়া (২৪)। তিনি কক্সবাজার পৌরসভার ১২নং ওয়ার্ডের সুগন্ধা লাইট হাউস এলাকার খুকু হাওলাদারের ছেলে। বর্তমানে তিনি পটুয়াখালী সদর উপজেলার পিয়ারপুর মৌকরনে বসবাস করছিলেন।

দুমকি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা জানান, অভিযানে জিয়ার কাছ থেকে মোট ৬৫০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় দুমকি থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা (মামলা নং–৩, তারিখ: ৯ আগস্ট ২০২৫) দায়ের করে তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য মালয়েশিয়ার বড় সুখবর: চালু হলো মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা

অর্থ বিভাগের ‘কর্মসম্পাদন’ প্রতিবেদন: ঋণ পরিশোধ ও ব্যয় হ্রাস প্রধান চ্যালেঞ্জ

দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে মালয়েশিয়া সরকার অবশেষে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য বহুল প্রত্যাশিত মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা (MEV) চালু করেছে।

শুক্রবার (৮ আগস্ট) দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে এ ঘোষণা দেয়। এতে জানানো হয়, এই সুবিধা শুধু বৈধ পাস ল্যান কার্ড কেদাতাং সেমেন্টারা (PLKS) ধারকদের জন্য প্রযোজ্য হবে এবং আন্তর্জাতিক প্রবেশপথে ইমিগ্রেশন বিভাগ এর সমন্বয় করবে।

মন্ত্রণালয়ের ভাষ্যমতে, এই উদ্যোগ অভিবাসী কর্মীদের জন্য মালয়েশিয়া ও নিজ দেশে যাতায়াত আরও সহজ করবে, একইসাথে ইমিগ্রেশন পাসের অপব্যবহার কমাবে। তাছাড়া বিদেশে অবস্থানরত মালয়েশিয়ার দূতাবাসগুলোতে নতুন ভিসা আবেদনের চাপও হ্রাস পাবে।

বাংলাদেশি কর্মীরা এখন থেকে ব্যক্তিগত বা পারিবারিক প্রয়োজনে সহজেই দেশে আসা-যাওয়া করতে পারবেন, যা আগে সিঙ্গেল এন্ট্রি ভিসার কারণে সীমাবদ্ধ ছিল।

গত ১৫ জুলাই কুয়ালালামপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশন এক ফেসবুক পোস্টে এই ভিসা চালুর বিষয়ে অবহিত করেছিল।

বাংলাদেশ সরকারের ধারাবাহিক কূটনৈতিক প্রচেষ্টার ফলেই এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হয়েছে বলে জানিয়েছে দূতাবাস। গত মে মাসে মালয়েশিয়া সফরে গিয়ে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল ও প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে বৈঠক করে। আলোচনার পর ১০ জুলাই এ বিষয়ে সরকারি পরিপত্র জারি করা হয়।

এমইভি চালুর ফলে বর্তমানে ১৫টি শ্রমিক সরবরাহকারী দেশের মধ্যে থাকা বাংলাদেশি কর্মীরা অন্যান্য দেশের শ্রমিকদের মতোই একাধিকবার যাতায়াতের সুযোগ পাবেন। এতে তাদের ভ্রমণ সুবিধা ও কর্মজীবনে স্বস্তি উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে।

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা দিল ইসলামী ছাত্র শিবির

অর্থ বিভাগের ‘কর্মসম্পাদন’ প্রতিবেদন: ঋণ পরিশোধ ও ব্যয় হ্রাস প্রধান চ্যালেঞ্জ
তোমরা হবে স্বপ্নে রাঙা সূর্যোদয়, লক্ষ আশার শপথ বুকে দীপ্তি ছড়ায় বিশ্বময়” এই প্রতিপাদ্যে কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের ক‍্যারিয়ার গাইডলাইন এবং সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
শুক্রবার সকালে উপজেলা পরিষদ হলরুমে এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ছাত্রশিবির ভূরুঙ্গামারী উপজেলা শাখা।
অনুষ্ঠানে কৃতিত্ব অর্জনকারী শিক্ষার্থীদের হাতে ক্রেস্ট, ইসলামি সাহিত্য, সার্টিফিকেট, কলম, পরিবেশ বন্ধু গাছ এবং ছাত্রশিবিরের পরিচিতি উপহার হিসেবে তুলে দেয়া হয়।
উপজেলা সভাপতি আরিফুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি আল মামুন এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার দ্বীপ জন মিত্র। প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাত্র শিবিরের কুড়িগ্রাম জেলা সেক্রেটারি মোবাশ্বের রাশেদ্বীন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভূরুঙ্গামারী থানার অফিসার ইনচার্জ আল হেলাল মাহমুদ ও কুড়িগ্রাম -১ আসনের জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী অধ্যাপক আনোয়ারুল ইসলাম।
অন‍্যান‍্যদের মধ্যে মিজানুর রহমান, ফেরদৌস হোসেন, আবু হেনা মাসুম, রোকনুজ্জামান ও রাজু আহমেদ প্রমখ বক্তব্য রাখেন।
শিক্ষার্থীদের মধ্যে থেকে অনুভূতি প্রকাশ করে বক্তব্য দেন ভূরুঙ্গামারী সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ ৫ পাওয়া জান্নাতুন ফেরদৌসী ও জয়মনিরহাট মহিউদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের তানভীর হাসান তামিম।
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন দিক নির্দেশনা মূলক কথা এবং কৃতিত্বের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার পরামর্শ দেন তারা।
বক্তারা বলেন, মেধা ও নৈতিকতার সমন্বয়ে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে। স্বপ্ন দেখতে হবে বড়, আর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে চালিয়ে যেতে হবে সর্বোচ্চ চেষ্টা। জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চা, সময়ের সঠিক ব্যবহার এবং ধর্মীয় মূল্যবোধ লালনের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী সমাজ ও রাষ্ট্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। দক্ষতা অর্জনের কোন বিকল্প নেই।
×